সপ্তর্ষির রাতে আকাশে ফুটেছিল দু'টি তারা
স্বাতি এবং অনিরুদ্ধ।
সঙ্গী ছিল চিত্রলেখ, ঊষা এবং আরও অনেকে।
অনিরুদ্ধ ছিল অপেক্ষায়।
ঈষৎ কোমল জ্যোস্নায় ভিজেছিল মেষেরা উত্তর ফাল্গুনীতে।
হাস্নাহেনার গন্ধ সেখানে পৌঁছে থাকবে হয়ত,
তবে তা অতটা জরুরী ছিল না।
সপ্ত মুনির হাতে সপ্ত বর ছিল কিনা, জানা নেই।
তবে, কাজ যা করবার তা চন্দ্রই করেছিল।
জ্যোস্নার মায়াময় পরিবেশে আকর্ষণ অস্বীকার করা সম্ভব ছিল না।
অনিরুদ্ধ ভুল করেনি।
শুক্লতীথিতে জ্যোস্না যখন বাঁধ ভেঙ্গেছিল, মেষেরা তখনও ঘুরে বেড়াতে ব্যস্ত;
ঠিক তখনই অনিরুদ্ধ প্রণয় প্রার্থনা করেছিল স্বাতির।
জ্যোস্নাভেজা আলো-আঁধারিতে তারা ঘর বেধেছিল
ঠিক ১০টি বছর আগে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।