প্রকৃতির কাছাকাছি থাকতে ভাল লাগে
‘টক অব দ্য আমেরিকা’য় পরিণত হয়েছে কন্ঠশিল্পী আঁখি আলমগীরের পর্ণো ভিডিও। এই শিল্পীর ভক্তরা বিস্ময়ে হতবাক। আবার কেউ নিজের চোখকে বিশ্বাস করতে চাইছেন না-এমন কান্ড কীভাবে সম্ভব? জনপ্রিয় একজন শিল্পী এ ধরনের আচরণ কীভাবে করতে পারেন-এমন প্রশ্ন ভক্তদের। ১৮ মিনিট ৩৬ সেকেন্ডের পর্নো ভিডিওটি আঁখির জ্ঞাতসারেই করা হয়েছে-এটি বুঝা যায় শুরুতে ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে টা টা করতে দেখে। আঁখির সাথের ছেলেটি রাজধানী ঢাকার একজন মডেল বলে অনেকে বলাবলি করলেও নিশ্চিত নাম কেউই উদ্ধার করতে পারেননি এখন পর্যন্ত।
সেক্স করা হয়েছে অভিজাত একটি বাসার ড্রয়িং রুম তথা লিভিং রুমে-এমনটি অনেক দর্শক মনে করছেন। এ জন্যে বিছানা ব্যবহার করা হয়নি। সোফার ওপর সবকিছু করা হয়। বিয়ার পানের মধ্য দিয়ে আঁখি বিবস্ত্র হন এবং এক পর্যায়ে সোফার ওপর থেকে তার ভ্যানিটি ব্যাগ সরিয়ে সোফার সামনে নিচে রাখেন আরো স্বাচ্ছন্দে সঙ্গমে লিপ্ত হওয়ার জন্যে।
এ পর্নো ভিডিও সর্বপ্রথম আমেরিকায় দেখা যায় গত রমজানে।
কয়েকদিনের মধ্যেই তা সরিয়ে ফেলা হয়েছিল বলে কয়েক ডজন দর্শক এ সংবাদদাতাকে জানান। তবে সাম্প্রতিক সময়ে এটি গুগল সার্চে ব্যাপকভাবে পাওয়া যাচ্ছে। ইউটিউবেও সহজলভ্য এটি। অর্থাৎ বাংলাদেশীরা আঁখি আলমগীরের এ পর্ণো-ভিডিও হুমড়ি খেয়ে দেখছেন। নিল ছবির বিকল্প হিসেবে অনেকে তা সিডিতে সংরক্ষণ করছেন বলেও শোনা যাচ্ছে।
এটি ধারণের সময় প্রথমে হিন্দি গান ছিল ব্যাক গ্রাউন্ডে। এখন বাংলা গানও শোনা যাচ্ছে। আঁখির সাথে গভীর সম্পর্ক ছিল এবং আমেরিকায় শো করতে আসার পর যাদের সাথে আঁখি ‘ফস্টিনষ্টি’ করেছেন বলে ব্যাপক গুঞ্জন রয়েছে-তাদের কয়েকজন এ সংবাদদাতাকে বলেন, ‘এ ভিডিও ধারণ করা হয়েছে ৪/৫ বছর আগে। বর্তমানে আঁখির শরীরে আরো ভাঁজ পড়েছে বলে এটি মনে হচ্ছে। ’
শো বীজের রমণীরা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই অর্থের পেছনে ছুটেন।
অর্থই অনর্থের কারণ-এমন প্রবাদ রয়েছে। কিন্তু আঁখির মত জনপ্রিয় একজন কন্ঠশিল্পীর পক্ষে এটি কীভাবে সম্ভব-তা নিয়ে প্রশ্নের অন্ত নেই।
তবে সাধারণ প্রবাসী এবং আঁখির ভক্তরা এখনও বিশ্বাস করতে চাচ্ছেন না যে, এমন কান্ডে লিপ্ত হতে পারেন তিনি। অনেকে অভিযোগ করেছেন, আঁখির জনপ্রিয়তা সহ্য করতে পারে না যারা, তারা হয়তো আঁখির দুর্বল মুহূর্তকে কাজে লাগিয়েছে। আবার কেউ বলছেন, এর আগে আঁখি তার সন্তানের পিতৃত্ব নিয়েও নানা প্রশ্নের জন্ম দিয়েছিলেন।
এবারের পর্ণো ভিডিও’র ব্যাপারে আঁখি কী বলেন তাই দেখার বিষয়।
আবার ভিডিওর মেয়েটি আখি আলমগীর বলে মানতে নারাজ অনেকেই।
ভক্তদের সবাইকে ছবিটি ভাল করে দেখার অনুরধ করব… ভিডিওটিতে যে মেয়েটি ছিল তা আমাদের আঁখি আলমগীর নন, শুধু শুধু দেশের একটি মেয়ের নামে এভাবে বদনাম করবেন না, যেখানে তার নিজের কোন দোষ নেই…তার বদনাম মানে আমাদের বদনাম ! !
Click This Link
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।