www.facebook.com/dx.taj
আজ অনেকেই ঘুরেতে বেরিয়ে ছিলেন। কেউ বন্ধুদের সাথে, কেউ বা প্রিয়জনের সাথে। অনেকের আবার ইচ্ছা না থাকলেও বের হয়েছেন, কারণ সামনে হয়ত টানা অবরোধ পড়বে এই ভয়ে, অনেক দিন বের হয়া যাবে না বাসা থেকে।
ঘুরে ফিরে খাওয়া দাওয়া করে বাসায় ফিরেছেন। আবার কেউ বেড়িয়েছেন দিন চুক্তি।
এক জায়গা থেকে আর এক জায়গা চোষে বেড়িয়েছে। দুপুরে কোন নামি দামি রেস্তোরায় খাবার খেয়ে আবার শুরু। কেউ প্রিয়জন কে খুশি করতে ব্যাস্ত। যা সাদ্ধে নেই তাও করার চেষ্টা।
এই রঙ্গ মঞ্চে সবাই ব্যাস্ত।
কারো অন্য দিকে তাকাবার সময় টুকু পর্যন্ত নেই। না, রাস্তার পাশের ঐ ছোট্ট শিশুগুলোর দিকে তো একদম না। রেস্টুরেন্ট এর পাশে পরে থাকা ক্ষুধার্ত শিশু গুলোর জন্য তো নয়। কিংবা পার্কের পাশে খেলতে থাকা শিশু গুলার দিকে কারো ভ্রুক্ষেপ হয় না। নিজের বাচ্চা/ছোট ভাই বোন কে খাবার কিনের দাওয়ার সময় shoping/resturent এর সামনে দারিয়ে থাকা শিশুদের দিকে ফিরে ও তাকাই না।
তাদের দুঃখে ভরা চোখের দিকে কেউ তাকায় না। তাকালেই যে বিপদ। তাদের কিছু দিতা হতে পারে। যদি বড় কিছু চেয়ে বসে।
অবশ্যই তারা এমন বিশাল কিছু চাইবে না যা আমাদের দেয়া সম্ভব নয়।
কারণ জগতে যার আছে কম তার চাহিদাও কম। তারা চাইলে খাবারের পুরটুকু না চাইলেও শেষ টুকু চাইতে পারে যেটা আমরা ভদ্রতা হিসেবে ফেলে দেই। হয় তো খাবার কেনার জন্য ২-৫টাকা চাইতে পারে। এতে অবশ্যই আমাদের বড় রেস্টুরেন্ট বিলের হাজার টাকায়ে কম পড়বে না। হয়ত খালি গায়ের একটা এতিম বালক একটা পুরনো জামা চাইতেই পারে, যেমন জামা আমরা একটু পুরন হলে কিংবা ছোট হয়েছে বলে না পরে ফেলেদি।
আগুল দিতে অবশ্যই আমাদের গায়ে লাগার কথা না। ছোট ভাই-বোনের ভাঙ্গা খেলনা হয়ত চেয়ে বসতে পারে, যা আমরা ভাঙ্গারিআলার কাশে বিক্রি করে কটকটি খাই। যদি কটকটি খাওয়ার বদলে আমরা একটা খেলনা তাদের দিই, তাদের যে আনন্দ হবে তা এক কোটিপতির বেটাকে একটা premio কিংবা alion গাড়ি কিনে দিলেও ঐ রকম খুশি হবেনা।
আমরা চাইলেই আমাদের ফ্যালনা জিনিস গুলো দিয়েই ঐ এতিম, অবহেলিত শিশু গুলোর মুখে হাসি ফুটাতে পারি।
আসুন ওদের ভালবাসতে শিখি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।