বিশ্ব এইডস দিবস উপলক্ষে রোববার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এ তথ্য।
স্বাস্থ্য সচিব এমএম নিয়াজ উদ্দিন জানান, ২০১৩ সালে নতুন করে ৩৭০ জনের মধ্যে এইচআইভি সংক্রমণের বিষয়টি ধরা পড়েছে। তাদের মধ্যে এইডস আক্রান্ত হয়েছেন ৯৫ জন। আর এ বছর এ রোগে মারা গেছেন ৮২ জন।
২০১২ সালে এইচআইভি সংক্রমিত নতুন ৩৩৮ জনকে চিহ্নিত করা হয়, যাদের মধ্যে এইডসের রোগী ছিলেন ১০৩ জন।
ওই বছর এইডসে ৬৫ জনের মৃত্যু হয়।
সরকারি তথ্য অনুযায়ী, ১৯৮৯ সালে দেশে প্রথমবারের মতো এইডস রোগী সনাক্তের পর এ পর্যন্ত ৩ হাজার ২৪১ জনের শরীরে এ ভাইরাস সনাক্ত করা হয়েছে। এদের মধ্যে এইডস আক্রান্তের সংখ্যা ১ হাজার ২৯৯ জন, যাদের মধ্যে ৪৭২ জনের মৃত্যু হয়েছে।
সরকারি হিসাবে এই তথ্য দেয়া হলেও জাতিসংঘের ধারণা, বাংলাদেশে এইচআইভি আক্রান্তের সংখ্যা আট থেকে ১৬ হাজার। ‘বিভিন্ন কারণে’ বহু লোকের এইচআইভি সংক্রমণের বিষয়টি সনাক্ত করা যায়নি বলে মনে করে সংস্থাটি।
এবার বিশ্ব এইডস দিবসের মূল পতিপাদ্য ‘থ্রি জিরো’। এইচআইভি আক্রান্তের হার, এইডসে মৃত্যুর হার এবং এইডস রোগীদের সামাজিক বৈষম্য শূন্যের কোটায় নামিয়ে আনাই এর লক্ষ্য।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।