বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দলের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়। বহিস্কৃত ১১ জনের মধ্যে ৭ জনই চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী।
বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি মমতাজ উদ্দিন জানান, প্রতিটি উপজেলায় চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে দলের একক প্রার্থী দেওয়ার সিদ্ধান্তটি কেন্দ্র থেকেই জানানো হয়েছে।
“যারা এই সিদ্ধান্ত মানেনি কেন্দ্রের নির্দেশেই তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। ”
সারিয়াকান্দি উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান শাজাহান আলী, দলের সাবেক উপজেলা সভাপতি অধ্যক্ষ মুনজিল আলী ও জেলা যুবলীগ নেতা বর্তমান নন্দীগ্রামের চেয়ারম্যান রেজাউল আশরাফ জিন্নাহ ও আইনজীবী ইউনুস আলী।
এছাড়া দুপচাঁচিয়ার স্থানীয় যুবলীগ নেতা আহম্মেদুর রহমান বিপ্লব, ধুনট উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক সম্পাদক মাসুদুল হক বাচ্চু ও নন্দীগ্রাম আওয়ামী লীগ নেতা মুকুল মিয়া এবং ধুনটের স্থানীয় মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি পপি রানী পোদ্দারকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
বহিষ্কৃত হয়ে শেখ মতিউর রহমান দাবি করেন যুবলীগের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী তাকে আওয়ামী লীগ বহিস্কার করতে পারে না।
তার এ দাবি আমলে নেয়নি বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক শাহ্রিয়ার আরিফ ওপেল।
তিনি বলেন, “যুবলীগ সহযোগী সংগঠন, মূল সংগঠন আওয়ামী লীগ।
তাই আওয়ামী লীগের বহিষ্কার করার ক্ষমতা রয়েছে। ”
নির্বাচনের ব্যাপারে দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে তাদেরকে প্রার্থীতা থেকে সরে দাঁড়াতে তাদের একাধিকবার বলা হয়। বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত ছিল শেষ সময়।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।