পাশাপাশি দেশটি থেকে কম গুরুত্বপূর্ণ কর্মীদের সরিয়ে নেয়ার ঘোষণা দিয়েছে জাতিসংঘ।
দক্ষিণ সুদানে নিযুক্ত জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনী ইউএনএমআইএসএস এক বিবৃতিতে বলেছে, “দক্ষিণ সুদানের বেসামরিক নাগরিকদের রক্ষায় বাহিনীর উদ্দেশ্য পূরণ করতে বোর ও পারিয়াঙ শহরে অতিরিক্ত বাহিনী মোতায়েন করা হবে।”
অপরদিকে রোববার দক্ষিণ সুদানে নিযুক্ত সংস্থাটির বিশেষ প্রতিনিধি হিলদে জনসন কর্মী সরিয়ে নেয়ার ঘোষণা দেন বলে দ্য ডন জানিয়েছে।
একইদিন, জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুন দ্রুত সহিংসতা বন্ধের আহ্বান জানিয়েছেন।
দক্ষিণ সুদান থেকে নিজেদের “কম-গুরুত্বপূর্ণ” কর্মীদের সরিয়ে নেয়ার কথা জানাতে গিয়ে জনসন বলেন, “আমরা দক্ষিণ সুদান ছেড়ে যাচ্ছি না। যারা আমাদের হুমকি দেয়, হামলা করে অথবা আমাদের যাওয়ার পথে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে, তাদের সবার উদ্দেশ্যে আমাদের বার্তা হচ্ছে, আমরা কোনো হুমকির কাছে মাথা নত করবো না।”
দক্ষিণ সুদান জুড়ে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ায় কর্মী সরিয়ে নেয়ার এ উদ্যোগ নিয়েছে জাতিসংঘ।
সপ্তাখানেক আগে দক্ষিণ সুদানের প্রেসিডেন্ট সালভা কির তার সাবেক সহকারী উপরাষ্ট্রপতি রিয়েক মাখারের বিরুদ্ধে অভ্যুত্থান প্রচেষ্টার অভিযোগ আনার পর থেকে দেশজুড়ে লড়াই শুরু হয়ে যায়।
প্রেসিডেন্টের অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগকে ভয়ানক ও তাকে দমনের জন্য এ অভিযোগ করা হয়েছে বলে পাল্টা অভিযোগ করেন।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।