তিনি মঙ্গলবার টেলিফোনে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “সর্বদলীয় সরকার গঠনে মন্ত্রীদের পদত্যাগপত্র জমা নেয়ার ঘটনা সংবিধানের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ নয় বলে আমরা মনে করি। এরকম কার্যক্রম সঙ্কটকে আরো ঘনীভূত করেছে।
“আমরা স্পষ্টভাষায় বলতে চাই, এতে সঙ্কটের সমাধান আসবে না। সমাধান চাইলে অবিলম্বে প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ করা উচিৎ। এতে সংলাপের বন্ধ পথ উন্মুক্ত হবে বলে আমরা মনে করি।
”
সর্বশেষ গত শুক্রবার বিকালে গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে ১৮ দলীয় জোটের মহাসচিবদের সঙ্গে বৈঠকের পর থেকে মির্জা ফখরুল সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন।
বিরোধী দলের বিরোধিতার মধ্যে সর্বদলীয় সরকার গঠনে প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রীদের পদত্যাগপত্র জমা নেয়ার পর এটাই বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবের প্রথম প্রতিক্রিয়া।
গত শুক্রবার নির্দলীয় সরকারের দাবিতে টানা তিন দিনের হরতাল কর্মসূচির ঘোষণা নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসেছিলেন ফখরুল।
তার কয়েক ঘণ্টার মধ্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির তিন সদস্যসহ পাঁচজন নেতা আটকের পর তার প্রতিবাদ জানিয়ে একটি বিবৃতি দিয়েছিলেন তিনি।
বিএনপি নেতারা জানিয়েছেন, জ্যেষ্ঠ কয়েকজন নেতাকে গ্রেপ্তারের পরিপ্রেক্ষিতে দলীয় প্রধানের নির্দেশে ফখরুল ‘নিরাপদ স্থান’ থেকে দলীয় নেতা-কর্মীদের নির্দেশনা দিচ্ছেন।
পাঁচ নেতাকে গ্রেপ্তারের পর নয়া পল্টনে দলীয় কার্যালয়ে অবস্থানরত বিএনপির যুগ্মমহাসচিব রুহুল কবির রিজভী এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছিলেন, বিরোধী দলের সব নেতা এখন নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছেন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।