লিখলাম
বাংলাদেশে কয়েক বছর আগেও জাহাজভাংগা শিল্পটি শিল্প হিসেবে স্বীকৃত ছিল না। ব্যাংক লোন চাইলে পাওয়া যেতো না। যেহেতু এটা সরকার অনুমোদিত শিল্প না সুতরাং এটা ব্যাংক বিনিয়োগ খাত হিসেবে গন্য না। এটাই ছিল কয়দিন আগে এই খাতের নিয়তি। এখন এটা রীতিমতো শিল্প! এর জন্য আছে নীতিমালা! শুধু তাই না, আমাদের দেশের সিংহভাগ লোহা সংগৃহিত হয় এখান থেকে। এসব কথার মূল উদ্দেশ্য হল একথা বুঝানো যে, বাংলাদেশের মানুষ শিল্পায়নে পটু। কিন্তু আলফ্রেড নোবেল বিরাট একখান মিস্টেক কইরা ফালাইছে, যার জন্য মরনোত্তর সাজা হওয়া দরকার। তিনি পাচ -ছয়টা বিষয়ে নোবেল প্রাইজ দিলেন কিন্তু শিল্পায়নে দিলেন না! যদি দিতেন, নির্ঘাত আমরা একটা পেয়ে যেতাম! ভাবছেন হালায় কয় কী? কী এমন মহার্ঘ শিল্প আবিষ্কার কর্লাম যে নোবেল পাব। হ্য তাই বলছি! আমরা নতুন আরেক ভাংগা শিল্প আবিষ্কার করেছি! " গাড়িভাংগা "ছিল্প! শুধু আবিষ্কার করেই কিন্তু খেন্ত হই নাই, নানা শৈল্পিক রূপদান ভী করেছি! ড্রাইভারসহ অগ্নিসংযোগ & উয়িথ যাত্রী অগ্নিসংযোগ! বাহির থেকে তালা মেরে অগ্নিসংযোগ! ঘুমন্ত অগ্নিসংযোগ (ভিতরে ঘুমন্ত যাত্রী রেখে) ! রেলে অগ্নিসংযোগ! তবে ভাইজান এক ক্ষেত্রে এহনও " পাছায়া " আছি, সেটা হইলো "নৌকায়" অগ্নিসংযোগ! পানিতে চলে তো বুঝেন না..........? ছমছ্যা নাইক্কা। বাংলার দামাল পোলাগো গবেষণায় লাগায়ে দিছি, কয়দিনের ভিতরেই এইটাও আবিষ্কার কইরা ফালাইব ! হুরররররররর রে ..রে... তহন আমাগো নোবেল প্রাইজ ঠেকায় কোন হালা! (সম্পূর্ণ কাল্পনিক, কেউ মাইন্ড নিয়েন না)
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।