আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

শ্রীলঙ্কায় বাংলাদেশী দুতাবাসে ধর্মান্ধ, মৌলবাদী, উগ্র সাম্প্রদায়িক ও মুসলিম অস্তিত্ববিনাসী বৌদ্ধদের হামলা এবং বৌদ্ধদের দ্বারা বিশ্বব্যাপী মুসলিম নির্যাতন

আমরা হেরে যাইনি। এশিয়া কাপ না জিতলেও তোমরা আমাদের হৃদয় জয় করেছ। আমরা গর্বিত মূল পোস্ট কোন ধনের অসহিষ্ণুতার সংস্থান ইসলামে নেই। অমুসলমানদের মধ্যে ইসলাম প্রচার করা ইসলামের মূলনীতি। কিন্তু এ ব্যাপারে জোরাজুরির কোন স্থান ইসলামে নেই।

মুসলিমরা শুধু মুসলিম প্রধান দেশে বাস করে না । অমুসলিম অধ্যুষিত দেশগুলোতে তারা বিপুল পরিমানে বাস করে । তেমনি তারা মুহাম্মদ ( সালিল্লাহি আলাইহি ওয়া সাল্লাম ) এর সাহাবীদের সময় হতেই তারা বৌদ্ধ প্রধান দেশগুলোতে বাস করছে । বৌদ্ধ প্রধান দেশগুলোতে যেমন মুসলমানরা নির্যাতিত হচ্ছে, তেমনি তাদের জনসংখ্যাও হ্রাস পাচ্ছে। মুসলমানদের ধর্মীয় স্থাপনা ধ্বংস ও বেদখল করা হচ্ছে এবং তাদের ধর্মীয় স্বাধীনতা কেড়ে নেয়া হচ্ছে।

মায়ানমার : দেশের প্রতিবেশী বৌদ্ধ প্রধান দেশ মায়ানমারে এ পর্যন্ত দু হাজারেরও অধিক মসজিদ ভেঙ্গে ফেলা হয়েছে। ১৯৯৭ সালের মার্চ এপ্রিল মাসে মায়নমারের মুসলিম প্রধান আরাকান প্রদেশের ২৭টি মসজিদ ভেঙ্গে ফেলা হয়। এর মধ্যে ৬শ বছরের প্রাচীন সানধি খান মসজিদও রয়েছে। আরাকানের রোহিঙ্গা মুসলমানদের সমূলে উৎখাত করে বৌদ্ধ প্রধান আরোকান কায়েম করতে চায় মায়ানমারের বৌদ্ধ সরকার। এজন্য তারা আরাকানের নাম পরিবর্তন করে রাখাইন প্রে করেছে এবং তার রাজধানী শহর আকিয়াবের নাম পরিবর্তন করে সিত্তি রেখেছে।

১৯৭৮ সালেই ১০ হাজার রোহিঙ্গাকে হত্যা করা হয়। বিভিন্ন সময় বৌদ্ধদের নির্যাতন থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য বাংলাদেশে রোহিঙ্গা মুসলমানরা ঝাঁকে ঝাঁকে প্রবেশ করে। থাইল্যান্ড: বৌদ্ধ সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ থাইল্যান্ডে ১৯৯২ সালে মসজিদ ছিল ২ হাজার ৭৮টি। কিন্তু পূর্বে ছিল ২ হাজার ৫০০টি। বাকিগুলো মালয় ভাষাভাষী মুসলমানরা ১৯৩২ সাল থেকে নির্যাতিত হচ্ছে।

থাইল্যান্ডের মুসলমানদের ইসলামী নাম রাখা নিষিদ্ধ করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। মুসলমানদের সংখ্যা কমানোর জন্য প্রত্যেক মুসলমান দম্পতিকে দুটি সন্তানের অধিক সন্তান জন্ম না দেয়ার জন্য বাধ্য করেছে। মুসলমান কোমলমতি শিশুদের স্কুলে বুদ্ধমূর্তি স্থাপন ও সে সম্পর্কিত শিক্ষার মাধ্যমে মুসলমানী চিন্তা চেতনাবিরোধী শিক্ষার প্রসার ঘটানো হচ্ছে। কারণ, এতে বৌদ্ধ থাই সরকারের ধারনা, একক থাই ও বৌদ্ধ মতাদর্শভিত্তিক ঐক্যবন্ধ ও সুদৃঢ় থাইল্যান্ড গড়ে ওঠবে। মুসলমানদের ওপর দমন নিপীড়নের কারণে দক্ষিণ থাইল্যান্ডে পাত্তানী নামক স্বাধীন দেশ কায়েমের আন্দোলন ১৯৬০ সাল থেকে শুরু হয়েছে।

কম্বোডিয়া: কম্বোডিয়ার মুসলমানরা খেমাররুজ গেরিলাদের দ্বারা সমূলে উৎখাত হয়েছে। মুসলমানদের জনসংখ্যার হার ৬% থেকে নেমে ২.৪% এ দাঁড়িয়েছে। শ্রীলংকা: শ্রীলংকায় ১৫২৬ ও ১৬৬২ সালে সরকারীভাবে মুসলমানরা উৎখাত হয়ে উত্তর পূর্ব উপকুলে আশ্রয় নেয়। পর্তুগীজ ও ডাচ উপনিবেশিক শক্তির দ্বারাও মুসলমানরা নির্যাতিত হয়। এরপরও ১৯৮১ সালে মুসলমানদের হার ৭.৬% এ দাঁড়ায়।

এই ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠী তামিল টাইগারদের টার্গেটে পরিণতি হয়েছে। প্রায় দু’লাখ মুসলমান নিজ দেশেই উদ্বাস্তু জীবনযাপন করছে। কিন্তু শ্রীলংকার বৌদ্ধ সরকার তাদের অবস্থার পরিবর্তনে আন্তরিক নয়। তিব্বত: তিব্বতের মুসলমানরা ১৯৫৪ সালে সমূলে উৎখাত হয়েছেন। চীনা সরকারের কমিইনস্টপন্থী চিন্তা চেতনার কারনে মুসলমানরা নির্যাতিত হয়ে আসছেন।

সিঙ্গাপুর: সিঙ্গাপুরে মালয় ভাষা ভাষী মুসলমানদের সন্দেহের চোখে দেখা হয়। তাদের বিভিন্ন সরকারী সুযোগ সুবিধা হতে বঞ্চিত করা হচ্ছে। মাদ্রাসা শিক্ষা বন্ধ করার চক্রান্ত করা হচ্ছে। শহরের সৌন্দর্য বর্ধনের নামে চারটি মসজিদ ধ্বংস করা হয়েছে। কিন্তু অন্যত্র মসজিদ বানিয়ে দেয়ার প্রতিশ্র“তি রক্ষিত হয়নি।

বিভিন্ন সময় পার্শ্ববর্তি মুসলমান প্রধান দেশগুলোর শাসকগোষ্ঠীর প্রতি উসকানিমূলক বক্তব্য ছুঁড়ে মারে সরকারের কর্তব্যক্তিরা। ভিয়েতনাম: ভিয়েতনামে চাম জনগোষ্ঠীভুক্ত মুসলমানরা প্রভাবশালী অবস্থান থাকলেও তারা আজ সমূলে উৎখাত হয়েছেন। হো-চিন-মিনের সময় থেকে মুসলমানদের অবস্থা রহস্যাকৃত রয়েছে। অনেক মুসলমানকে বাহাই ও খ্রিস্টান বানানো হচ্ছে। এ ব্যাপারে ভিয়েতনাম সরকারের সরকারী পৃষ্ঠপোষকতা রয়েছে।

চীন: চীনে ১৯৫২ সালের হিসাবে ৫ কোটি মুসলমান বসবাস করত। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার এক পরিসংখ্যানে মোট জনসংখ্যার এক সপ্তমাংশ ছিল মুসলমান। কিন্তু চীন সরকার মুসলমানদের পরিসংখ্যান নিয়ে বরাবরই লুকোচুরির আশ্রয় নিচ্ছে। মাও জে দং এর সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবের পর অধিকাংশ সালের সাংস্কৃতিক বিপ্লবের সময় অনেক গুরুত্বপূর্ন মসজিদ ধ্বংস করা হয়। কোরআন ছাপানো, পড়া ও সংগ্রহ করা নিষিদ্ধ করা হয়।

১৯৯১ সালের পরিসংখ্যানে মোট জনসংখ্যার ১.৪% মুসলমান দেখানো হয়েছে। কিন্তু ১৯৯০ সালে মাসিক ম্যাগাজিন তাই হোষার রিপোর্ট অনুযায়ী মুসলমানদের সংখ্যা আঠারো কোটি যা মোট জনসংখ্যার প্রায় ১৫.৫%। চীন ১৯৭৩ সালৈ মুসলমান সংখ্যাগরিষ্ঠ ইউনান প্রদেশ দখল করে নেয় এবং এই সময় সমগ্র চীনে এক কোটি মুসলমানকে হত্যা করা হয়। বর্তমানে নির্যাতন পূর্বের মুসলমানদের ওপর নির্যাতন পূর্বের মাত্রা ছাড়িয়ে গেছে। ভুটান : মুসলিমদের জন্য জন্য মসজিদ নির্মান অনুমোদনযোগ্য নয় ।

বাংলাদেশ : বাংলাদেশ যদি মুসলিম প্রধান দেশ তাতেও বৌদ্ধরা খাগড়াছড়ি,রাঙ্গামাটি ও বান্দরবান জেলায় মুসলিমদের বাসস্হান এবং ধর্মীয় স্হাপনা (কবরস্হান,মসজিদ,ঈদগাহ) দখলসহ মুসলিমদের আহত ও নিহত করছে । তারা শান্তি বাহিনী নামক সন্ত্রাসী সংগঠণ ১৯৭২ সালে প্রতিষ্ঠা করে ৩৮ হাজার ৭ ০০ মুসলিম হত্যা করেছে । তাদের প্রধান উদ্দেশ্য জুমল্যান্ড নামক খৃষ্টান ও বৌদ্ধপ্রধান রাষ্ট্র স্হাপন । পরবর্তীতে তাদের খন্ডিত অংশ ইউপিডিএফ নামে সংগঠিত হয়ে সন্ত্রাসী হামলা করে মুসলিমদের হত্যা করছে । আর এসব সন্ত্রাসীদের বর্হিবিশ্বের বৌদ্ধপ্রধান দেশগুলো মদদ দিচ্ছে ।

বিশেষত: থাইল্যান্ড ও মায়ানমার । এবং তাদের খৃষ্টান,হিন্দু ও ইহুদীরাও তাদের মদদ দিচ্ছে । মূলত শান্তি বাহিনী প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল হিন্দু ভারতের মদদে ও পশ্রয়ে । এসব ঘটছে আমাদের রাজনৈতিক ভূগোলের মধ্যেই । রাশিয়া : রাশিয়ার কালমিকিয়া প্রজাতন্ত্রে মুসলিমদের বসবাস অগ্রহণযোগ্য মনে করা হয় ।

বলা হয় এভুখন্ড শুধুমাত্র বৌদ্ধদের । অথচ রাশিয়ায় মুসলিমরা ১৮ % আর বৌদ্ধরা যৎ সামান্য । বৌদ্ধদের জীবনবোধ : বৌদ্ধ প্রধান অস্তিত্বের ব্যাপারে সহনশীল নয়। অসহিষ্ণুতাপ্রসূত কাজকর্মের মাধ্যমে মসুলমানদের প্রতি বৌদ্ধরা প্ররোচনায় সৃষ্টি করেছে। বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের সংগঠন ইশয়ান বুদ্ধিষ্ট কনফারেন্স ফর পিস (ABPC)-এর ১৯৮৯ সালে অনুষ্ঠিত প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আলোচনা বিষয় ছিল:ন্যায় বিচারের মাধ্যমে শান্তি।

আলোচিত বৌদ্ধ প্রধান দেশগুলো কোন ধ্বংসের শান্তি ও আস্থার পরিবেশ তৈরি করে রেখেছে সংখ্যালঘু মুসলমানদের জন্য? নওগাঁ জেলার পাহাপুরের সোমপুর বৌদ্ধ বিহার পোড়ামাটির ফলকের নিচে ৬৩টি পাথরের মূর্তি আবিস্কৃত হয়। এসব মূতির মধ্যে হিন্দু দেবদেবীরও মূর্তি রয়েছে। গবেষকদের মন্তব্য এগুলো বৌদ্ধ বিহারের সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য হিন্দু মন্দির থেকে সংগ্রহ করা হয়েছিল। অর্থাৎ এ থেকে ধারণা করা যায়, বৌদ্ধ ধর্মালম্বীরা কোনকালেই পর ধর্মের প্রতি সহিষ্ণু ছিল না। সোমপুর হিবারের হেবজ্র মূর্তির বৈশিষ্ট্য উল্লেখযোগ্য।

মূর্তিটি ছয় মাথা ও ষোল হাতবিশিস্ট। এই ষোল হাতের মধ্যে কেন্দ্রীয় জোড়া দিয়ে হেবজ শক্তিকে অশালীন ভঙ্গিতে আলিঙ্গনাবদ্ধ করে রেখেছে। অপর সাত জোড়া থেকে কিছু অস্পষ্ট তলল পদার্থ ধারণ করে মানুষের মাথার খুলি ধারণ করেছে। মূর্তি দুটির প্রত্যেকের কপালে একটা করে চোখ এবং গলায় নরমন্ডের মালা রয়েছে। (উৎস :১.পাহাড়পুর- ডঃ নাজিমুদ্দীন আহমেদ; ২.Bangladesh Archaeology 1979 Vol 1. No. 1; প্রকাশনায় :গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের ধর্ম, সংস্কৃতি ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়) সোমপুর বিহারের হেব্রজ্ মূর্তি নৃত্য গীতরত বিভিন্ন মূর্তির অশালীন ভঙ্গি ও অর্ধনগ্ন আপত্তিকর ভঙ্গিমার রাধা কৃষ্ণের যুগল মূর্তিসহ অন্যসব মূর্তি কোন সুস্থ সভ্যতার নিদর্শন বহন করে? মুসলিমদের হতে সভ্যতা মুক্তি পাওয়ার শ্লোগান দিয়ে আমাদের কোন সভ্যতায় ফিরিয়ে নিতে যেতে চান? নব্বইয়ের দশকে বিশ্বখ্যাত ইংরেজি অভিধান প্রকাশকারী LONGMAN COMPANY তাদের প্রকাশিত এক অভিধানে বৌদ্ধ প্রধান থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংকক সম্পর্কে তথ্য দিয়েছিল, ব্যাংকক বিশ্বের মধ্যে পতিতালয়ের জন্য বিখ্যাত।

পরে প্রতিবাদের কারণে LONGMAN COMPANY কর্তৃপক্ষ সংশোধন করে লেখে ব্যাংককের প্রতিতালয়ের সুনাম বিশ্বজোড়া। থাইল্যান্ডে এইডস রোগে বৌদ্ধ ভিক্ষুদের মৃত্যুর খবর অহরহ শোনা যায়। এ ধরনের অসুস্থ সংস্কৃতি সভ্যতার ধারক ও বাহক অন্যাসব বৌদ্ধ দেশও। বৌদ্ধ ভিক্ষুদের যৌনতা উপভোগ ধর্মীয়ভাবে নিষিদ্ধ । অথচ মানুষের জন্য যৌনতা উপভোগ সহজাত এবং অপরিহার্য ।

এর বিপরীত কোন শুভফল বয়ে আনে না তা এর বড় প্রমান । উপসংহার : ন্যায় সংগত দাবিকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার জন্য মুসলিমরা কাজ করার প্রচেষ্টা চালায় তখনই মুসলিম ও মুসলিম শাসকদের মৌলবাদী বলে গাল দেয়া হয় এবং মৌলবাদের বিকাশ ঘটেছে বলে বলা হচ্ছে। এ প্রসঙ্গে রাশিয়ায় অন্যতম মুসলমান প্রাধান্য অঙ্গরাজ্য আদিগেইয়া ( Click This Link )এর সাবেক প্রেসিডেন্ট (আসলাম জারিমভ) - এর মন্তব্য:ধর্মীয় এতিহ্য এবং কর্মকান্ডের পুররুজীবনের অর্থ মৌলবাদের বিকাশ নয়। অনত্র তিনি বলেন, হাজার বছর ব্যাপী ইসলাম এই অঞ্চলে যে ঐতিহ্য, আধ্যাত্মিক এবং নৈতিক মূল্যবোধের প্রসার ঘটিয়েছে । উপসংহার : বৌদ্ধপ্রধান দেশগুলোতে নিরবে নিবৃত্তে যে মুসলিম নির্যাতন হচ্ছে এব্যাপারে জনমত গঠন করতে হবে এবং এব্যাপারে জোড়ালো প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ গড়ে তোলতে হবে ।

এবং নির্যাতিত মুসলিমদের পাশে দাঁড়াতে হবে । তাদের যার যার অবস্হান থেকে নৈতিক সমর্থন দিতে হবে । [ অহিংসা পরম ধর্ম , জগতের সকল প্রাণী সুখী হোক, .....মুখরোচক স্লোগান আমরা বৌদ্ধদের মুখে শুনি । কিণ্তু তারা বাস্তবে তা পালন করে না । তারা জীবিত প্রাণী হত্যা করে খেয়ে থাকে ।

আর মানুষ হত্যা তো করেই । ] কৃতজ্ঞতা স্বীকার : ন্যাশনাল আর্কাইভস, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় গ্রন্হাগার, পুলো ডট কম, এআরএনও সাইট, ইসলাম অনলাইন, দৈনিক ইনকিলাব স্বদেশ- বিদেশ বিভাগ, ফেসবুক, উদয়ন: প্রগতি প্রকাশন, চট্টগ্রাম ইসলামি ফাউন্ডেশন গ্রন্হাগার, আল আরাফা লাইব্রেরী, সামহোয়ার ইন ব্লগ, শেখ দরবার আলম : সহসম্পাদক ইনকিলাব ]  ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ৯৬ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.