...........>>>>.OK.<<<<.........
ভারতে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন সম্মানিত ইসলামী ব্যক্তিত্ব উনাদের ইহানত করার নিয়তে মুশরিক হিন্দুরা উনাদের নাম মুবারকসমূহ টাইটেল হিসেবে ব্যবহার করে সিনেমা নির্মাণ করছে। উদাহরণস্বরূপ মুশরিকশাসিত ভারতে একটি সিনেমার নাম হলো ‘আওরঙ্গজেব’। একটি মাফিয়া গ্রুপের সাথে জড়িত দু’জন যমজ ভাইয়ের ক্ষমতা ও টাকা-পয়সা নিয়ে বিরোধে জড়ানোর কাহিনীকে অবলম্বন করে উক্ত সিনেমা নির্মিত। সিনেমায় মাস্তান ফ্যামিলির দুই ভাইয়ের বিভিন্ন অসামাজিক কর্মকা- দেখানো হয়েছে। দেখানো হয়েছে বিবস্ত্র পুরুষ-মহিলাদের বিভিন্ন অশালীন দৃশ্য।
উক্ত সিনেমার নাম ‘আওরঙ্গজেব’ রাখা হলো কেন? এই প্রশ্নে সিনেমা সংশ্লিষ্টরা জানায়, “আওরঙ্গজেব (পুণ্যবান বাদশাহ হযরত আলমগীর রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি) বিশ্বাসঘাতক ছিলেন, তিনি উনার ভাইদের সাথে ক্ষমতার লোভে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন। (নাউযুবিল্লাহ) এই সিনেমার কাহিনীও যেহেতু দুই বদচরিত্র ভাইয়ের পারস্পরিক বিশ্বাসঘাতকতা নিয়ে, তাই উক্ত নাম রাখা হয়েছে”। (নাউযুবিল্লাহ)
যদিও মুশরিক ঐতিহাসিকরাও একবাক্যে এটি স্বীকার করতে বাধ্য হয় যে, বাদশাহ হযরত আলমগীর রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি রাজকোষ থেকে একটি পয়সাও নিতেন না। পবিত্র কুরআন শরীফ হাতে লিখে তা হাদিয়া করে জীবিকা নির্বাহ করতেন। তিনি উনার পূর্বপুরুষ আকবরের ন্যায় অপবিত্র হিন্দু মহিলাদের গ্রহণ করেননি।
অথচ হিন্দুরা এত নীচ, এত নিকৃষ্ট যে, উনার নাম মুবারক তারা এমন একটি হারাম সিনেমার সাথে জড়িয়েছে যেই সিনেমার কাহিনী আবর্তিত হয়েছে কতগুলো অর্থ ও মহিলালোভী গু-াদেরকে কেন্দ্র করে। বস্তুত উনার পূতঃপবিত্র চরিত্র মুবারক উনাকে ইহানত করার নিয়তেই মুশরিকরা এমন জঘন্য একটি কাজ করেছে।
কয়েকদিন আগে ভারতে আরেকটি সিনেমা এ রকম নির্মিত হয়েছিল ‘আয়েশা’ নামে, উম্মুল মু’মিনীন হযরত ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র শান মুবারক উনাকে ইহানত করার নিয়তে। ভারতে প্রতিনিয়তই এরূপ হচ্ছে। কিন্তু তারপরও তাদের রুজি-রোজগারের প্রধান উৎস মধ্যপ্রাচ্যের মুসলিম দেশগুলো কোনোই প্রতিবাদ করছে না।
বরং দিনদিন সেখানে বাড়ছে এসব অশালীন, দ্বীন ইসলামবিরোধী হিন্দি সিনেমার আমদানি। নাঊযুবিল্লাহ!
--------------------------------------------------------------------------------
সারা বিশ্বের সকল মুসলিম ভাইদের প্রতি উদারত আহবান..... ‘আমাদের মধ্যে যদি মুসলিম রক্ত প্রবাহিত হয়ে থাকে তাহলে আমাদের দায়িত্ব কর্তব্য তীব্র প্রতিবাদ করা এবং উক্ত হারাম সিনেমার সাথে জড়িত সমস্ত শয়তানদের কঠোর দন্ডে দন্ডিত করা।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।