৭১ এ ছোট ছিলাম, যুদ্ধে যেতে পারি নাই, এই আক্ষেপ ফুরাবার না
এর নাম সমস্যার সমাধান সমাধান খেলা।
ইটিভিতে সেটাই ঘটলো।
ইটিভিতে চাকরি চলে যায় কয়েকজন সাংবাদিকের। এর মধ্যে সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতিও আছে। ইউনিয়নের নেতারই যদি চাকরি যায় তাইলে মান সম্মান কেমনে থাকে।
তাই সমাধান সমাধান খেলা হলো।
ইউনিয়ন গেলো আন্দোলন করতে। ইটিভির চেয়ারম্যানের সঙ্গে বৈঠকও করলো। দুইদিন পর সফল আলোচনার প্রেস রিলিজও দেওয়া হলো। তাতে বলা হলো দুজন বাদে বাকি সবার সাসপেন্ড অর্ডার তুলে নেওয়া হবে এবং সবাই চাকরি পাবে।
সাসপেন্ড অর্ডার তুলে নেওয়া হয়েছে অথচ কেউই ডুকতে পারছেন না ইটিভিতে। কারণ কি?
কারণ হচ্ছে ইউনিয়ন ও ইটিভি মালিক একটা গোপন সমঝোতা করেছে। আর সেটা হলো সাসপেন্ড অর্ডার তুলে নেওয়া হবে। কিন্তু কেউ কাজে যোগ দেবে না। বরং সবাই নিজ থেকে পদত্যাগ করবেন।
এ জন্য সবাইকে আসতে হবে না, শাহ আলমগীর সবার পদত্যাগ পত্র নিয়ে জমা দেবেন।
আর এরই নাম হচ্ছে সমাধান সমাধান খেলা। ইউনিয়ন দেখালো যে তারা সফল। শাহ আলমগীর সহ বাকিরা বলতে পারবে যে এর পর আর কাজ করা যায় না তাই স্বেচ্ছায় ছেড়ে দিলাম। ইটিভি চেয়ারম্যান সালাম সাহেবও বলতে পারবে যে সে তো সবাইকে ফিরিয়ে নিতে চেয়েছিলেন।
জয় ইউনিয়নবাজী।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।