এসি মিলানের স্টেডিয়ামে ম্যাচ শুরুর আট মিনিটেই মাৎস হুমেলসের হেডে এগিয়ে যায় জার্মানি। তবে ২০ মিনিট পরই লিওনার্দো বনুচ্চির সঙ্গে বল দেয়া নেয়া করে বাঁ পায়ের দারুণ শটে ইতালিকে সমতায় ফেরান ইনাৎসিও আবাতে। দলের পক্ষে এটাই তার প্রথম আন্তর্জাতিক দল।
আগামী বিশ্বকাপের দাবিদার দুই দলই ফাউল করে খেলেছে ম্যাচে। দ্বিতীয়ার্ধে তো হাটুতে চোট পেয়ে মাঠই ছাড়তে হয় জার্মানির মিডফিল্ডার সামি খেদিরাকে।
ইতালির থিয়াগো মত্তা ও জার্মানির টনি ক্রুস নিজেদের ভাগ্যবান ভাবতে পারেন মাঠে থাকতে পেরে। মত্তাকে লাথি মেরেছিলেন ক্রুস, জবাবে খেয়েছেন চড়।
জোয়াকিম লোর অধীনে শততম ম্যাচ খেলতে নামা জার্মানি অবশ্য নিজেদের দুর্ভাগা ভাবতেই পারে। অতিথিদের তিনটি গোল ঠেকিয়ে দিয়েছে গোলপোস্ট।
ম্যাচের ১৭ মিনিটে সামি খেদিরার জোড়ালো শট গোলপোস্টে লাগে।
প্রথমার্ধেই আবার গোলপোস্ট বাধা হয়ে দাঁড়ায়। এবার দুর্ভাগার নাম আন্দ্রে শুরলে। আর ম্যাচের শেষ দিকে বেনেডিক্ট হুভেডেসের গোল প্রচেষ্টারও একই পরিণতি হলে জয় বঞ্চিত হয়ে জার্মানি।
এ নিয়ে টানা সাত ম্যাচ ইতালিতে হারাতে পারলো না জার্মানি। এর মধ্যে ২০০৬ সালের বিশ্বকাপ ইতালির কাছে হেরে বিদায় নিতে হয় তিন বারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের।
আর প্রায় এক বছর আগে ২০১২ সালের ইউরোর সেমি-ফাইনালে সেসারে প্রানদেল্লির শিষ্যরা ২-১ গোলে হারিয়েছিল জার্মানিকে।
শেষবার ইতালিকে ১৯৯৫ সালে এক প্রীতি ম্যাচে ২-০ গোলে হারিয়েছিল জার্মানি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।