গতকাল বাংলাভিশনের ফ্রন্টলাইন প্রোগ্রাম (পুনঃপ্রচার) দেখছিলাম। মতিউর রহমান সন্চালক, সাংবাদিক মুর্তজা সাহেব এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষক শামীম রেজা ছিলেন প্যানালিস্ট। সাংবাদিক মুর্তজা সাহেব সরকারকে এমন ভাবে তুলোধুনা করলেন যেন, এই সরকার পৃথিবীর নিকৃস্টতম রুলার... ঠিক আছে ডেমক্রেসিতে এটা হতেই পারে.. মতি্উর সাহেব স্কাইপ সংলাপ নিয়ে কেউ নাকি প্রশ্ন তুলেছে যে এটা নাকি নকল, তাই নিয়ে ও সরকার কে আরেক দফা তুলোধুনা করলেন (উনি কোথায় এটা শুনলেন যে সরকারের কেউ বলেছে এটা নকল ঘটনা, তাহলে বিচারপতি পদত্যাগ করল কেন?)। এনি ওয়ে, সকল প্রকার তুলোধুনা শেষে, মুর্তজা সাহেব সরকারের 'কিছু' ভালো কাজের উদাহরন দিতে যেই মুখ খুললেন, সাথে সাথে প্রোগাম বন্ধ করে, শীর্ষখবর দেখানো আরম্ভ করল.. আশা করেছিলাম যে প্রোগ্রামে ফেরত আশার পর, যেখান থেকে শেষ হয়েছে, সেখান থেকে দেখানো আরম্ভ করবে.। কিন্তু মনে মনে আশংকা ছিল যে এই অংশটি দেখানো হবে না এবং হলও তাই সরকারের ভালো কাজের উদাহরন আর শুনা হল না... উনারা ফেরত গেলেন তখন যুদ্ধাপরাধী মামলা নিয়ে সরকারকে আরেক দফা হেনন্হা ... পুরা এক ঘন্টা ধরে ই দেখলাম কিভাবে এক তরফা ভাবে সমালোচনা.. ডেমক্রেসিতে দুই পক্ষের কথা বলানোই সাংবাদিকতার নিয়মকাঠি বলে জানতাম।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।