কল অফ ডিউটি! মিলিটারী শুটার ভিডিও গেমস জগতে সবচেয়ে জনপ্রিয় গেমস সিরিজ! সিরিজের সর্বশেষ সংস্করণ হলো ব্ল্যাক অপস ২। ব্ল্যাক অপস ২ সিরিজের প্রথম ভিডিও গেম যাতে “নিজস্ব কাহিনীচক্র” ফিচার রয়েছে। মানে হলো প্লেয়ার এর পছন্দ মতো মিশন সামনের দিকে এগোবে। এছাড়া গেমটি “স্ট্রাইক ফোর্স” স্পেশাল মিশন ফিচার করবে যা প্রতিটি মিশনে “ভিন্ন” স্বাদ এনে দিবে “যদি” প্লেয়ার চায়।
কল অফ ডিউটি: ব্ল্যাক অপস ২ একটি ফার্স্ট পারসন শুটার ভিডিও গেম নির্মাণ করেছে ট্রির্য়াচ এবং প্রকাশ করেছে এক্টিভিশন।
গেমটি কল অফ ডিউটি গেমস সিরিজের নবম সংস্করণ মুক্তি পেয়েছে নভেম্বর ১৩, ২০১২ সালে। গেমটি ২০১১ সালের ব্ল্যাক অপস গেমটির ডাইরেক্ট সিকুয়্যাল। গেমটির কাহিনী বা স্টোরিলাইট দুটি বিভাগে সাজানো হয়েছে, ১৯৮০ এর দশকে এবং ২০২৫ সালে।
নির্মাতা:
ট্রির্য়াচ
প্রকাশক:
এক্টিভিশন
সিরিজ:
কল অফ ডিউটি
ইঞ্জিণ:
ব্ল্যাক অপস ২ ইঞ্জিণ (পরিবর্তিত IW3.0)
ধরণ:
ফার্স্ট পারসন শুটার
খেলার ধরণ:
সিঙ্গেল প্লেয়ার,
মাল্টিপ্লেয়ার,
জুম্বিলি,
স্ট্রাইক ফোর্স
খেলা যাবে:
মাইক্রোসফট উইন্ডোজ, এক্সবক্স ৩৬০, প্লে-স্টেশন ৩, ঊইই ইউ
রেটিং:
M (Mature),
18+
ট্রেইলার ভিডিও:
www.youtube.com/watch?v=x3tedlWs1XY
www.youtube.com/watch?v=4wIZp_E2CxQ
www.youtube.com/watch?v=xjM4R4QhQUA
www.youtube.com/watch?v=pTtsn2Srm3E
সিস্টেম রিকোয়ারমেন্টস:
যেসব অপারেটিং সিস্টেম সার্পোট করবে (৩২/৬৪বিট) :
উইন্ডোজ ভিসতা (সার্ভিস প্যাক ২), উইন্ডোজ সেভেন, উইন্ডোজ এইট। (উইন্ডোজ এক্সপিতে চলবে না)
ডাইরেক্ট এক্স লাগবে:
১০ থেকে ১২ তম সংস্করণ
হার্ডডিক্স খাবে:
পূর্ণ সংস্করণে > ১০ গিগাবাইট
বাংলাদেশের বাজারে > ৭ থেকে ১০ গিগাবাইট (নিশ্চিত নয়)
মিনিমাম :
সেলেরন ই১২০০ ডুয়াল কোর ১.৮ গিগাহার্জ গতির প্রসেসর,
জিফোর্স জিটি ২৩০ অথবা রাডিয়ন এইচডি ৪৬৫০ (১গিগা) গ্রাফিক্স কার্ড,
২ গিগাবাইট র্যাম
মিডিয়াম:
কোর ২ ডুয়ো ই৮২০০ ২.৬৬ গিগাহার্জ গতির প্রসেসর,
জিফোর্স ৮৮০০ জিটি অথবা রাডিয়ন এইচডি ৩৮৭০ গ্রাফিক্স কার্ড,
৪ গিগাবাইট র্যাম
হাই:
কোর আই ৫ ৩.১৬ গিগাহার্জ গতির প্রসেসর,
জিফোর্স জিটিএস ৪৫০ অথবা রাডিয়ন এইচডি ৪৮৫০এক্স২ গ্রাফিক্স কার্ড,
৬ গিগাবাইট র্যাম
সর্বনিম্ন গ্রাফিক্স এবং ১০২৪ x ৭৬৮ রেজুলোশনে:
> পেন্টিয়াম ডুয়াল কোর ই৫৮০০ ৩.২০ গিগাহার্জ গতির প্রসেসর
> জিফোর্স জিটি ৬১০ জোট্যাক ২ গিগাবাইট সাইনার্জি এডিশন গ্রাফিক্স কার্ড
> ২ গিগাবাইট ডিডিআর৩ র্যাম
মিডিয়াম গ্রাফিক্স এবং ১৩৬৬ x ৭৬৮ রেজুলোশনের “ল্যাপটপ” :
> কোর আই৩-৩২১৭ইউ ১.৮ গিগাহার্জ গতির প্রসেসর
> ইন্টেল এইচডি গ্রাফিক্স ৪০০০ মোবাইল
> ৪ গিগাবাইট ডিডিআর৩ র্যাম
হাই গ্রাফিক্স এবং ১৯২০ x ১০২৪ রেজুলোশনে :
> কোর আই৭ – ৩৬৩০কিউএম ৪-কোর ২.৪ গিগাহার্জ গতির প্রসেসর
> জিফোর্স জিটি ৭৪০এম গ্রাফিক্স কার্ড
> ৮ গিগাবাইট র্যাম
সর্বনিম্ন গ্রাফিক্সে ১৬৮০ x ১০৫০ রেজুলোশনে ৮০% স্পিড :
> কোর ২ ডুয়ো ই৬৮৫০ ৩.০ গিগাহার্জ গতির প্রসেসর
> রাডিয়ন এইচডি ২৬০০ এক্সটি গ্রাফিক্স কার্ড
> ২ গিগাবাইট ডিডিআর৩ র্যাম
মিডিয়াম গ্রাফিক্সে ১৬০০ x ৯০০ রেজুলোশনে ৯৮% স্পিড :
> কোর আই৭-৯২০ কোয়াড ২.৬৭ গিগাহার্জ গতির প্রসেসর
> জিফোর্স জিটি ৪৩০ ২গিগাবাইট গ্রাফিক্স কার্ড
> ৪ গিগাবাইট ডিডিআর৩ র্যাম
সর্বনিম্ন গ্রাফিক্সে ৮০০ x ৬০০ রেজুলোশনে ৯০% স্পিড:
> কোর ২ ডুয়ো ই৬৫৫০ ২.৩৩ গিগাহার্জ গতির প্রসেসর
> জিফোর্স ২১০ ১ গিগাবাইট গ্রাফিক্স কার্ড
> ৪ গিগাবাইট ডিডিআর৩ র্যাম
হাই গ্রাফিক্সে ১০২৪ x ৭৬৮ রেজুলোশনে ৯৮% স্পিড:
> কোর আই৫-৭৫০ কোয়াড ২.৫৫ গিগাহার্জ গতির প্রসেসর
> রাডিয়ন এইচডি ৭৭৯০ ক্রসফায়ার গ্রাফিক্স কার্ড
> ৪ গিগাবাইট ডিডিআর৩ র্যাম
আমার পিসিতে – এইচডি গ্রাফিক্সে ১৯২০ x ১০২৪ রেজুলোশনে ৯৯% স্পিড:
> ১ম প্রজন্মের ইন্টেল কোর আই৭ ২৬০০কে ৪.৯ গিগাহার্জ গতির প্রসেসর,
> ৩ গিগাবাইট রাডিয়ন এইচডি ৭৯৭০ ডিডিআর৫ গ্রাফিক্স কার্ড
> ১৬ গিগাবাইট র্যাম
দলসমূহ:
চরিত্রসমূহ:
এলেক্স মেইসন
এন্ডারসন
চোলোই লিঞ্চ
নার্ড
ক্রসবাই
ডেভিড পেট্রাইয়স
ডেভিড মেইসন
ডিফাল্কো
ইরিক
ফরিদ
ফ্রাঙ্ক উডস (১৯৮৬)
হাডসন
সালাজার
জনসন
জোনাস সাভিম্বি
জোনস
লেভ ক্রাভচেনকো
ম্যানুয়েল নোরিইগা
মারিয়ন বসওরথ
মার্ক ম্যাক-নাইট
মাইক হারপার
মোল্লা আবদুর রাহমান
অলিভার নর্থ
রউল মেনেনডেজ
স্যামুয়েল
টিয়ান জায়ো
টমি ব্রিজস
ভিক্টর রেজনোভ
কাহিনীচক্র:
২০২৫ সাল . . . . .।
স্পেশাল ফোর্স অপারেটিভ সদস্য ডেভিড মেইসন এবং তার পার্টনার মাইক হারপর “দ্যা ভল্ট” এ হাজির হয়। “দ্যা ভল্ট” একটি টপ সিকুরেটি ওয়ালা হাউজ যেকানে ফ্র্যাঙ্ক উডস বসবাস করেন। তারা ভল্টে আসে রাউল মেনেনডেজ এর সর্ম্পকে জানার জন্য। উডস জানায় যে রাউল তার সাথে কিছুদিন আগে ভিজিট করেছে এবং তাদেরকে একটি লকেট দেখায় যেখানে একটি চিঠি পড়ে ছিল। ফ্র্যাঙ্ক তার জীবনের কিছু মিশনগুলো তাদেরকে বলে।
উডসের ভাষায়, ১৯৮৬ সালে এলেক্স মেইসন স্বাভাবিক ভাবে তার কর্মজীবন থেকে অবসর নিবে কিন্তু তার সাবেক বস জেইসন হাডসন, তাকে অনুরোধ করে যে তাদের পুরোনো বন্ধু উডসকে বাঁচাতে, যাকে সাউথ আফ্রিকার কুয়ানডো কুবানোতে বন্দি করে রাখা হয়েছে। উডসকে অপহরণ করা করা হয় তখন যখন উডস জোনাস স্যাভিম্বির লোকজনদের চিকিৎসা করছিলেন।
স্যাভিম্বির ইউনিটের সাহায্য নিয়ে মেইসন এবং হাডসন কুবানগোদের হাত থেকে উডসকে উদ্ধার করে। তখন তারা সেখানে রউল মেনেনডেজকে খুঁজে পায়। পরে তাদেরকে হেলিকপ্টারে করে সেখান হতে উদ্ধার করা হয়।
পরে জানা যায় যে মেনেনডেজই উডস কে বন্দি এবং উডস এর দলকে হত্যার জন্য দায়ী।
এই তথ্যের ভিক্তিতে মেইসন এবং হাডসন মেনেনডেজকে ফলো করতে থাকে, মেনেনডেজ এখন সাউথ আফ্রিকা এভং লাতিন আমেরিকার প্রাইমারী আর্মস ডিলার হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছে। সে বছরের শেষের দিকে, সিআইএ একজন নিকেরাজুয়ানের বিরুদ্ধে স্ট্রাইক করে, যে সোভিয়েত নিয়ন্ত্রিত আফগানিস্তাতে অস্ত্রের ব্যবসায় প্রচুর মুনাফা অর্জন করছে। পরে রউল এর পিতাকে রিমান্ডে নিয়ে জানা যায় যে সে রউলই ছিল।
পরে মেইসন, উডস, হাডসন এবং স্থানীয় নিরাপত্তা দল নিকেরাGua তে রউল এর হেডকোয়াটারে হামলা চালায়।
সেখানে উডস রউল এর বোন জোসেফিনাকে গ্রেণেডের মাধ্যমে হত্যা করে।
এরপর রউল তার বোনের মৃত্যুর জন্য দায়ী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে রাখে এবং একে একে প্রতিশোধ নিতে থাকে। ১৯৮৯ সালের পানামা ইনভেইশনের সময়, রউল হাডসন এবং ডেভিডকে অপহরণ করে, এবং তাদেরকে ব্যবহার করে ফাঁদ পাতে। রউল হাডসনকে ব্যবহারকে উডসকে ধাঁধায় ফেলে দেয়। পরে রউল হাডসনকে হত্যা করে ফেলে এবং ডেভিড আর উডসকে বাঁচিয়ে রাখে এবং ছেড়ে দেয় এই বলে যে “সময় যখন আসবে তখন তোমাদের বিরুদ্ধেও প্রতিশোধ নিবো।
”
তিন দশক পর . . . . .
মেনেনডেজ এখন করডিস ডাই এর লিডার। করডিস ডাই একটি বিলিয়ন সদস্যদের জনপ্রিয় একটি দল। রউল একটি সাইবারএট্যাক ঘটায় যার ফলে চাইনিজ স্টক এক্সচেঞ্জ থুবিয়ে পড়ে। এর ফলে চাইনিজরা তাদের নিজেদের দুর্লভ কিছু সামগ্রীর রপ্তানি বন্ধ করে দেয়। যার ফলে নতুন একটি “ঠান্ডা যুদ্ধ” শুরু হয় চাইনিজ লিড স্ট্রাটেজিক ডিফেন্স কোয়ালিশন (SDC) এবং আমেরিকার ন্যাটোর মধ্যে।
এই অবস্থার সুযোগ নিয়ে মেনেনডেজ এই দুই শক্তিশালী দেশের মধ্যে যুদ্ধ লাগিয়ে দিতে উঠে পড়ে লাগে, রউল গোপনভাবে SDC এর লিডার টিয়ান জায়োকে অর্থ সাহায্য দিয়ে যাচ্ছিল। টিয়ান জায়ো ১৯৮৬ সালে মেইসন এবং উডস এর সাথে কাজ করেছিল।
উডস এর দেওয়া তথ্য নিয়ে ডেভিড, যে বর্তমানে নেভি সিল কমান্ডার এবং তার কোড নাম “সেক্টশন” সে তার JSOC নিয়ে মেনেনডেজ এর পুনরায় খোঁজ লাগায়।
উডস এর দেওয়া তথ্য এর কিছুক্ষণ পর, সেক্টশন এবং JSOC মায়ানমারে একটি স্পাইকের ইনভেস্টিগেইট করছিলো। সেখানে সেক্টশনের টিম মেনেনডেজ এর একজন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার কর্মীর সাথে এনকাউন্টার হয়।
কর্মীকে বাঁচালে কর্মী টিমকে একটি সাইবার হামলা হবে বলে জানায়। এই হামলার ব্যবহার করা হবে সেলেরিয়াম ডিভাইস। সেলেরিয়াম একটি কোয়ানটাম কম্পিউটার যা দুনিয়ার যেকোনো পিসি হ্যাক করার ক্ষমতা রাখে!
সেক্টশনের টিম পরে পাকিস্তানে অনুসন্ধান চালায় মেনেনডেজ এর প্লট সর্ম্পকে জানার জন্য। সেখানে অনুসন্ধানের এক পর্যায়ে মেনেনডেজ তার একটি “টার্গেট” এর ব্যপারে তথ্য ফাঁস করে কেইম্যান আইল্যান্ডে। যার নাম “কারমা” ছিল।
পরে সেক্টশন এবং সিল অপারেটিভ হারপার ও সালাজার কেইম্যান আইল্যান্ডে গেরিলা অভিযান চালিয়ে “কারমা” এর অর্থ বের করে। “কারমা” হলো একজন নারী, নাম চোলই লিঙ্চ, তিনি মেনেনডেজ এর শেল করপোরেশন “ট্যাসিটাস” এর সাবেক কর্মী এবং সেলেরিয়াম ডিভাইসের মূল নির্মাতা! এখন সেলেরিয়াম তৈরি হয়ে গেলে মেনেনডেজ তাকে মেরে ফেলতে চাচ্ছে।
JSOC পরে তথ্য পায় যে মেনেনডেজ ইমেনে রয়েছে। সেখানে JSOC ফরিদকে পাঠায় মেনেনডেজকে ফাঁদে ফেলার জন্য। ফরিদের হয়ে প্লেয়ারকে একটি সিদ্ধান্ত নিতে হবে এখানে, যে মেনেনডেজ ফরিদকে বিশ্বাস করতে পারছিলো না তাই মেনেনডেজ ফরিদের প্রতি আস্থা আনার জন্য ফরিদকে হারপারকে গুলি করতে বলে।
এখন প্লেয়ার যদি হারপারকে গুলি না করে মেনেনডেজকে গুলি করতে যায় তাহলে ফরিদরুপী প্লেয়ার মারা যাবে মেনেনডেজ এর গুলি খেয়ে তবে হারপার বেঁচে যাবে এবং তাকে উদ্ধার করা হবে পরে। আর যদি প্লেয়ার হারপারকে গুলি করে তাহলে, ফরিদ বেঁচে যাবে এবং হারপার কে সামনের আর কোনো মিশনে দেখা যাবে না।
যদিও মেনেনডেজ আটক হয় তবে এটা মেনেনডেজ এরই একটা চাল ছিল আমেরিকায় ঢুকার জন্য। মেনেনডেজ আমেরিকার মিলিটারী কম্পিউটার হ্যাক করে USS Obama এর এয়ারক্রাফট নিজের দখলে এনে আমেরিকার সমস্ত ড্রোন ফ্লিট নিজের দখলে নিতে চায় মেনেনডেজ।
সালাজার পরে মেনেনডেজ এর সাথে হাত মেলায় এবং JSOC এর সাথে বেঈমানী করে।
সালারজার এর সাহায্য নিয়ে মেনেনডেজ সেখান হতে পালিয়ে আসে।
এরপরের ঘটনা জানতে এখনি গেমটি নিয়ে খেলতে বসে পড়ো!
গেমটির শেষ অথবা এন্ডিংস কয়েক প্রকারের, যা প্লেয়ারের উপর নির্ভর করবে:
১। যদি প্লেয়ার - মেনেনডেজকে গ্রেফতার করে > সমস্ত স্ট্রাইক ফোর্স মিশন সম্পূর্ণ করে > চোলই লিঞ্চ এবং মেইসন যদি সুরভাইব করতে পারে তাহলে গেমটির “সর্বউত্তম” এন্ডিং হবে। প্লেয়ার চীন এবং আমেরিকান মধ্যে বন্ধুত্ব ভাব আনতে পারবে দ্বিতীয় কোল্ড ওয়ার খতম করে। চোলোই এর বেঁচে থাকা মেনেনডেজ এর সাইবার হামলা জন্য হুমকিস্বরুপ।
এভাবে হলে গেমটির শেষ দৃশ্য হবে, মেনেনডেজ জেলে যাবে, জেলের টিভিতে দেখবে একটি টক শো, সেখানে চোলোই এর ইন্টারভিউ হচ্ছে এবং চোলোই মেনেনডেজ কে দোষ দিচ্ছে।
২। যদি মেনেনডেজকে গ্রেফতার করে > চোলোই বেঁচে থাকে > কিন্তু মেইসন যদি মরে যায় তাহলেও দ্বিতীয় কোল্ড ওয়ার খতম হবে এবং মেনেনডেজ এর সাইবার হামলা বিফল হবে। তবে সেক্টশন তার পিতার কবর উডসকে নিয়ে ভিজিট করতে এবং অবসর নিবে সেনাবাহিনী থেকে
৩। যদি মেনেনডেজ গ্রেফতার হয় > চোলোই মরে যায় > এবং মেইসন এর ভাগ্য অনির্ধারিত থাকে তাহলে, সেক্টশন মেনেনডেজকে কাস্টোডিতে নিবে এবং তাকে পালিয়ে যেতে সাহায্য করবে।
সাইবার হামলা সফল হবে মেনেনডেজ উইসকে পুড়িয়ে মেরে ফেলবে।
৪। যদি মেনেনডেজকে মেরে ফেলা হয় > চোলোই এর ভাগ্য অনির্ধারিত থাকে > এবং মেইসন খুন হয় > তাহলে সেক্টশন যখন তার পিতার কবর জিয়ারত করতে আসবে তখন মেনেনডেজ এর অনুসারীরা সেখানে এসে হামলা চালাবে এবং গেমটির শেষ দৃশ্য হবে যে, White House আগুনে পুড়ছে।
৫। আর যদি মেনেনডেজকে মেরে ফেলা হয় > > চোলোই এর ভাগ্য অনির্ধারিত থাকে > এবং মেইসন বেঁচে থাকে > তাহলে সেক্টশন তার পিতার কবর জিয়ারতের আগেই মেনেনডেজকে মেরে ফেলবে এবং তার অনুসারীরা উপরের মতোই হামলা করবে।
গেম-প্লে:
কল অফ ডিউটি সিরিজের আগের গেমসগুলো লাইনার ক্যাম্পেইন স্টাইলের হওয়ায়, ট্রির্য়াচ এবার নন-লাইনার এবং স্যান্ডবক্স স্টাইলের স্বাদ গেম-প্লে কল অফ ডিউটি সিরিজে আনতে চাইলো। ব্ল্যাক অপস ২ গেমটিতে ভিন্ন ভিন্ন গেম-প্লে রয়েছে যেহেতু ভিন্ন ভিন্ন স্টোরি কিংবা কাহিনী যেহেতু রয়েছে তাই। গেমটির কাহিনী যেকোনো সময় যেকোনো অবস্থায় বদলে যেতে পারে যেকোনো চরিত্রের জন্য।
এসবে সাহায্য করার জন্য রয়েছে স্পেশাল “স্ট্রাইক র্ফোস” মিশন। এই মিশনগুলো স্যান্ডবক্স টাইপের এবং রিয়াল টাইম স্ট্রেটেজি এর অনুরুপ।
যদি প্লেয়ার স্ট্রাইক র্ফোস মিশনে মরে যায় তাহলে গেমটির কাহিনী বদলে যাবে এবং এগিয়ে যেতে থাকবে এমন কি মেনেনডেজ এর পরিকল্পনাও পরিবর্তন করে দিতে পারে । যেখানে এই অবস্থায় সিরিজের আগের গেমসগুলো পুর্বের সেভ গেম লোড করতো।
পটভূমি সমূহ:
United States of America
Los Angeles, California
"The Vault"
Angola (1986)
Cubango River
Jamba
Afghanistan (1986)
Khost
Cayman Trench
Colossus
Nicaragua (1986)
Wasa King
Panama (1989)
Fort Clayton
El Chorillo
Panama Canal
Singapore
Keppel Terminal
Yemen
Socotra Island
Myanmar
Hkababo Razi Mountains
দ্যা জুম্বিলি মোড টি গেমটিতে ফিরে এসেছে। রয়েছে অনেক পরিবর্তন এবং আপগ্রেড। রয়েছে আলাদা মাল্টিপ্লেয়ার ইঞ্জিণ।
রয়েছে বিভিন্ন মোড ইত্যাদি।
বিবিধ:
> এটি কল অফ ডিউটি সিরিজের প্রথম গেম যেখানে ঘোড়ায় চড়া যাবে।
> এটি কল অফ ডিউটি সিরিজের প্রথম গেম যেটি ট্রিয়ার্চ ভবিষৎ এর পটভূমি ব্যবহার করেছে।
> ব্ল্যাক অপস এবং ব্ল্যাক অপস ২ গেমটির কভার আর্টে একই পজিশনের সৈন্য ব্যবহার করা হয়েছে। পার্থক্য শুধু এই যে, ব্ল্যাক অপস ২ গেমটির কভার আর্টে সৈন্যটির ডান হাত উপরের দিতে পয়েন্ট করা রয়েছে।
> এটি কল অফ ডিউটি সিরিজের প্রথম গেম যেখানে একটি অস্ত্রে তিনটি এটাচমেন্ট লাগানো যাবে
> এটি কল অফ ডিউটি সিরিজের প্রথম গেম যেখানে প্লেয়ার তার ক্যাম্পেইন লোডআউট নিজের মতো সাজিয়ে নিতে পারবে
> এটি কল অফ ডিউটি সিরিজের প্রথম গেম যেখানে চারটি ভাষার ডায়ালগ রয়েছে, ইংরেজি - স্প্যানিশ - ম্যানডারিন এবং চাইনিজ
> এটি কল অফ ডিউটি সিরিজের প্রথম গেম যেখানে কয়েক ধরণের এন্ডিং রয়েছে
> এটি কল অফ ডিউটি সিরিজের প্রথম গেম যেটি ঊইই ইউ গেম কনসোলে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।
> এটি কল অফ ডিউটি সিরিজের প্রথম গেম যেখানে বিভিন্ন সাউন্ড ইফেক্ট রয়েছে বিল্ডিং এর ভিতর এবং বিল্ডিং এর বাইরে।
> ১৯৮০ এর দশকে সেট করা চারটি মিশনের মধ্যে শুধুমাত্র “Pyrrhic Victory” মিশনটি সফল হয়।
মেইসনের ভূমিকায় পাহাড়ের দিকে যাচ্ছি
ওই! এইটা আমার অস্ত্র! ফেরত দে বেটা!
জিগির দ্বারা একজন গার্ডকে মারছি!
সিল কে সাহায্য করছি
মন্দিরে হামলা!
মন্দিরের দড়জা ভাঙ্গা হচ্ছে
ব্রিজস সেলেরিয়াম দেখছেন
আগুনে দগ্ধ!!
ঢিসিয়া!
ধ্বংসপ্রাপ্ত গীর্জা
আমার লগে বদমাইশী আর করবি! ক!
বিমানঘাঁটিতে যুদ্ধ!
গাড়ি চলে না . . . . . চলে না . . . .
আকাশে উড়িলাম . . . . . . ডানা মেলিলাম!
ফরিদ তার সিদ্ধান্ত নিচ্ছে! মারমু নাকি মারমু না!
হলওয়েতে যুদ্ধ!
রাস্তার অবস্থা কি!
বইসা বইসা পিসিতে তাস খেলতাছো মামু! এই লউ ছুরির গুতা!
আপনি আপনার লোক রেডি রাখেন, আমরা আসছি!
আফ্রিকান দাঙ্গা!
আমি চান্দু কইতেছি! হ আমরা নামছি লগে লগে যাইতেছিও! ওভার
ছাদের উপরে তামাশ!
আরেকটা গালি দিবি তো! . . .. .
জয়য়য়য়য়য় . . . . . .. . গেমওয়ালা!
মার ওইটা রে!
পারছি!
মিশন সাকসেসফুল!
হুর মিয়া! মিশন ফেইল!
বন্যা প্লবিত রাস্তা!
উডস মিয়া! তোমার তো ওজন আছে মামু! লড়তে পারতেছি না তোমারে কান্দে লইয়া!
লাফ দিবার লাইগ্গা তৈয়ার হউ হক্কলে!
ওই যে তিনটা ইন্দুর!
বলদে হাসে ক্যামনে দেখ!
আমারে মাইইইইইইইরালা!
সামনে থেকে সর বেটা!
দেড় মণের ঘুষি!
জ্বালায় গেলা প্রেমের আগুন . . . . . .
কনটেইনার ভর্তি মরা!
তো মামা সামনের প্ল্যান কি! বিয়া শাদি করবায় নি!
যা কইতাছি তা কর নাইলে এক্কেবারে!
আমি আগে মারছি! না আমি আগে মারছি!
ওই দেখা যায় আমাগো গ্রাম!
খেল খতম! হুহুহুহুহুহু হাহাহাহাহাহা
ধুম মাচালে ! ! ! ! ! !
ডাউনলোড:
www.skidrowgames.net/call-of-duty-black-ops-ii-skidrow.html
or
skidrowcrack.com/call-of-duty-black-ops-ii-skidrowcrack-only
or
http://storify.com/gamer38/call-of-duty-black-ops-2-free-download-full-versio
or
http://www.aomine.org/2013/03/call-of-duty-black-ops-2-pc-game-free.html
or
http://www.pc-apk.com/2013/07/download-call-of-duty-black-ops-2-pc-game-full-version.html
or
http://getintopc.com/games/shooting-games/call-of-duty-black-ops-2-download-free-repack-single-link/
or
http://www.freedownloadgamez.info/2013/07/download-game-call-of-duty-black-ops-2.html
এই সমস্ত লিংকগুলো মোটেই আমার নয় এবং আমি এই সমস্ত ফাইলগুলি আপলোড করিনি। তাই পাসওর্য়াড এবং অন্যন্যা সমস্যার জন্য আমি মোটেই দায়ী নই এবং থাকবোও না।
আমি চেয়েছিলাম ডাউনলোড সেকশনটা বাদ দিতে তবে ডাউনলোড ব্যাতিত গেমস জোন অপূর্ণরয়ে যায়। তাই ডাউনলোড নিজ দায়িত্বে এবং নিজ ঝুঁকিতে করবেন। ডাউনলোড লিংক সংক্রান্ত কোনো ধরণের সার্পোট আমি দিতে পারবো না।
একটা কথা স্পষ্ট করে বলে রাখছি, আমার লেখা গেমস জোন শুধুমাত্র ফেসবুকে আমার নিজস্ব এবং গেমস জোনের আসল পেজ http://www.facebook.com/games.zone.bd এই পেজটাতে আমি শেয়ার করে থাকি। বাকি কোনো পেজে আমার গেমস জোনের পোষ্ট শেয়ার করা হয় না।
যদি করে থাকে তাহলে তারা আমার পারমিশন ছাড়াই এ কাজ টি করেছে। আপনারা যদি ফেসবুকে আমার গেমস জোনের পোষ্ট সমূহ অন্যান্য পেজে পেয়ে থাকেন তাহলে একটু কষ্ট করে আমাকে জানিয়ে দেবেন প্লিজ। বহু কষ্ট করে বহু সময় খরচ করে গেমস জোনের এক একটি পর্ব লিখি আমি।
গেমস জোন মুলত টিউনারপেজ (www.tunerpage.com) ব্লগে আমি নিয়মিত এবং প্রথম থেকে লেখা আরম্ভ করেছিলাম। সেখানে গেমস জোনের মোট পর্বের সংখ্যা এখন পর্যন্ত ২০১টি।
আমি নিজে টিউনারপেজ, টেকটিউনস এবং বাংলা ফ্যামিলি ব্লগে গেমস জোন টিউন করে থাকি। আগে পিসি হেল্পলাইনে করতাম এখন করি না। তাই আপনারা যদি নিচের ৩ টি ব্লগের বাইরে অন্য কোনো ব্লগে আমার গেমস জোনের কপি দেখে থাকেন তাহলে দয়া করে কমেন্টে জানান অথবা ফেসবুকেও আমাকে জানাতে পারেন (fb.com/talented.fahad)
http://www.tunerpage.com
http://www.techtunes.com.bd
http://www.banglafamily.com
>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>><<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<<
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।