মেয়েরা সাবধান থাকুন কারণ প্রিয়
বান্ধবীই
হতে পারে আপনার সর্বনাশের কারণ
(সচেতন হোন )
ধরুন হঠাৎ আপনার বান্ধবী বলল , এক
... ফ্রেন্ডের
জন্মদিন আছে, একা যাব না , তুই চল ।
আপনিও
রাজি হলেন ।
নির্জন ফ্ল্যাটে আপনাকে কিছু
নরপিশাচের
হাতে তুলে দেওয়া হল ।
সম্প্রতি টাঙ্গাইলের
ধর্ষণের
ঘটনা থেকে দেখা গেল
বান্ধবী মেয়েটিকে ফুসলিয়ে ধর্ষণকারীদের
হাতে তুলে দেয় ।
এর আগেও রংপুরের
একটা ঘটনা পড়েছিলাম
যেখানে বান্ধবী এক
ছেলেকে বোরকা পড়িয়ে মেসে মেয়ের
রুমে নিয়ে যায়
এবং বাইরে থেকে দরজা লাগিয়েদেয়
।
আজকাল ভার্সিটিতে এমন অনেক
মেয়েকে দেখি যারা বান্ধবী ছাড়া আর
কারো সাথে কথাই বলে না ।
সুযোগসন্ধানী ছেলেরা বান্ধবীর
সাথে ভাব
গড়ে তুলে । একসময় হয়ত বলল , আমার
এক বন্ধু
তো তোমার বান্ধবীকে পছন্দ
করে , তুমি একটু বিষয়টা দেখ ।
বান্ধবী একদিন বলল অমুক জায়গায়
আস, তোমার
বন্ধুকে দেখা করিয়ে দেব ।
বান্ধবী নিজের অজান্তেই
ফা৺দে পা দিল ।
ধূর্ত
ছেলেটাও একটা নির্জন জায়গায়
আসতে বলল ।
অপরদিকে মেয়েটাও বান্ধবীর কথায়
বিশ্বাস
করে গেল ।
তারপর যা হবার হল।
এখানে কিন্তু আপনার কাছের বন্ধুটিই
আপনাকে ধর্ষকদের হাতে তুলে দিল ।
কেন একটি মেয়ে আরেকটা মেয়েরএমন
সর্বনাশ
করছে সেটা ভাবার বিষয় ।
এগুলো এড়াতে হলে আমার পরামর্শ হল-
১। বান্ধবীর সাথে অপরিচিত , নির্জন
জায়গায়
যাবেন না ।
২। যাদেরকে চেনেন না , তাদের
জন্মদিন বা অন্য
কোন অনুষ্ঠানের
ব্যাপারে সতর্ক হোন ।
৩।
আপনি যেসব ছেলেদের পছন্দকরেন
না , তাদের
সাথে আপনার বান্ধবীর
সখ্যতা আছে কিনা খোঁজ
নিন ।
আমি এখানে শুধু বান্ধবীর কথাই
বললাম , কারণ
একটি মেয়ে আরেকটি মেয়েকে অনেক
বেশি বিশ্বাস করে । আপনার এ
বিশ্বাসের সুযোগ
যাতে কেউ
না নিতে পারে সে ব্যাপারে সতর্ক
হোন ।
মেয়েদের পোশাক নিয়ে অনেক
কথা হয়,কিন্তু
একটি মেয়েকে কিভাবে আরেকটি মেয়ের
সর্বনাশের কাজে সুকৌশলে ব্যবহার
করা হচ্ছে এব্যাপারে কোন
আলোচনা চোখে পড়ে না । সময়
এসেছেএ
বিষয়টি ভাবার ।
.
আমরা আর কোন ধর্ষণ দেখতে চাই না ।
আমি চাই
না আমার আদরের বোনকে হারাতে।
সবাই সবার নিকট এই
।
পুরুষ ও নারী উভয়কেই হতে হবে নীতিবান।
ধরি যে দুনিয়াতে নেশাকর বস্তু ১ টাই, তা হোল সিগেরেট।
কোন কোম্পানি বা উদ্ভাভক এই সিগেরেট কে বাজার জাত না করত, তাহলে মানুষ এই নেশাও করত না।
তাহলে তুলনা মুলক বেশী অপরাধী ঐ কোম্পানি বা উদ্ভাভক।
নারী বিবেক হারা হলে, পরিধান করে অশ্লীল কাপড়, যা পুরুষের কামনা কে জাগ্রত করে,
আর এই কামনা পুরুষের বিবেক কে দাপিয়ে ভিতরের পশুত্ব কে জাগ্রত করে,
আর যদি সমাজের সর্বত্রই মেয়েদের কে এই ধরনের অশ্লীল কাপড় পরিধান করতে দেখে পুরুষরা,
তাহলে ভিতরের পশুত্ব টা কে হার মানানো কষ্ট কর হওয়াটা কি স্বাভাবিক নয় ?????
যখন এ এই পশুত্ব জেগে উটে তখন এ হয়ত কোন মেয়েকেই দিতে হয়।
পশিত্তু জাগানোর উপাদান, সেই বস্র কে অবশ্যই হতে হবে শালীন,
একমাত্র শুরুচি পূর্ণ মানুষ (পুরুশ ও নারী উভই) এর শুরুচি পূর্ণ চিন্তা-ভাবনা সাথে শুরুচি পূর্ণ পোশাক পরিধান এ পারে সমাজের নাস্তামী দূর করতে।
বিষয়টি তুলে ধরুন ।
সচেতন
করুন
সমাজে নীতি বান মানুষ চাই,
ধর্ষন মুক্ত বাংলাদেশ চাই ।
(ফেসবুক থেকে ) ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।