বন্যপ্রাণীদের বাঁচান, পরিবেশ রক্ষা করুন
এত বড় একটা অর্জন অথচ মিডিয়া সন্মান দিলনা!! মিডিয়া প্রচার না করুক আমরা করব!!
বিশ্বসেরা হাফেজ নির্বাচিত হয়েছেন বাংলাদেশি হাফেজ নাজমুস সাকিব। এবার বিশ্বের ৭০টি দেশের হাফেজদের মধ্যে হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতায় তিনি প্রথম স্থান অধিকার করেছেন।
বাংলা আমাদের মাতৃভাষা হওয়া সত্ত্বেও হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতায় আরবের অনেক প্রতিযোগীকে হারিয়ে শীর্ষস্থান অর্জন মুসলিম বিশ্বে বাংলাদেশের স্থান অবশ্যই মর্যাদার আসনে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সারা বিশ্বের মুসলমরা বাংলাদেশকে আজ অন্য চোখে দেখবে।
এই প্রতিযোগীতা খুব সহজ নয় বরং অত্যন্ত কঠিন।
একজন বিচারক একটি আয়াত পড়বেন এবং যেখানে থেমে যাবেন সেখান থেকে সাথে সাথে হাফেজদের পড়ে যেতে হবে। এটা ৩০ পারা কুরআন শরীফের যেকোন জায়গা থেকে হতে পারে। পড়তে গিয়ে হরফ, মাখরাজ, উচ্চারণ, টান, যের যবর পেশ কোন কিছুই ভুল হলে চলবে না। পবিত্র কুরআন শরীফের উপর কি পরিমান দক্ষতা ও হেফজ থাকলে এটা সম্ভব একটু কল্পনা করুন।
সাকিব মংমনসিংহ জেলার ফুলবাড়িয়া থানার ইতাইল গ্রামে ২০০১ সালে জন্মগ্রহন করেন।
এই বিশ্বজয়ী হাফেজ মাত্র ২ বছরে কুরআনের ৩০ পারা মুখস্থ করতে সক্ষম হন। বর্তমানে সাকিব তাহফিজুল কোরআন আস সুন্নাহ মাদরাসায় অধ্যায়নরত। এই প্রতিভাবান হাফেজ এর আগে এনটিভিতে প্রচারিত পিএইচপি কুরআনের আলো প্রতিযোগিতায় দেশের হাফেজদের মধ্য প্রথম স্থান অধিকার করেন। হাফেজ নাজমুস সাকিব গত ২ ডিসেম্বর সৌদি আরবের ধর্মমন্ত্রী, মক্কা শরীফের ইমামসহ বিশ্বের ধর্মীয় নেতৃবৃন্দের কাছ থেকে পুরস্কারসরূপ ৮০ হাজার সৌদি রিয়াল ও সম্মাননা গ্রহণ করেন।
উল্লেখ্য, এ প্রতিযোগিতার অন্য দুটি ক্যাটাগরীতে (পুরো ৩০ পারা নয়) দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অধিকারীও বাংলাদেশের অধিবাসী।
এরা হলেন হাফেজ সাইদ আহম্মেদ ও হাফেজ হাবিব উল্লাহ।
***এই খরবটি বেশী বেশী শেয়ার করার জন্য অনুরুধ করছি ***
লিংকঃ http://goo.gl/j6eDwI
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।