গবেষণাগারে থ্রিডি ভিডিও কলপ্রযুক্তি নিয়ে সাফল্য পেলেও, ব্যবহারকারীদের হাতে এই প্রযুক্তি ব্যবহারের জন্য প্রয়োজনীয় প্রযুক্তিপণ্য আছে কি না, তা নিয়ে সন্দিহান জিলেট।
বিবিসিকে দেওয়া ওই সাক্ষাৎকারে জিলেট বলেন, “গবেষণাগারে থ্রিডি স্ক্রিন এবং থ্রিডি ক্যাপচার ডিভাইস নিয়ে কাজ করেছি আমরা। ব্যবহারকারীদের অনেকেই এখন থ্রিডি ভিডিও দেখাতে সক্ষম এমন টিভি বা কম্পিউটার মনিটর ব্যবহার করছেন। কিন্তু থ্রিডি ক্যাপচার ডিভাইসগুলো এখনও সাধারণ ব্যবহারকারীদের নাগালের বাইরেই রয়ে গেছে।”
গবেষণাগারে একাধিক ক্যামেরা ব্যবহার করে থ্রিডি ভিডিও ধারণের সুযোগ থাকলেও, সাধারণ ব্যবহারকারীদের হাতে এর বিকল্প প্রযুক্তির অনুপস্থিতিই থ্রিডি ভিডিও কলিংয়ের সবচেয়ে বড় প্রতিবন্ধকতা বলে মনে করেন জিলেট।
এই অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে প্রযুক্তিপণ্যের বাজারের উপর সজাগ দৃষ্টি রাখার কথা বলেছেন মাইক্রোসফটের স্কাইপবিষয়ক এই কর্পোরেট ভাইস-প্রেসিডেন্ট। জিলেটের বক্তব্য অনুযায়ী, কবে নাগাদ স্কাইপ ব্যবহারকারীরা থ্রিডি ভিডিও কলিং সুবিধা পাবেন, তার পুরোটাই নির্ভর করছে প্রয়োজনীয় প্রযুক্তিপণ্যের সহজলভ্যতার উপর।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।