আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আর হরিলুটের চেতনা যাদের সমান সমান

আমি খুব ভালো মানুষ

:::কপিপেস্ট::: (নীচের লেখাটা আমার নিজের না। ফেবু থেইকা কপি কৈরা এইখানে পেস্টিং করা হৈল)

বিশ্বের সর্বোচ্চ ধনী বিল গেটস, কার্লোস স্লিম, বাফেট, এলিসন, লক্ষ্মী মিত্তালদের সম্পদ দ্বিগুণ হতে লাগে ১০ বছরেরও বেশী।
বিশ্বের সফল এই উদ্যোক্তারা লাখ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান করে সম্পদ তিল তিল করে সম্পদ বাড়াচ্ছেন।

বিশ্বের সর্ববৃহৎ কোম্পানি ওয়ালমাট, রয়েলডাচ, জেনারেল মোটর, টয়োটার সম্পদ দ্বিগুণ হতে লাগে ১৫ বছরের মত। তার জন্য তাদেরকে বিশ্বব্যাপী বিস্তৃত শাখা-প্রশাখা বিস্তার করতে হয়।



আর বিগত ৫ বছরে
আমাদের গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী আবুল মান্নান খানের সম্পদ বেরেছে ১০৭ গুন!
সাংসদ নুর-ই-আলমের ৫ বছরে সম্পদ বেরেছে ৬৭ গুন!
বন ও পাউরুটিমন্ত্রী হাসান মাহমুদের একি সময়ে সম্পদ বেরেছে ৪০ গুন!
সাংসদ নজরুল ইসলাম বাবুর ৫ বছরে সম্পদ বেরেছে ২৫ গুন!

অন্যদিকে, ২০০১-২০০৬ এ আঙ্গুল ফুলে খাম্বা হয়ে গেছে মামুনরা। রাতারাতি ম্যাগনেট হয়ে গেছে-ফালুরা। সিঙ্গাপুর-কুয়ালালামপুর-সুইস ব্যাংকে উপছে পড়েছে তারেক-কোকোর সম্পদে। ঢাকা শহরে ৪/৫ টা বাড়ি, সন্তানদের লন্ডনে পাঠিয়ে দিয়েছে গোলাম আজম, সাঈদী, মুজাহিদরা । ।



বুঝলাম না, এরই মধ্যে কি অর্থনৈতিক বিপ্লব হয়ে গেছে সোনার বাংলায়? ব্যাপক শিল্পায়নও কি ঘটেছে?
অথবা আবুল মান্নান, হাসান মাহমুদ, নজরুল ইসলাম বাবু, কোকো, তারেকরা কি সফল উদ্যোক্তা হয়েছেন? লাখো লাখো কর্মসংস্থান করেছেন?

না তাদের কিছুই করতে হয়নি...
শুধুমাত্র গোটাদেশটাকে বানাতে হয়েছে লুটপাটের সোমনাথ মন্দির । ।

হাঁ বিশ্বে সর্ববৃহৎ লাভজনক ব্যবসা এখন- 'বাংলাদেশের নির্বাচনে বিনিয়োগ'। আরে ভাই তারজন্যইতো দেশে এত কামড়াকামড়ি। এই ব্যবসাতে কোন উৎপাদন হয় না, শিল্পায়ন হয় না; কর্মসংস্থান তৈরি হয় না; দারিদ্র্যও খুব একটা কমে না।

কেবল স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে জনগনের সম্পদ, বাজেট রাষ্ট্রের শাসক, প্রতিনিধিদের হাতে স্থানান্তরিত হয়' । ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.