বুধবার ভোর ৬টা থেকে এই আগুনে পুলিশ ব্যারাক অস্ত্রাগার, ওয়ারলেস অপারেটর কক্ষ, হাজতখানাও পুরোপুরি পুড়ে গেছে।
থানার ওসি কেশব চক্রবর্তী জানান, ভোরের দিকে আগুনের সূত্রপাত হলে তা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। ৬০ কিলোমিটার দূরে জেলা সদর থেকে ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি রওনা হলেও সকাল ৯টা পর্যন্ত মানিকছড়ি উপজেলায় পৌঁছাতে পারেনি।
বিকট শব্দে পুলিশ ব্যারাকের গুলি-বারুদসহ বিভিন্ন দাহ্য পদার্থ পুড়তে থাকায় থানা ভবনের কাছে যাওয়া যাচ্ছে না। তারপরও সেনাবাহিনী ও স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে এলাকাবাসী আগুন নেভানোর চেষ্টা করে যাচ্ছে বলে জানান ওসি।
কেশব চক্রবর্তী বলেন, “চলমান অবরোধের কারণে বেশিরভাগ পুলিশ সদস্য উপজেলার বিভিন্ন স্থানে দায়িত্বে থাকায় তাদের বা থানার কোনো মালামাল রক্ষা করা সম্ভব হয়নি। থানার ভেতরে যে কয়েকজন ছিল, তারা কেবল নিরাপদে বেরিয়ে আসতে পেরেছেন।”
তাৎক্ষণিকভাবে অগ্নিকাণ্ডের কারণ জানা না গেলেও ওসির ধারণা, পুলিশ ব্যারাকে বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত।
সকাল সোয়া ৯টা পর্যন্ত থানা ভবনে আগুন জ্বলছিল।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।