বছর খানেক আগে একবার ভীষণ গুমোটে জীবন অতিষ্ঠ। বাতাসের লেশমাত্র নেই। গাছের পাতাটি নড়ে না। আবহাওয়া দপ্তর থেকে বলা হলো, বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের সৃষ্টি হয়েছে। তা থেকে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় ধেয়ে আসছে।
বাংলাদেশের উপকূলীয় জেলাগুলোতে আঘাত হানতে পারে। সাগরে মাছ ধরার ট্রলার ও নৌযানগুলোকে ৪ নম্বর সতর্কসংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়। পরদিন বিকেল থেকে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি শুরু হলো। সঙ্গে মাঝারি ঝোড়ো হাওয়া। কিন্তু ওই দিনই রাতের খবরে জানা গেল, আবহাওয়া অফিস থেকে সতর্কসংকেত নামিয়ে ফেলতে বলা হয়েছে।
নিম্নচাপ সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড়টি ওডিশার উপকূল দিয়ে চলে গেছে। বাংলাদেশের উপকূলের মানুষ হাঁফ ছেড়ে বাঁচে।
ঘূর্ণিঝড়টি যদি অন্যদিকে ধাবিত না হয়ে সত্যি সত্যি আমাদের উপকূলীয় এলাকায় আঘাত হানত, তাহলে কী হতো? মাছ ধরার ট্রলার ও নৌকা কিছু ডুবত। বাড়িঘর লন্ডভন্ড হতো। কমবেশি কিছু প্রাণহানি ঘটত।
আবহাওয়া দপ্তরের সতর্কতা না থাকলে ক্ষয়ক্ষতি ও প্রাণহানি ঘটত বেশি। ঘূর্ণিঝড়টি যে শেষ পর্যন্ত আঘাত হানেনি, তাতে আবহাওয়া দপ্তরের সতর্কসংকেতের গুরুত্ব কমে না।
যেসব দেশে বহুদিন থেকে গণতন্ত্র সুপ্রতিষ্ঠিত এবং গণমাধ্যম স্বাধীন ও প্রাণবন্ত, সেখানে রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে জনমত জরিপের রেওয়াজ শুরু হয়েছে গত শতাব্দীর শেষ দিক থেকে। জনমত জরিপ গণতান্ত্রিক সংস্কৃতির একটি উপাদান। গণতন্ত্রচর্চারই অংশ।
জনমত জরিপ সংশ্লিষ্ট পক্ষকে তাদের কর্মপন্থা নির্ধারণে খুবই সহায়ক ভূমিকা পালন করে, যদি জরিপের ফলাফলকে তারা ইতিবাচকভাবে গ্রহণ করে। আর যদি অবহেলা বা অগ্রাহ্য করে, তাহলে অন্য কথা। তবে নীরবে সিদ্ধান্ত গ্রহণে জনগণ সম্পূর্ণ স্বাধীন। তারা কারও তোয়াক্কা করে না।
জনসমর্থন জিনিসটি নিক্তি বা বাটখারা দিয়ে পরিমাপের ব্যাপার নয়।
স্কেল দিয়েও তা মাপা যায় না। আধুনিক জনমত জরিপে সংখ্যা ও পরিসংখ্যার কাজই বেশি। অমুক বিষয়ে অত পারসেন্ট অমুকের বেড়েছে, অমুকের কমেছে। এতসংখ্যক মানুষ এটা পছন্দ করে, অতসংখ্যক ওটা পছন্দ করে। কোনো প্রশ্নের ফলাফল কোনো পক্ষের অনুকূলে না এলেই বিচলিত ও ক্ষুব্ধ হওয়ার কিছু নেই।
জনমত পক্ষে এলেই বগল বাজানোও বুদ্ধিমানের কাজ নয়।
আগের বছরগুলোর মতো এবারও প্রথম আলো পেশাদার প্রতিষ্ঠানকে দিয়ে দেশের পরিস্থিতির ওপর জরিপ করিয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবারের সংখ্যায় মতামত জরিপের ফলাফলের ওপর একটি বিস্তারিত প্রতিবেদন বেরিয়েছে। প্রতিবেদন পাঠ করে আমার মনে হয়েছে তা খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। যদিও কোনো পক্ষের কাছে এবং তাদের অবিচল সমর্থকদের কাছে মনে হতে পারে বিরক্তিকর ও হতাশাজনক।
কোনো পক্ষের কাছে মনে হবে সুখকর ও আশাব্যঞ্জক। আসলে হতাশ ও আশাবাদী হওয়ার চেয়ে দরকার বিষয়টি নিয়ে ভাবা। আমি যদি বড় দলগুলোর নীতিনির্ধারক ও সাংগঠনিক পর্যায়ের কেউ হতাম, তাহলে ফলাফল বিশ্লেষণ করে করণীয় ঠিক করতাম। অনুকূলে থাকলেও করতাম, প্রতিকূলে থাকলেও করতাম।
বিভিন্ন শ্রেণী, পেশা ও সামাজিক অবস্থান থেকে পাঁচ হাজার মানুষ কোনো রকম প্রভাবিত না হয়ে যে মতামত দিয়েছেন, তাকে উপেক্ষা করা বুদ্ধিমানের কাজ নয়।
সবচেয়ে সুবিবেচনার কাজ হয়, যেসব প্রশ্নে মানুষ নেতিবাচক জবাব দিয়েছেন, সেগুলো বিচার-বিশ্লেষণ করে দেখা। যেমন, ২০০৯ সালে ২৯ শতাংশ উত্তরদাতা মনে করেছেন, দেশ ভুল পথে যাচ্ছে। পৌনে পাঁচ বছর পরে এখন ৬০ শতাংশ মানুষ মনে করছেন, দেশ ভুল পথে চলছে। কোনো কারণ ছাড়াই কি মানুষের মনের এই পরিবর্তন ঘটেছে?
দেশের কোনো হাত-পা নেই। যদি উপমা দিয়ে বলি তাহলে বলা যায়, সে একটি যান, সে নিজে চলতে পারে না, কেউ যেভাবে চালাবে সে সেভাবেই চলবে।
দেশ চালায় সরকার। ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়াররা নন, শিল্পী-সাহিত্যিকেরা নন, কলাম লেখকেরা নন, কাঁচাবাজারের দোকানদারেরা নন—জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের দ্বারা গঠিত সরকার দেশ চালায়। কেন ৬০ শতাংশ মানুষ মনে করছেন দেশ ঠিকভাবে চলছে না—এ প্রশ্নের জবাব কেউ বিরোধী দলের কাছে চাইবে না, সরকারি দলকেই দিতে হবে।
কী কী কারণে ক্ষমতাসীন দলের জনপ্রিয়তা বাড়ে এবং কমে, তা দলের নেতাদের চেয়ে আর কারও ভালো জানার কথা নয়। জরিপে দেখা যায়, ৩৬ দশমিক ৫ শতাংশ মানুষ আওয়ামী লীগকে ভোট দেবেন।
বিএনপিকে ভোট দিতে ইচ্ছুক ৫০ শতাংশের বেশি মানুষ। প্রায় সাত বছর ক্ষমতার বাইরে থেকে মানুষকে কিছুই না দিয়ে বিএনপির ভোট বাড়ল। অন্যদিকে বহু মানুষকে তাঁদের ভাষায় এত কিছু দেওয়ার পরও পৌনে পাঁচ বছরে আওয়ামী লীগের ভোট কেন কমে—এ প্রশ্নের জবাব যদি দলের নেতারা না খোঁজেন, তাহলে তাঁদের দলীয় অবস্থানের উন্নতি ঘটানো সম্ভব হবে না।
বিএনপির ভোট বেড়েছে। তাদের জন্য এটা খুবই খুশির কথা।
গত পৌনে পাঁচ বছরে প্রায় সবগুলো নির্বাচনে তারা ভালো করেছে। সবশেষে পাঁচ সিটির মেয়র নির্বাচনে তাদের প্রার্থীরা বিপুল ভোটের ব্যবধানে ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থীদের পরাজিত করেছেন। এর অর্থ কি এই যে বিএনপি আওয়ামী লীগের চেয়ে অতি ভালো দল। তাদের প্রার্থীরা যোগ্যতর। তাদের সততা নিয়ে কোনো প্রশ্ন নেই।
দুর্নীতির ধারেকাছে তারা নেই। চাপাতি, রামদা ও অন্যান্য দেশি-বিদেশি অস্ত্র পরিচালনায় তারা আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ক্যাডারদের চেয়ে কম দক্ষ। পদ্মা সেতু বানানোর দায়িত্ব তাদের সময় হলে এক পয়সাও এধার-ওধার হতো না। দলীয়করণ ও স্বজনপ্রীতির নামগন্ধ তাদের মধ্যে নেই। জরিপে বেশি ভোটারের সমর্থনের কথায় যদি বিএনপির নেতারা মনে করেন তাঁদের অতীত ফুলের মতো পবিত্র, দক্ষতায় তাঁরা মাহাথির মোহাম্মদ, তাহলে তাঁরা ভুল করবেন।
তাঁদের চেয়েও বেশি ভুল করবেন ভোটাররা তাঁদের ভোট দিয়ে। আত্মসংশোধন না করে তাঁরা বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে সরকার গঠন করেও দেশবাসীর আকাঙ্ক্ষার অংশভাগও পূরণ করতে পারবেন না। বাংলাদেশের মানুষের প্রত্যাশা একটি অসাম্প্রদায়িক, উদার, গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র। দুর্নীতি নির্মূল সম্ভব নয়, কিন্তু তার পরিমাণ হবে কম। আইনের শাসন—যার অকল্পনীয় অভাব বাংলাদেশকে আজ এক বিপজ্জনক জায়গায় নিয়ে গেছে—তার পুনঃপ্রতিষ্ঠা চায় মানুষ।
দলীয়করণের ফলে রাষ্ট্রের যেসব প্রতিষ্ঠান ধ্বংস হয়ে গেছে, সেগুলোকে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনা। এই কাজগুলো এখন একক কোনো দলের পক্ষে সম্ভব নয়। সব দলের যোগ্যতর ব্যক্তিদের সমন্বিত চেষ্টায়ই সম্ভব। সুতরাং কোনো দলের জনসমর্থন বাড়া-কমায় জনগণের কিছুই আসে-যায় না—যদি না ভবিষ্যতের কোনো সরকার অতীতের নষ্ট প্রতিহিংসাপরায়ণ রাজনীতি থেকে বেরিয়ে এসে, জনগণের কাছে ক্ষমা চেয়ে, আদর্শ গণতান্ত্রিক সংস্কৃতিচর্চার সূচনাটা না করে। বিএনপি নেতৃত্ব নিজেদের ভুলগুলোকে পর্যালোচনা করে, আত্মশুদ্ধির জন্য যে সাতটি বছর সময় পেয়েছে তার কিছুমাত্র সদ্ব্যবহার তাঁরা করেছেন—এমন প্রমাণ আমি অন্তত পাইনি।
বাংলাদেশের রাজনীতিতে দক্ষিণপন্থী, মধ্যপন্থী ও বামপন্থী মিলে অনেকগুলো দল ও সংগঠন সক্রিয়। কিন্তু ক্ষমতার বা ভোটের রাজনীতিতে চারটি দলই গুরুত্বপূর্ণ। চারটির মধ্যে দুটি প্রধান: আওয়ামী লীগ ও বিএনপি। দুটিই মধ্যপন্থী, আওয়ামী লীগের ধর্মনিরপেক্ষতার দিকে ঝোঁক, বিএনপির প্রবণতা ডানপন্থী মুসলিম জাতীয়তার। মাঝারি দুটি দলের মধ্যে জাতীয় পার্টির নীতি-আদর্শ বিএনপির মতোই এবং জামায়াতে ইসলামী কট্টর ইসলামি মৌলবাদী।
নির্বাচনী রাজনীতিতে দুই প্রধান দলের প্রতিটির সঙ্গে খুবই সক্রিয় রয়েছে বহু সহায়ক শক্তি। তাদের নিজেদের কোনো মূল্য নেই, কিন্তু দুই দলের কোনো না কোনোটির সঙ্গে সম্পর্ক রেখে শক্তিশালী। যেমন—ইসলামী ঐক্যজোট, খেলাফত মজলিস, হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদ প্রভৃতি। এদের ভোটব্যাংকগুলো বড় দুই দলের কোনো একটির পক্ষে যায়। ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের আওয়ামী লীগ তার ভোটব্যাংক মনে করে।
যদিও এলাকাবিশেষে সংখ্যালঘুদের অনেকেই আওয়ামী লীগের বাইরের অন্য দলের যেমন—বিএনপি-জাতীয় পার্টির প্রার্থীদেরও সমর্থন দেন। বামপন্থী সংগঠনগুলোর অধিকাংশই আওয়ামী লীগের পোঁ ধরতে গিয়ে নিজেদের কপাল খেয়েছে। সারা বছর সমালোচনা করলেও নির্বাচনের সময় আওয়ামী লীগের সঙ্গেই থাকে। তাদের যুক্তি, আওয়ামী লীগকে তারা অসাম্প্রদায়িক দল বলে সমর্থন দেয়—প্রগতিশীল দল বলে নয়। আওয়ামী লীগ যখন ক্ষমতায় থাকে, তখন তারা বামদের মূল্যায়ন তো করেই না; বরং কলসির কানার আঘাত দিলেও তাই বলে বামরা প্রেম দেবেন না, তা নয়।
সুতরাং আওয়ামী লীগের ভোট শুধু তাদের দলের ভোট নয়, আরও অনেকের ভোট।
মাদ্রাসাভিত্তিক ইসলামী ঐক্যজোট তো আছেই, তার বাইরে আরও যেসব ইসলামপন্থী সংগঠন রয়েছে, তাদের মধ্যে নবজাগ্রত হেফাজতের নেতারা নিজেদের নির্দলীয় বলে দাবি করলেও তাঁরা খুবই দলীয় ও রাজনৈতিকভাবে সক্রিয়। জাতীয় পার্টি তাঁদের কাছে টানতে চাইলেও তাঁরা প্রথমে জামায়াত ও তারপর বিএনপির মধ্যেই ঘনিষ্ঠ। হেফাজতের নেতাদের বাড়িতে নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগের মন্ত্রী-সাংসদদের যাতায়াত হলেও তাঁদের ঝোঁক জামায়াত-বিএনপির দিকেই থাকবে। এবং যেখানে জামায়াত আছে, সেখানে বিএনপিকেও তাঁরা সমর্থন দেবেন—সে ভরসা নেই।
বর্তমান জরিপের তাৎপর্যপূর্ণ দিক হলো, জামায়াতে ইসলামীর জনসমর্থন কমে ৩ শতাংশের নিচে নেমে এসেছে। এমনও হতে পারে, তাদের দলীয় সমর্থকেরা দলের অবস্থা অনিশ্চিত বা শোচনীয় দেখে বিএনপিকে সমর্থন দিচ্ছেন। জাতীয় পার্টির সর্বাধিনায়ক প্রতিদিন বলছেন, দুই বড় দল থেকে মুখ ফিরিয়ে মানুষ তাঁর দিকেই তাকিয়ে আছে; কিন্তু জনমত জরিপ বলছে বিপরীত কথা। তিনি বুঝতে পারছেন না, যে মহাজোটের তিনি শরিক, সেই সরকারের প্রধান দলের জনপ্রিয়তা কমলে তাঁর দলের জনপ্রিয়তাও আনুপাতিক হারে কমবে, সেটাই স্বাভাবিক। ধারণা করা যায়, জাতীয় পার্টির বহু সমর্থকও বিএনপির দিকে চলে গেছেন।
জরিপে আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উঠে আসে। আগামী সংসদ নির্বাচনকে সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য করতে নির্দলীয় সরকারের পক্ষে ৮২ শতাংশ মানুষ। বিএনপি-সমর্থকদের শতভাগ এবং আওয়ামী লীগ-সমর্থকদের অর্ধেক নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন চান। তাঁদের এই চাওয়া গণতন্ত্রের প্রতি তাঁদের অঙ্গীকারের প্রকাশ। নির্বাচনকালীন সরকারপদ্ধতি নিয়ে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে সমঝোতা হবে না বলে মনে করেন ৫৪ শতাংশ এবং সমঝোতা হবে বলে আশাবাদী ৪৫ শতাংশ।
এ প্রশ্নে আমার ব্যক্তিগত ধারণা—বিধাতার পক্ষেও এই দুই দলের সমঝোতা নিয়ে ভবিষ্যদ্বাণী করা কঠিন।
বিএনপিকে বাদ দিয়ে একতরফা নির্বাচন হলে—৯৩ শতাংশ মানুষ বলেন তা গ্রহণযোগ্যতা পাবে না। নির্বাচনে সেনাবাহিনীর সহায়তার প্রয়োজন বলে ৮৯ শতাংশ মানুষ মনে করেন। সেনাবাহিনীর প্রতি এই আস্থার কারণ, মানুষ সন্ত্রাসমুক্ত পরিবেশে ভোট দিতে চান।
জনমত জরিপের ফলাফল কোনো অমোঘ ব্যাপার নয়।
পরিস্থিতির একটা মোটের ওপর চিত্র পাওয়া যায়। কিন্তু তা অনড় ও নির্ভুল বলে কেউ দাবি করে না। নির্মোহভাবে দেখলে এই মতামত জরিপ থেকে দুই প্রধান দলই লাভবান হতে পারে, তাদের দূরদৃষ্টিসম্পন্ন সিদ্ধান্তের ওপরই বাংলাদেশের গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ নির্ভর করে। বিধাতা তাদের সেই সুযোগ ও ক্ষমতা দিয়েছেন। আমরা আশা করি, তারা তার সদ্ব্যবহার করবে।
সৈয়দ আবুল মকসুদ: গবেষক, প্রাবন্ধিক ও কলাম লেখক।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।