সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অস্থিতিশীল, সরকারি সম্পদ ও জনগণের জানমালের ক্ষতি এবং অর্থনীতি ও দেশের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বাধাগ্রস্ত করতে যারা সহিংস ও ধ্বংসাত্মক ঘটনা ঘটানোর চেষ্টা করছে, তাদের আইনের আওতায় আনার জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক প্রেসনোটে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রেসনোটে বলা হয়, নির্দলীয় সরকারের দাবিতে ১৮-দলীয় জোটের তৃতীয় দফা হরতালে আজ সারা দেশে বিএনপি, ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, জামায়াতে ইসলামী ও শিবিরের কর্মীরা দেশের বিভিন্ন জায়গায় জনসাধারণের মধ্যে ভীতি, আতঙ্ক ও ত্রাস সৃষ্টির লক্ষ্যে মিছিল, ভাঙচুর, আগুন দেওয়া ও নৈরাজ্য সৃষ্টির চেষ্টা করে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সতর্ক তত্পরতায় তাদের চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। বিচ্ছিন্ন কয়েকটি ঘটনায় ১২টি গাড়ি ভাঙচুর ও গাড়িতে আগুন দেওয়া হয়।
৩১টি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় তারা। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তত্পরতায় পরিস্থিতি সাধারণভাবে শান্ত ছিল বলে তথ্য বিবরণীতে উল্লেখ করা হয়।
হরতালের সময় দূরপাল্লার বাস চলাচল করেনি। তবে বিমান, ট্রেন, লঞ্চ এবং জেলা ও বিভাগীয় শহরে যান চলাচল, অফিস আদালতসহ জীবনযাত্রা স্বাভাবিক ছিল বলে তথ্য বিবরণীতে দাবি করা হয়। এতে আরও বলা হয়, তদন্তের মাধ্যমে দুষ্কৃতকারীদের আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।