এইটা আমার ব্লগ।
বাংলাদেশ রাষ্ট্রের এখন যে সমস্যা তার জন্যে শুধু রাজনিতিবিদেরা নয় শিক্ষিত জনগণ এর বড় একটা অংশ এবং রাষ্ট্রের বুদ্দ্ধিবৃত্তিক নেতারা এই দুর্যোগ এর জন্যে সম ভাবে দায়ী | কারণ, তারা এখন খন্ডিত ভাবে নিজের বিবেক এর প্রয়োগ করে |
বিএনপি এবং ১৮ দলীয় জোট এর হরতাল এর সময় হরতালকারীদের হাতে পেট্রল বোম্বে পুড়ে ১৪ বছর বয়সী কিশোর মনির এর দুক্ষজনক মৃত্যু আর কিছু দিন আগে ছাত্র লিগ এর হাতে বিশ্বজিত এর মৃত্যুর ঘটনায় মানুষের যে প্রতিক্রিয়াতে তাতে এইটাই প্রমানিত হয় |
আপনি দেখবেন, মানুষের একটা বড় অংশ নিজের দল এর সমর্থন অনুসারে এই ঘটনা দুইটার একটাতে কানতে কানতে গলা ফাটায় ফেলবে এবং আর একটা সম্পূর্ণ ভাবে ইগনোর করবে অথবা সমালোচনা করতে ইতস্তত করবে এবং সর্বোচ্চ যে প্রতিক্রিয়া দেখাবে তা হইলো, বলবে এইটা ষড়যন্ত্র | অথচ তারা জানে, তাদের দলের যে স্ট্রাকচার এবং কার্যক্রম তাতে এই ধরনের একটা ঘটনা ঘটানো খুব স্বাভাবিক |
এই রকম খন্ডিত ভাবে নিজের বিবেক এর প্রয়োগ আজ আমাদের জাতির সব চেয়ে বড় নৈতিক সমস্যা এবং এর থেকে প্রমান হয় রাষ্ট্রের বড় একটা অংশ এত বেশি দুইটা শিবিরে বিভক্ত হয়ে গ্যেছে যে তারা নিজের দল এর নেরেটিভ এর বাহিরে তাদের বিবেক থেকে একটা নিস্বার্থ সিধান্ত নিতে সক্ষম নয় | এইটা এই দেশের ভবিষ্যত এর জন্যে মারাত্নক ভয়ঙ্কর ব্যাপার | এবং এইটা আমাদের আগামী প্রগতির পথে অনেক বড় একটা বাধা |
এই বিভাজন রাজনৈতিক দল দের হাতেই সৃষ্টি করা | তারা নিজেদের রাষ্ট্রীয় সম্পদ এর লুটপাট এওবং স্বজনপ্রীতি এবং মাস্তানতন্ত্র থেকে জনগনের নজর অন্যদিকে সরিয়ে রাখার জন্যে আদর্শের এই বিভাজন সৃষ্টি করছে |
এই বিভাজন এর এক সাইডে আছে আওয়ামী লিগ |
আওয়ামী লিগ এর কথা হইলো এই দেশে একটাই জাতীয় আইডেন্টিটি থাকতে পারবে সেইটা হইলো, বাঙালি জাতি এবং তার বাঙালিয়ানা | এবং এই জাতির পিতা হইলো বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যিনি হাজার বছরের শ্রেষঠ বাঙালি এবং উনার নেত্রিত্তেই ১৯৭১ সালে এই দেশের স্বাধীনতা আসছে |
সত্যি বলতে কি, কথা গুলা কিন্তু একটাও ভুল না | পাহাড়ের এবং দেশের বিচ্ছিন্ন অঞ্চলে অল্প কিছু পাহাড়ি বাদে এই পুরো দেশ টা বাঙালিদেরই দেশ এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবির রহমান এর প্রেরণাতেই এই দেশের মুক্তিসংগ্রাম হয়েছিল যে যুদ্ধে ৩০ লক্ষ প্রাণ এর বিনিময়ে বাংলাদেশ নাম এর ভুখন্ড আমরা পেয়েছে যেই খানে কোন হীনমন্যতা বাদে আমরা মাথা উচা করে হাঠতে পারি |
কিন্তু সমস্যা হইলো, এই আদর্শে একত্র না কইরা আওয়ামী লিগ রাস্তা খুজছে কেমনে মানুষরে ভাগ করা যায় | তাদের চক্ষে দেশে দুইটা গ্রুপ যারা তাদের সাপোর্ট করে তারা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি এবং যারা তাদের বিরোধিতা করে মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষ শক্তি | তাদের চশমাতে একটা ২০ বছরের ছেলে যে মুক্তিযুদ্ধের পরে জন্ম নিছে – রাজাকার হইয়া যায় |
এবং এই বিভাজন এর জন্যে আওয়ামী লিগ বেছে নিছে বাংলাদেশের মানুষের প্রাণ এর দাবি যুদ্ধপরাধীদের বিচার কে |
যেহেতু বিচার তার সাথে মানুষের ইমোশন জড়িত এবং দেশের ব্যাপক জনগোষ্ঠীর এই বিচারে সমর্থন আছে সেই সুযোগে তারা এই বিচার কে বানাইছে তাদের সব চেয়ে শক্তিশালী অস্ত্র, যা দিয়া আওয়ামী লিগ তার সব পাপরে হালাল করে নিতে পারবে | আওয়ামী লিগ এর যে কোনো দুর্নীতির প্রতিবাদ করলে বলা হইছে সেইটা যুদ্ধপরাধীদের বিচার পন্ড করার ষড়যন্ত্র |
এবং সাধারণ মানুষের একটা বড় অংশ যারা মুক্তিযুদ্ধের সময় জামাতের ভূমিকার বিচারটাকে দেশের অত্যন্ত গুরুত্তপূর্ণ একটা কার্যক্রম হিসেবে ধরে আওয়ামী লিগ কে সমর্থন দেয় তারা আওয়ামী লিগ এর এই প্রচারনায় পক্ষ নেয়া ছাড়া আর কোনো রাস্তা পাইতাছেনা |
দেশী ব্যাপী প্রতিটা স্তরে আওয়ামী লিগ এর পান্ডাদের শক্তি অর্জন, লুটপাট এবং মানুষের অনুভুতির প্রতি দলের সম্পূর্ণ উপেক্ষা দেখেও আওয়ামী লিগ কে তারা চোখ বন্ধ করে বেনেফিট অফ ডাউট দিয়ে যাচ্ছে |
অন্য দিকে আওয়ামী চেতনা ব্যবসার ওপর পিঠে আছে বিএনপির বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ এর প্রচারণা |
বিএনপির বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ কি জিনিস সেইটা বোঝা মুশকিল | ধরে নেয়া যায় , সেইটার মূল স্পিরিট হইলো বাংলাদেশি হিসেবে গর্বিত হওয়া , দেশ কে ঠিক মত গড়ে তোলা এবং ভারতীয় আধিপত্যের বিরুদ্ধে দেশের স্বার্থ কে প্রাধান্য দেয়া | এইটা বাদেও জোট এর বন্ধু জামাতের মন রক্ষার্থে এবং ধরমীয় চেতনার পাবলিক যারা আছে তাদের সেন্টিমেন্ট এর সাথে তাল মিলাইতে টাইম মত ধর্মীয় জাতীয়তাবাদরে প্রমোট করাও বিএনপির চেতনা |
কিন্তু, বাস্তবিক অর্থে এই কোনো বিষয়েই আওয়ামী লিগ এর সাথে বিএনপির পার্থক্য আকাশ পাতাল নয় | ভারতীয় স্বার্থ রক্ষার্থে বিএনপি আওয়ামী লিগ এর মত খুল্লাম খুল্লা হয় না কিছুটা ব্যালান্স করে কিন্তু বিএনপিও দরকার মত কিবলা ভারতের দিকে ফেরায় | তাছাড়া, খালেদা জিয়া এবং জিয়া পরিবারে ইসলামিক মৌলবাদীতার কোনো লক্ষন নাই এবং বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বে বাম ঘরানা থেকে আসা কয় একজন নাস্তিক নেতাও আছে |
তবুও ধর্মীয় চেতনার মানুষ এবং ভারতীয় আধিপত্যের বিরুদ্ধে সোচ্চার যারা তাদের মধ্যে এতকা বড় অংশ বিএনপিরে তাদের ত্রাতা মনে করে এবং বিএনপির পক্ষে থাকে এবং নিজের বিবেকের দরজা টাইম মত খুলে বন্ধ করে |
এবং হরতাল এর সময় গাড়ি বের করার অপরাধে পেট্রল বম্ব এর আঘাতে ১৪ বছর বয়সী মনির এর আগুনে পোড়ার যাতনা তারা অনুভব করেনা, তার মা এর চিত্কার তাদের কানে পৌছায় না |
কিন্তু, এই মানুষ গুলোই বিশ্বজিত যখন আওয়ামী গুন্ডাদের হাতে মারা গেছিল তখন কানতে কানতে বিশ্বভুবন ভারী করে ফেলছিল | একই ভাবে কিশোর মনির এর হত্যায় যারা এখন উচ্চকিত, তারা বিশ্বজিত এর হত্যার পর কোথায় জানি লুকিয়ে ছিল বা ফুল লতা পাতা নিয়া কবিতা লেখাতেই আগ্রহী বেশি ছিল | যেহেতু ছাত্র লিগ এর হাতে বিশ্বজিত এর মৃত্যু সেহেতু তাদের বিবেক সেই ঘটনায় আলোড়িত হয় নি |
দেশের মানুষের বিবেক এই ভাবে খন্ডিত ভাবে প্রয়োগ হওয়ার নেতৃত্ত দিছেন আমরা যাদের আমাদের চিন্তা চেতনার পাহারাদার বলে মানি |
বিএনপির পক্ষে গ্রহনযোগ্য বড় মাপের বুদ্ধিজীবী নেই ফলে তাদের আলোচনা আসেনা | কিন্তু বেশ কিছু আওয়ামী লিগ ওরিয়েন্টেড বুদ্ধিজীবী নিরপেক্ষ হিসেবে নিজেদের মতামত প্রচার করেন এবং তারা তাদের কর্মের জন্যে মানুষের শ্রদ্ধা অর্জন করেছেন | এবং সেই শ্রদ্ধা থেকে সাধারণ মানুষ তাদেরকে জাতির বিবেকের কন্ঠসর হিসেবে দেখে |
এই লিস্ট জাফর ইকবাল স্যার এর নাম সবার আগে আসে | এই লেখায় বিশ্বজিত এবং মনির এর যে রেফেরেস্ন আসছে তাতে জাফর ইকবাল স্যারকে বাদ দেয়া যায় | কারণ বিশ্বজিত হত্যার পর তিনি ছাত্রলিগ এর সমালোচনা করেছিলেন শক্ত ভাবে |
কিন্তু, মানবাধিকার কর্মী সুলতানা কামাল বা প্রফেসর আনোয়ার হোসেন বা শাহরিয়ার কবির সহ আরো অনেক অত্যন্ত শ্রদ্ধাভাজন মানুষরা আওয়ামী আমলে বোবা হয়ে থাকে | রাব এর হাতে বিচার বহির্ভূত হত্যা, মুড়ি মুড়কির মত খোলা মিছিলে গুলি বর্ষণে মানুষ হত্যা, বিএনপি কর্মীদের গুম এবং হত্যা, হত্যার দায়ে প্রমানিত ব্যক্তি দের মুক্তি দান করার মত ঘটনায় তারা বেমালুম গায়েব হয়ে যান অথচ একই সব ঘটনায় বিএনপি আমলে, তাদের সমালোচনার তোরে টিভি চেনেল দের নতুন মাইক কিনতে হয় |
এই ধরনের নির্বাচিত সমালোচনা এবং খন্ডিত বিবেক তাদের সকল নৈতিক অবস্থান কে প্রশ্ন বিদ্ধ করে কিন্তু তারা বেচে যান |
কারণ তাদেরকে সমর্থন দিয়ে যায়, দেশের একটা বড় অংশের খন্ডিত জনগোষ্টি | ফলে একটা ইকো চেম্বার এর মধ্যে তারা একজন আর একজন কে রক্ষা করে|
দেশের বিবেক হিসেবে যাদের ভুমিকা নেয়ার কথা তাদের প্রশ্নবিদ্ধ অবস্থান এবং জনতার এই ভাবে বিভক্ত হয়ে যাওয়াটা দেশের উন্নতির এবং একটার পথে একটা বড় বাধা | কারণ একটা বিভক্ত জাতি কখনো আগাতে পারেনা | আমরা ভুলে যাই আমরা কত পিছিয়ে পরা একটা জাতি এবং এই দেশের একটা বড় অংশ তাদের মূল চাহিদা গুলোই পূরণ করতে পারে নি |
এবং আমরা ভুলে যাই, আদর্শিক বিভক্ত হয়ে এই ভাবে পিছিয়ে পরার মত বিলাসিতা আমরা করতে পারিনা |
যদিও, আমরা মিলেনিয়াম ডেভেলপমেন্ট গোল এর টার্গেট হিসেব করে অনেক আগাইছি বলে দেখাই কিন্তু এই সব চাকচিক্যপূর্ণ ডাটাকে বাদ দিয়া যদি শুধু মানুষের মোট আয় হিসেব করেন তাইলে দেখবে, সরকারী হিসেব মতেই এই দেশের ৩০% মানে ৫ কোটি মানুষ দারিদ্র সীমার নিচে বাস করে | দারিদ্র সীমার নিচ কত টাকা জানেন ? দিনে ১.২ ডলার মানে মাসে ৩০০০ টাকা |
অনেক বলে আমরা ২০০০ সাল থেকে ২০১০ সালে দারিদ্র ৪৯% থেকে ৩০% আনছি ? বাংলাদেশ আগাইছে | অবশ্যি আগাইছে | কিন্তু আগায় কোথায় গ্যেছে ? দৈনিক ১.২ ডলার থেকে হইছে ২ ডলার | সরকারী হিসেব বলে, আমাদের দেশের ৭৬.৫% মানে ১২ কোটি মানুষ এখন দৈনিক ২ ডলার কামাই করে| খুব খুশি ? মিলেনিয়াম ডেভেলপমেন্ট গোল আদায় হইছে | এখন তালিয়া বাজান | কিন্তু এই হিসেবেই দেশের ১২ কোটি মানুষ মাসে ৪৬২০ টাকা কামাই করে |
এখন বিবেক থাকলে এই মিলেনিয়াম গোল এর চক্কর বাদ দিয়া একটু চিন্তা করে দেখেন মাসিক ৪৬২০ টাকা দিয়া একটা মানুষের কি খাইতে পারে , কিভাবে নিজের সন্তান এর অসুখ হইলে চিকিতসা করতে পারে , কেমনে থাকতে পারে, কি কাপড় পড়তে পারে – এবং এখনো ১২ কোটি মানুষ এই লেভেলে পৈরা আছে | তবুও আমরা নিজেদের উন্নতি নিয়া গর্ব করতে করতে নিজের গোপন চুল ছিড়ি |
বাস্তবতা হইলে, গার্মেন্টস এর উন্নতি কার্পেট এর নিচে ঢুকায় দিছে আমাদের ৫ কোটি মানুষের সীমাহীন দারিদ্র এবং ৭ কত মানুষের অত্যন্ত কষ্টকর দিনে এনে দিনে খাওয়া অধিকার হীন, আনন্দ হীন, চিকিত্সা হীন, পুষ্টি হীন নিম্নবিত্তের জীবন |
পৃথিবীর সব চেয়ে বাজে শহর ঢাকা, সব চেয়ে বাজে বিচার ব্যবস্থা বাংলাদেশের , সব চেয়ে দুর্নীতি মগ্ন দেশ গুলোর মধ্যে একটা দেশ আমরা | আমাদের উন্নতিকে ফুলায় ফাপায় দেখানোটা মূলত বিশ্বব্যান্ক এবং অন্য ঋণদাতাদের নিজেদের কার্যক্রম কে গ্লোরিফাই করার জন্যে কর্পোরেট প্রচারণার একটা প্রপাগান্ডা যেই খানে রাজনীতিবিদেরা তাল মেলায় |
তারা বলতে চায় আমরা আর তলা বিহীন ঝুড়ি নাই | কিন্তু এখনো আমরা ঝুড়ি আছি | মানুষ নিজেও ঝুড়ি হইয়া খুশি |
রাজনীতিবিদেরা আমাদের ঝুড়ি তে যত গার্বেজ ঢেলে যাচ্ছে মানুষ তা নিয়া যাচ্ছে |
দুক্ষ হইলো আজকে রাজনৈতিক যে সোপ অপেরা তাতে জনগণ এখন আর দর্শক নয় সে নিজেই একটা আগ্রহী চরিত্র |
সকলেই এখন একজন মিনি টক শো হোস্ট | সবাই ঘরে ঘরে, আড্ডায় আড্ডায় নিজেই তার টক শো চালায় যাচ্ছে | সবার কিছু বলার আছে তার খন্ডিত বিবেক এর জায়গা থেকে |
শুধু সে জানেনা যে সে নিজেই অধিকার বঞ্চিত, রাজনীতিবিদেরা শুধু তার সম্পদ লুটপাট করছেনা তার সম্ভাবনাকে বিনষ্ট করছে | সে নিজেই তার দাবি জানাইতে পারতাছেনা, জোর গলায় বলতাছেনা যে সে দুর্নীতি মুক্ত প্রশাসন চায়, রাস্তা ঘাট চায়, চাকরির ক্ষেত্র চায় | একই সময় মালেশিয়া, থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া যেই খানে পৌচ্ছাইছে সেও সেই খানে পৌছাইতে চায় , দারিদ্রতা থেকে মুক্তি চায়, ফরমালিন মুক্ত খাবার চায় |
সে নিজেই বিভক্ত হয়ে খুশি, রাজনৈতিক সোপ অপেরাতে বিনোদিত হয়ে খুশি, তার নিজের অজ্ঞানতায় খুশি এবং দুর্নীতি মগ্ন প্রশাসন রাজনীতিবিদ আর কালোটাকার শক্তির হাতে বাশ খেয়ে খুশি | এবং
রাজনীতিবিদেরা এমপি মিনিস্টাররা নিজের এমন বিনা সৌভাগ্যতে বিশ্বাসই করতে পারতাছেনা যে তাদের এত লুটপাট সত্তেও কেও প্রতিবাদ করেনা সবাই তাদের নাটকে নাচতাছে এবং খন্ডিত বিবেক এর জাতি তাদের সব অন্যায় এর রক্ষক হয়ে দাড়াইছে |
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।