আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বেকহামের আক্ষেপ

বাবা-মা ছিলেন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের পাঁড় ভক্ত। ছোটবেলা থেকে ডেভিড বেকহামও ভালোবেসে ফেলেন ওল্ড ট্রাফোর্ডকে। ফুটবল প্রতিভার প্রমাণ দিয়ে প্রিয় ক্লাবের জার্সি গায়ে খেলার স্বপ্নটাও পূরণ হয়ে যায়। শুধু খেলাই নয়, দুর্দান্ত পারফরম্যান্স দেখিয়ে একসময় ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের প্রতীকেও পরিণত হয়েছিলেন বেকহাম। এখানেই তিনি কাটিয়েছেন পেশাদারি ক্যারিয়ারের প্রথম ১০টি বছর।

পেয়েছেন একের পর এক সাফল্য। ক্যারিয়ারের শেষটাও যদি রেড ডেভিলদের জার্সি গায়েই করতে পারতেন, আর কোনো আক্ষেপই থাকত না।

ইউনাইটেডে পেশাদারি ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন মাত্র ১৮ বছর বয়সে। সে সময় ভেবেছিলে, পুরো ফুটবল ক্যারিয়ারটাই কাটিয়ে দেবেন ওল্ড ট্রাফোর্ডে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সবকিছু মনমতো হয়নি বেকহামের।

২০০৩ সালে পাড়ি জমান রিয়াল মাদ্রিদে। এরপর চলে যান ইউরোপেরই বাইরে। নাম লেখার যুক্তরাষ্ট্রের এলএ গ্যালাক্সিতে। পরে অবশ্য ধারে খেলতে আবার ফিরেছিলেন ইউরোপে। খেলেছেন এসি মিলান, প্যারিস সেইন্ট জার্মেইনের মতো শীর্ষস্থানীয় ইউরোপিয়ান ক্লাবগুলোতে।

তবে একটা আক্ষেপ তাঁর থেকেই গেছে, ‘১৭ বছর বয়সে আমি আমার পুরো ক্যারিয়ারটাই ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে কাটাতে চাইতাম। আমি এ সময়ের বড় বড় ক্লাবের হয়ে খেলতে পেরেছি। কিন্তু আমার সব সময়ই মনে হয়েছে যে আমি ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডেই থাকতে পারতাম আর সেখানেই আমার ক্যারিয়ারটা শেষ করতে পারতাম। ’

১৯৯৩ থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের হয়ে ছয়টি ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ ও একটি চ্যাম্পিয়নস লিগ শিরোপা জিতেছিলেন বেকহাম। ২৬৫টি ম্যাচ খেলে করেছিলেন ৬২টি গোল।

অনেক গোলই হয়তো বেকহাম-ভক্তদের চোখে লেগে আছে। তবে বেকহামের নিজের পছন্দ ১৯৯৬ সালে উইম্বলডনের বিপক্ষে মাঝমাঠ থেকে করা গোলটি। কারণ এই গোলটার পর তিনি প্রশংসাবাক্য শুনেছিলেন ক্লাব কিংবদন্তি তারকা এরিক ক্যান্টোনার কাছ থেকে, ‘গোলটা নিয়ে সবাই অনেক কথা বলেছিল। কিন্তু আমি বেশি খুশি হয়েছিলাম এরিকের কথায়। খেলা শেষ হওয়ার পর তিনি আমাকে এসে বলেছিলেন, ‘ভালো গোল হয়েছে।

 

শুধু ক্রিকেটের সর্বশেষ স্কোর জানতে C লিখে এসএমএস করুন 2221 নম্বরে। যেকোনো খেলার আপডেট পেতে S লিখে এসএমএস করুন 2221 নম্বরে।

সোর্স: http://www.prothom-alo.com

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।