এক প্রতিবেদনে ব্রিটিশ সংবাদপত্র গার্ডিয়ান জানিয়েছে, আইন অমান্য করে যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তা সংস্থার সঙ্গে স্কাইপের তথ্য চালাচালির অভিযোগ প্রমাণিত হলে লুক্সেমবার্গে জরিমানা দিতে হবে স্কাইপকে।
২০০৩ সালে যাত্রা শুরু করা স্কাইপ দিয়ে একসময় শুধু অডিও কথা বলা যেত। এতে পরে যুক্ত হয় ভিডিও কল সুবিধা। জনপ্রিয়তা পেতে বেশিদিন অপেক্ষা করতে হয়নি স্কাইপকে। ২০১১ সালে স্কাইপ ব্যবহারকারীর সংখ্যা দাঁড়ায় ৬০ কোটিতে।
সাম্প্রতিক অভিযোগে বলা হচ্ছে, স্কাইপ ব্যবহারকারীর তথ্যের নিরাপত্তা দিতে পারছে না। এছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি সংস্থার কাছে গোপনে তথ্য প্রদানের অভিযোগও এসেছে। আরো অভিযোগ উঠেছে, গোয়েন্দা সংস্থার প্রোগ্রাম প্রিজম-এর মাধ্যমে ব্যবহারকারীর তথ্য সরবরাহ করে স্কাইপ।
এতে মাইক্রোসফটের মালিকানাধীন ইন্টারনেট চ্যাট কোম্পানিটি জালিয়াতি ও প্রশাসনিক অব্যবস্থাপনার অভিযোগে মামলার মুখোমুখি হতে পারে বলে জানিয়েছে গার্ডিয়ান।
এদিকে জুন মাসে স্কাইপের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থার সম্পর্কের কথা জানা গেছে।
এতে তারা স্কাইপে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির ব্যক্তিগত কথাবার্তার উপর অনলাইনে নজরদারি করে বলেও জানিয়েছে গার্ডিয়ান।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।