বিরবল ৩
বাংলাদেশ প্রশ্নে ভারতের চোখ রাঙ্গানি দেখেই আমেরিকানরা বুঝে গেছে, সুযোগ পেলেই ভারত তাদের বলতকার করতে ছাড়তনা। ভারত ছিলো রাশিয়ানদের মায়ের পেটের বোন সেই আদিকাল থেকেই। মধ্যেখানে গোবোর গনেশ বুশ উড়ে এসে জুড়ে বসেছিল ভারতীয়দের কোলে চ্যাংচুং চায়নিজদের শায়েস্তা করবে বলে। ইসরাইলিদের বুদ্ধি আর কি। ইসরাইল চেয়েছে তাদের পথের কাঁটা রাশিয়ার কাছ থেকে ইন্ডিয়াকে দুরে সরিয়ে দিয়ে সেই ভারতকে দিয়েই আমারিকার সহযোগীতায় তাদের আরেক দুশমন চ্যাংচুং দের মুন্ডু কেটে দিয়ে নিজেরা খুশিতে বগল বাজাবে।
ঝড় উঠেছে ঝড়, ভারতের আকাশে আজ ঘন কালো মেঘের ঘনঘটা। কার্গিল যুদ্ধে জিতার পরেও তাদের আব্বা আমেরিকার চাপে পুনরায় কার্গিল থেকে সরে আসতে বাধ্য হয়েছিল পাকিস্তানিরা। এখন নওয়াজ কে আবারও চাপ দেয়া হচ্ছে তাদের অধুরা মিশন কো পুরা কারনে কে লিয়ে। একদিকে লাল পতাকা চ্যাংচুংরা ভারত সীমান্তে তিনটি পয়েন্টে সেনা ছাওনি বসাতে শুরু করেছে। অন্য দিকে ভারত মার্কিন তাবদ সামরিক চুক্তি গুলো নিয়ে আমেরিকা পুনরায় ভাবছে আর বাংলাদেশে নতুন রূপে ইসলামী শক্তির জাগরণ আর ভারত বিরোধী বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের চেতনার পুনর্জাগরণ।
সব মিলে বলা যায় ভারতের অবস্থা এখন ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি ।
এখন ভারত যদি তার বিশাল কুটনৈতিক শক্তিকে কাজে লাগিয়ে কোনক্রমে পার পেয়ে যায় তবে আমরা বাংলাদেশী ইসলামিস্টরা শেষ আর যদি ভারতের কুটনৈতিক মিশন ব্যর্থ হয় তবে ভেবেনেন ভারতের সম্রাজ্যবাদের খায়েশ চিরতরে শেষ।
সব কথার শেষ কথা হলো আমেরিকা কিংবা চায়না নয়, আমাদের এক মাত্র রক্ষা কারি হলেন আল্লাহ। রাখে আল্লাহ মারে কে আর মারে আল্লাহ রাখে কে ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।