আমার লাইফে খেলা অন্যতম বেস্ট গেম এটি। গেমটির মিউজিক শুনলেই মনে হয় রূপকথার রাজ্যে চলে গিয়েছি! পারস্যের রাজপুত্র!মুসলিমদের রূপকথা নিয়ে তৈরি একটি গেম। গেমটিতে বাগ / সমস্যাও রয়েছে প্রচুর। তবে আসল / অরিজিনাল গেমটিতে অফিসিয়ালী ১টি বাগ রয়েছে। আমরা তো আর অরিজিনাল ডিক্স কিনতে পারি না, পাইরেটেড ডিক্স তাই এতো বাগ!
প্রিন্স অফ পার্সিয়া: দ্যা ফরগটেন স্যান্ডস একটি একশন-এডভেঞ্চার হ্যাক এন্ড স্ল্যাশ ভিডিও গেম নির্মাণ এবং একই সাথে প্রকাশ করেছে ঊবিসফট।
গেমটি বাজারে আসে ২০১০ সালের মে-জুন মাসে। গেমটিতে “দ্যা স্যান্ডস অফ টাইম” গেমটির শুরু হওয়া কাহিনীচক্র ফিরে আসে। “দ্যা ফরগটেন স্যান্ডস” টাইটেলটি চারটি ভিন্ন ভিন্ন কাহিনীর চারটি ভিন্ন গেমসের। এদের মধ্যে মেইন গেমটি প্লে-স্টেশন ৩, এক্সবক্স ৩৬০ এবং মাইক্রোসফট উইন্ডোজ এর জন্য নির্মাণ করা হয়েছে। বাকিগুলো পিএসপি, নিনটেনডু ডিএস এবং ঊইই গেমস কনসোলের জন্য এক্সক্লুসিভ ভাবে নির্মিত হয়েছে।
নির্মাণ এবং প্রকাশ করেছেঃ
ঊবিসফট
ডিজাইনারঃ
থমাস সিমন
কম্পোজার:
স্টিভ জ্যাব্লোস্কি এবং টম স্যালটা
সিরিজ:
প্রিন্স অফ পার্সিয়া
ইঞ্জিণ:
এনভিল / জেইড
খেলা যাবে:
বহু প্লার্টফর্মে
মুক্তি পেয়েছে:
মে-জুন ২০১০
ধরণ:
একশন-এডভেঞ্চার,
হ্যাক এন্ড স্ল্যাশ
খেলার ধরণ:
সিঙ্গেল প্লেয়ার
সিস্টেম রিকোয়ারমেন্টস:
মিনিমাম:
ডুয়াল কোর প্রসেসর,
২৫৬ মেগাবাইট পিক্সেল শেডার ৩.০ সর্মথিত গ্রাফিক্স কার্ড
২ গিগাবাইট র্যাম,
৫.৬০ গিগাবাইট ফ্রি হার্ডডিক্স স্পেস,
উইন্ডোজ এক্সপি সার্ভিস প্যাক ৩ অপারেটিং সিস্টেম,
ডাইরেক্ট এক্স ৯.০সি
অফিসিয়াল:
ইন্টেল কোর ২ ডুয়ো ২.৬ গিগাহার্জ অথবা এএমডি এথলন ৬৪ এক্স২ প্রসেসর,
৫১২ মেগাবাইট গ্রাফিক্স কার্ড,
২ গিগাবাইট র্যাম,
৮ গিগাবাইট ফ্রি হার্ডডিক্স স্পেস,
উইন্ডোজ সেভেন,
ডাইরেক্ট এক্স ১০
ভালো ভাবে খেলতে হলে:
কোর আই ৩ প্রসেসর,
১ গিগাবাইট গ্রাফিক্স কার্ড,
৪ গিগাবাইট র্যাম,
উইন্ডোজ সেভেন অপারেটিং সিস্টেম
গেমটিতে ঊবিসফটের ফিচার Uplay এর মাধ্যমে এসাসিন্স ক্রিড ২ গেমটির প্রধান চরিত্র “Ezio” কে আনলক করা যাবে এবং তার চরিত্রেও খেলা যাবে। গেমটিতে প্রিন্স নতুন নতুন পাওয়ার কিংবা জাদুমন্ত্র শিখবে গেমটির কাহিনীর সাথে সাথে। যেমন সময়কে অতীতে নিয়ে আসা, পানির প্রবাহ কে ধরে রাখা ইত্যাদি। এইসব এডিশনাল পাওয়ার গুলোই গেমটির প্রধান গেম-প্লে ফিচার। গেমটিতে আমার কাছে অনেকটা স্পাইডারম্যানের মতো লেগেছে! কারণ দেয়াল বেয়ে দৌড়িয়ে যাওয়া, বিশাল বিশাল খাম্বাগুলোতে লাফিয়ে যাওয়া ইত্যাদি তো স্পাইডারম্যানেই পারে!
গেমটিতে প্রিন্স মোট চার ধরণের জাদু কিংবা পাওয়ার আনলক করতে পারবে।
এগুলো হচ্ছে আগুন, বরফ, বাতাস এবং পৃথিবী। এদের প্রতিটি ভিন্ন ভিন্ন পাওয়ার ফিচার করে। এগুলোর আপগ্রেড খরিদ করে এই সমস্ত পাওয়ার / জাদুবিদ্যার ক্ষমতা বাড়ানো যাবে।
গেমটিতে শত্রুর সংখ্যা এক সাথে সর্বোচ্চ ৫০টি হতে পারে। তাদের কে প্রিন্স তার তলোয়ার এবং পাওয়ারসমূহের মাধ্যমে যুদ্ধ করতে হবে।
ডেভিল মে ক্রাই গেমটির মতোই। তবে গেমটিতে আত্মরক্ষা কিংবা Blocking সিস্টেমটি নেই।
তবে গেমটিতে মারামারির চেয়ে লাফালাফি বেশি করতে হবে এবং বিভিন্ন পাজল মেলাতে হবে। অনেক পাজল মিলানো সময়সাধ্য ব্যাপার এবং এতে বুদ্ধিও খাটাতে হবে! ধৈর্য্য ধরে পাজলগুলো মিলাতে হবে যদিও আমি গেমটির এক জায়গায় তিনদিন ধরে আটকিয়ে ছিলাম আর মাথার চুল ছিঁড়ছিলাম! হাহাহা!
চরিত্রসমূহঃ
প্রিন্স
মালিক
রাজিয়া
রাতাশ
কাহিনীচক্রঃ
গেমটির কাহিনী “স্যান্ডস অফ টাইম”, “ওয়ারিওর উইথ ইন”, “দ্যা টু থ্রোনস” এই তিনটি গেমটির মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে ফিরে এসেছে। তাই যারা আগের গেমসগুলো খেলো নি তারা “মেই বি” সর্ম্পূণ কাহিনীটি নাও বুঝতে পারো! গেমটির কাহিনী “দ্যা স্যান্ডস অফ টাইম” এবং “ওয়ারিওর উইথ ইন” গেমটির কাহিনীর ভিতর যে সাত বছরের গ্যাপ রয়েছে তার মধ্যে সাজানো হয়েছে।
গেমটির কাহিনী শুরু হয় প্রিন্স তার ঘোড়ায় চড়ে একটি মরুভূমি পাড়ি দিচ্ছে। মরুভুমি পাড়ি দিয়ে প্রিন্স তার বড় ভাই মালিক এর কাছে যাচ্ছে, তার রাজ্যে। উদ্দেশ্য নেতৃত্ব শেখ।
মালিকের রাজ্যে এসে প্রিন্স দেখে যে রাজ্যটিতে শত্রুপক্ষ হামলা করেছে। যাদের উদ্দেশ্য রাজ্যের গুপ্তধনের আস্তানায় হামলা এবং “সোলোমনস আর্মি” নামক একটি পাওয়ার চুরি।
প্রিন্স রাজ্যের মধ্যে দিয়ে তার ভাই মালিকের সাথে দেখা করতে গুপ্তধনের আস্তানায় আসে। সেখানে মালিক প্রিন্স কে জানায় যে তার রাজ্য হারতে বসেছে এ জন্য তাকে অবশ্যই “সোলোমনস আর্মি” কে রক্ষা করতে হবে। তবে দুর্ভাগ্য বশত তারা সেটিকে রক্ষা / Seal করতে দিয়ে মুক্ত করে দেয়। “সোলোমন আর্মি” একটি জাদুবিদ্যার সেনাবাহিনী। যারা বালু দিয়ে তৈরি।
এদের কে মুক্ত করে দিয়ে মালিকের রাজ্যে নেমে আসে বিপর্যয়।
“সোলোমনের আর্মি” কে মুক্ত করা মাত্রই গুপ্তধনের ভান্ডারটি ধ্বংস হতে থাকে এবং প্রিন্স ও মালিক এর মাঝে বাঁধা হয়ে দাড়ায়। প্রিন্স মালিককে খুঁজতে গিয়ে একটি পোর্টাল খুঁজে পায় এবং সেখানে প্রবেশ করে প্রিন্স এর সাথে দেখা হয় রাজিয়ার। রাজিয়া একজন “Djinn” মারিদ জাতিগোষ্টীর, জাদুবিদ্যার পরিপূর্ণ এক রহস্যময়ী মহিলা! রাজিয়া প্রিন্স যে অবহিত করে যে “সোলোমনের আর্মি” কে আবারো বন্দি / সিল করতে হলে দুটো জাদুর চাবিকে এক করতে হবে। যার মধ্যে একটি চাবি প্রিন্স এর কাছে এবং অপরটি মালিকের কাছে।
রাজিয়া প্রিন্সকে একটি স্পেশাল পাওয়ার উপহার দেয় এবং মালিকের খোঁজে পাঠায়।
প্রিন্স এবং মালিক, উভয়ের কাছে যে চাবিটি রয়েছে সেটির মাধ্যমে একটি একটি সোলোমনের আর্মি কে হত্যার বদলে তারা দুজনই পাওয়ার পাচ্ছে। গেমটিতে এই পাওয়ার হচ্ছে তোমার জন্য XP (এক্সপিরিয়েন্স পয়েন্ট)।
যাই হোক, প্রিন্স যখন মালিককে খুঁজে পায় তখন তার কাছে সমস্ত ঘটনা খুলে বলে। তবে মালিক তার চাবিটি প্রিন্সকে দিতে চায় না।
মালিক সোলোমনের আর্মিকে আবারো বন্দি করতেও চায় না। সে চায় যে সোলোমনের সমস্ত আর্মিকে হত্যাকে তাদের পাওয়ারের মালিক হতে এবং আরো ক্ষমতাধর নেতা হতে। সেখানে ঝগড়া করে মালিক চলে যায় আরো সোলোমনের আর্মিকে হত্যা করতে। উল্লেখ্য যে, মালিক যতই সোলোমনের আর্মি কে হত্যা করছে, সে ততই পাওয়ার ফুল হচ্ছে কিন্তু সোলোমনের আর্মির আত্মাগুলোও মালিকের কাছে চলে যাচ্ছে। এতে মালিক তার নিজের মনের উপর থেকে নিয়ন্ত্রণ হারাচ্ছে আস্তে আস্তে।
কিন্তু অপর দিকে প্রিন্স এর যাবতীয় পাওয়ার এর উৎস হচ্চে রাজিয়া।
প্রিন্স আবারো মালিকের খোঁজে বেরিয়ে পড়ে। তবে এবার তাকে পাওয়া যায় রাতাশের সাথে যুদ্ধরত অবস্থায়। রাতাশ হচ্ছে আর্মির ইফরিত নেতা এবং গেমটির খলনায়ক চরিত্র। রাতাশের সাথে মালিকের যুদ্ প্রিন্সও যোগ দেয় কিন্তু অবশেষে রাতাশের হৃদয়কে ভেদ করে তলোয়ার চালায় মালিক এবং রাতাশ এর শরীল ধ্বংস হয়।
তবে রাতাশের আত্মা মালিকের দেহে চলে আসে এবং মালিক হয়ে উঠে রাতাশের প্রতিমূর্তি। সেখান থেকে মালিক রাতাশের পাওয়ার ব্যবহার করে পালিয়ে যায়।
প্রিন্স মালিকের পিছে পিছে ধাওয়া করলে আবরো প্রিন্স একটি পোর্টাল খুঁজে পায় এবং রাজিয়ার সাথে আবারো দেখা করে। রাজিয়া প্রিন্স এর কাছে পরিস্কার করে যে, রাতাশকে কোনো সাধারণ তলোয়ার দিয়ে হত্যা করা সম্ভব নয়। তাই রাতাশের দেহ ধ্বংস হলেও রাতাশের আত্মা মালিকের দেহে প্রবেশ করেছে এবং মালিকের দেহকে নিজের নতুন বাসা বানিয়ে নিয়েছে।
অন্য কথায় মালিক রাতাশকে হত্যা করে নি উল্টে রাতাশ মালিককে হত্যা করেছে। প্রিন্স এটা বিশ্বাস করে না। প্রিন্স আবারো বেরিয়ে পড়ে তার ভাইয়ের খোঁজে।
এবার মালিক এর দেহে রাতাশ তার নিজের রূপ প্রতিষ্ঠা করে এবং প্রিন্স তার সাথে যুদ্ধ করতে বাধ্য হয়। সেই যুদ্ধে প্রিন্স হেরে গেলে প্রিন্স বিশ্বাস করেই যে তার ভাই আসলেই মৃত।
রাজিয়ার দেওয়া কথা মতো প্রিন্স Djinn তলোয়ারের খোঁজে বেরিয়ে পড়ে। তলোয়ারটি বাগিয়ে নিলে রাজিয়া তাতে ঢুকে পড়ে এবং তলোয়ারটির ক্ষমতা বহুগুণে বৃদ্ধি পায়। এই তলোয়ার দিয়েই রাতাশ কে হত্যা করা যাবে চিরোতরে।
রাতাশ এখন বিশাল দৈত্যে পরিণত হয়েছে এবং এরই সাথে সারা রাজ্যে ধেয়ে আসছে একটি বালুঝড়। মূলত বালুঝড়টির থেকেই রাতাশ তার শক্তি বৃদ্ধি করছে।
রাতাশের সাথে শেষ যুদ্ধে প্র্রিন্স রাতাশকে তার Djinn তলোয়ারের সাহায্যে হত্যা করতে সক্ষম হয়। ধীরে ধীরে যখন বালুঝড় থেমে যেতে থাকে তখন প্রিন্স তার বড় ভাই মালিককে মারাত্বক আহত অবস্থায় খুঁজে পায়। কিন্তু ততক্ষণে বড্ড দেরী হয়ে গিয়েছে। মালিক মরতে মরতে বলে যায় যে প্রিন্স অবশ্যই একজন বিশাল লিডার হবে, সোলোমনের মতো।
গেমটির শেষ দৃশ্যে প্রিন্স কে দেখা যাবে রাকিমে, যেখানে সেই Djinn তলোয়ারকে পুনরায় রেখে আসতে হবে তাকে এবং তার পিতাকে তার বড় ভাইয়ের মৃত্যু সর্ম্পকে অবহিত করতে বেরিয়ে পড়বে।
খ্যাচাং!
আইতেছে!
বড়দের সম্পদে নজর দিতে নেই প্রিন্স!
জাহান্নামে যা!
কতগুলো রে বাবা!
Uplay Content সমুহঃ
দ্যা ফরগটেন স্যান্ডস গেমটি সিরিজের প্রথম গেম যেটিতে এই ইউপ্লে কনটেন রয়েছে। এগুলো হলো:
উপরের পয়েন্ট সমূহ দিয়ে নিচের উপাদানগুলো আনলক করা যাবে:
> প্রিন্স অফ পারর্সিয়া থীম (১০ পয়েন্ট)
> এক্সপিরিয়েন্স পয়েন্ট বুষ্ট (২০ পয়েন্টস)
> ইজিও কসটিউম (৩০ পয়েন্টস)
> চ্যালেঞ্জ মোড এরিনা (৪০ পয়েন্ট)
নির্মাণঃ
দ্যা ফরগটেন স্যান্ডস গেমটিতে ঊবিসফট এর Digital Rights Management সিস্টেম ব্যবহার করা হয়েছে, এর মাধ্যমে গেমটি ইন্টারনেট কানেক্টশন ছাড়া চালু করা সম্ভব হবে না। এবং এর জন্য অবশ্যই প্লেয়ারকে গেমটির অরিজিনাল সংস্করণ কিনতে হবে। উল্লেখ্য যে, ২৮ জুন, ২০১০ সালে এই Digital Rights Management সিস্টেম কে ক্রা(ক) করা হয় অফলাইন উপাদানসমূহ দিয়ে। এর মাধ্যমে গেমটির সিঙ্গেল-প্লেয়ার ক্যাম্পেইন খেলার জন্য আর নেট কানেক্টশন লাগে নি।
তবে এই পদ্ধতিতে গেমটিতে প্রচুর বাগের সৃস্টি হয়।
প্রিন্স অফ পার্সিয়া: দ্যা ফরগটেন স্যান্ডস (২ গিগাবাইট)
প্রিন্স অফ পার্সিয়া গেমস সিরিজের অন্যান্য গেমসঃ
অরিজিনাল সিরিজঃ
> প্রিন্স অফ পার্সিয়া (অরিজিনাল)
> প্রিন্স অফ পার্সিয়া ২: দ্যা স্যাডো এন্ড দ্যা ফ্লেইম
> প্রিন্স অফ পার্সিয়া থ্রিডি
> প্রিন্স অফ পার্সিয়া ক্ল্যাসিক (রিমেক)
> প্রিন্স অফ পার্সিয়া ২: দ্যা স্যাডো এন্ড দ্যা ফ্লেইম (রিমেক)
স্যান্ডস অফ টাইম সিরিজ:
> প্রিন্স অফ পার্সিয়া: দ্যা স্যান্ডস অফ টাইম
> প্রিন্স অফ পার্সিয়া: দ্যা ফরগটেন স্যান্ডস
> ব্যাটলস অফ প্রিন্স অফ পার্সিয়া
> প্রিন্স অফ পার্সিয়া: ওয়ারিওর উইথইন
> প্রিন্স অফ পার্সিয়া: দ্যা টু থ্রোনস
> প্রিন্স অফ পার্সিয়া: কিংড্রেড ব্লেইডস (বাতিলকৃত)
> প্রিন্স অফ পার্সিয়া ট্রিয়োলজি (এইচডি কালেক্টশন)
২০০৮ সালের রিবুট:
> প্রিন্স অফ পার্সিয়া (২০০৮)
> প্রিন্স অফ পার্সিয়া: দ্যা ফলেন কিং
> প্রিন্স অফ পার্সিয়া: ইপিলগ
> গেমস জোন শুধুমাত্র বিনোদনের জন্য তৈরি করা হয়েছে। এর উপাদান সমূহের দ্বারা কেউ মনে কষ্ট কিংবা আঘাত পেলে তা ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখার আহ্বান জানাচ্ছি।
> গেমস জোনে ব্যবহৃত বাংলা কভার, ওয়ালপেপারসমূহ সর্ম্পূণ ভাবে লেখকের নিজস্ব সৃস্টি। এর সাথে আসল গেমটির কোনো সর্ম্পক নেই
> গেমস জোন এর সাথে উক্ত গেমসগুলোর কোনো সরাসরি সম্পৃত্ত নেই এবং থাকবে না।
> গেমস জোন এর গেমসগুলোর রিলিজ তারিখ, নির্মাতা, প্রকাশক, মুক্তির তারিখ, সিস্টেম রিকোয়ারমেন্টস এবং চিটকোড তথ্য গুলো বিভিন্ন ওয়েবসাইট হতে সংগৃহকৃত। লেখক এখানে শুধুমাত্র বাংলায় লিখেছেন।
> ডাউনলোড লিংক এবং এর ফাইলসমূহ সর্ম্পূণ ভাবে অন্য সাইট হতে কপিকৃত। লেখকের সাথে ডাউনলোড লিংক এর কোনো সম্পৃত্ততা নেই।
> সর্বপরি গেমস জোন লেখক গেমওয়ালার ব্যক্তিগত কর্ম মাত্র।
এর সাথে এই ব্লগের কোনো সর্ম্পক নেই এবং গেমস জোনের সকল তথ্য (ডাউনলোড লিংক ব্যাতিত) এর জন্য শুধুমাত্র লেখক গেমওয়ালা দায়ী থাকবে।
> গেমস জোন একটি সর্ম্পূণ ফ্রি গেমস রিভিউ এবং প্রিভিউ টিউন। তাই এর যেকোনো উপদান স্বাধীনভাবে “ব্যক্তিগত” উদ্দেশ্যে যে কেউ ব্যবহার করতে পারবে। তবে গেমস জোন কে “করপোরেট” ভাবে কখনোই ব্যবহার করা যাবে না।
> বর্তমানে গেমস জোন লেখক এর দ্বারা নিচের ব্লগ সমূহে টিউন করা হচ্ছে:
http://www.tunerpage.com
http://www.techtunes.com.bd
> গেমস জোন সংক্রান্ত যেকোনো সমস্যা, পরামর্শ, অভিযোগ এবং অন্যান্য যে কোনো বিষয়ের জন্য গেমস জোন এর ফেসুবক পেইজ http://www.facebook.com/games.zone.bd তে যোগাযোগ করুন অথবা সরাসরি লেখক গেমওয়ালার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন fb.com/talented.fahad
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।