বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, পৃথিবীর প্রতিটি প্রজাতির মধ্যে একটির সঙ্গে অন্যটির মিল পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে ব্যাকটেরিয়াটি অন্যান্য ধরনের ব্যাকটেরিয়ার মতো দেখতে হলেও সে মিল বিজ্ঞানীদের ভাষায় ‘মাত্র ৮৬ ভাগ’। ব্যাকটেরিয়াগুলোর প্রভাব অ্যান্টার্কটিকার তিন কিলোমিটার এলাকাজুড়ে বিস্তৃত।
যুক্তরাষ্ট্রে নেভাডা অঙ্গরাজ্যের ডেজার্ট রিসার্চ ইনস্টিটিউট-এর গবেষক অ্যালিসন মুরে বলেন, ‘অন্যান্য প্রাণীর সঙ্গে মাত্র ৮৬% মিল থাকার অর্থ হতে পারে এটি সম্পূর্ণ নতুন ধরনের একটি ব্যাকটেরিয়া। পৃথিবীর প্রত্যেক প্রাণীরই একে অন্যের সঙ্গে মিল আছে। এর মধ্যে কোনো প্রাণীর ডিএনএর মিল ৮০%-এর কম হলে তা নিঃসন্দেহে চিন্তার বিষয়।’
অন্যান্য ধরনের ব্যাকটেরিয়ার সঙ্গে ডিএনএর অমিল থাকায় ব্যাকটেরিয়াটি নিয়ে ব্যাপক গবেষণা হচ্ছে বলে প্রতিবেদনে জানানো হয়।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।