বৃহস্পতিবার ৯টার দিকে গুলশানের বাড়ি থেকে কার্যালয়ে যান বিরোধীদলীয় নেতা। ওই কার্যালয়ে বিএনপির আর কোনো নেতাকে ঢুকতে দিচ্ছে না পুলিশ।
এর মধ্যেই রাত ১০টার দিকে গুলশানের ওই কার্যালয়ে যান সাংবাদিক নেতারা। কার্যালয়ের সামনে অবস্থানরত পুলিশ সদস্যরা তাদের প্রথমে আটকালেও সাংবাদিক পরিচয় পেয়ে ভেতরে ঢুকতে দেন।
ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের একাংশের সভাপতি রুহুল আমিন গাজীর নেতৃত্বে বিএনপি চেয়ারপারসনের সঙ্গে দেখা করতে যান জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমেদ, ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের যুগ্ম মহাসচিব এম আবদুল্লাহ, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সদস্য খোরশেদ আলম ও বাসির জামাল এবং ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস খান।
বুধবার ওই কার্যালয়ের সামনে ধরপাকড়ের পর পেশাজীবীদের একটি প্রতিনিধি দল খালেদার সঙ্গে দেখা করতে যান। ওই দলেও বিএনপি সমর্থক এই সাংবাদিক নেতাদের কয়েকজন ছিলেন।
বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ের সামনে পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অনেক সদস্য অবস্থান নিয়ে আছে। ফটকের সামনে বেষ্টনি তৈরি করে রেখেছেন তারা, কাউকে ঢুকতে দিচ্ছেন না।
খালেদার বাড়ি থেকে তার সঙ্গে আসা মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক শিরীন সুলতানাই কেবল ঢুকতে পেরেছেন কার্যালয়ে।
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান সেলিমা রহমান ও ঢাকা মহানগর মহিলা দলের সভাপতি সুলতানা আহমেদ কার্যালয়ে ঢুকতে চাইলেও পুলিশ তাদের যেতে দেয়নি।
অফিসকর্মীদেরও পুলিশ ঢুকতে দিচ্ছে না বলে অভিযোগ করেন তারা।
বুধবার চেয়ারপারসনের এই কার্যালয়ের সামনে পুলিশের ধরপাকড়ের বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতাদের মধ্যে অন্য কাউকে সেখানে দেখা যায়নি।
খালেদা জিয়ার কার্যালয়ে পেশাজীবী প্রতিনিধি দলের সঙ্গে সাংবাদিক নেতারা। বুধবারের ছবি।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।