আলোকিত মানুষ চাই
গিয়েছিলাম শাহজাদপুর কাছারি বাড়িতে। জোড়াসাঁকোর ঠাকুর পরিবারের জমিদারি সামলানোর জন্য রবি ঠাকুর কখনো কখনো শাহজাদপুরের এই বাড়িতে থাকতেন। সবসময় থাকতেন না বলে এটিও কুঠিবাড়ি নামে পরিচিত হয়নি।
এখানেই চোখে পড়ল কবির আরেকটি শিল্পসত্ত্বা। আমরা শুধু তাঁর গল্প-কবিতা-উপন্যাস পড়েই বসে থাকি।
উনি খুব সুন্দর ছবি আঁকতেন, ছবিগুলো কেন যেন ছাপা হয়না কোথাও। ছোটবেলায় স্কুলের চারুকলা-কারুকলা বইয়ে একটা আত্নপ্রতিকৃতি দেখেছিলাম। সেসময় কালি-কলম বা রেখাচিত্রের মর্ম বুঝতাম না। নতুন অনেক কিছু শিখলাম দেখে দেখে।
ছবিগুলো এতটুকু এতটুকু না।
তবে মোটামুটি এতটুকু করেই। কবি ইচ্ছে করে চরিত্রদের মাথা কেটে আঁকেননি। আসলে চুরি করে তাড়াহুড়ায় মুঠোফোনের ক্যামেরায় কম আলোতে ঠিকমতো ছবিগুলো আসেনি। আর সবগুলো নিতেও পারিনি।
ফটোশপে ঠিক করে নিয়েছি।
পেইন্টিয়ের মূল বিষয় ঠিকঠাক আছে।
হ্যাপি ছবি দেখাদেখি! **
তিনটি প্রতিকৃতি
বিমূর্ত প্রতিকৃতি
বিশেষ ভঙ্গিমায় নারী
বৃক্ষরাজি
নৈসর্গিক দৃশ্য
পান্ডুলিপি
মা ও শিশু
নারী
নৃত্যরত নারী
অবগুণ্ঠিত
অবগুণ্ঠিত - রঙিন
অলঙ্কৃত ঘট
প্রতিকৃতি
অবয়ব
শির ব্যবচ্ছেদ
উপবিষ্ট চিত্র
** কয়েকটা চিত্র আছে, কালি-কলমে আঁকা নাকি রঙিন থেকে সাদাকালো কপি করেছে এটা ধরতে পারিনি। যেমন উপরের দুটো "অবগুণ্ঠিত" ছবিই এক।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।