আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

সোনা চোরাচালান কোটি টাকা ‘রোজগার’ প্রতিদিন,শাহ আমানত বিমান বন্দর।

কভু নাহি যেতে দিবো তবু যেতে দিতে হয়।

চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরকে নিরাপদ রুট (যাত্রাপথ) হিসেবে বেছে নিয়েছেন সোনা চোরাচালানিরা। মূলত স্বাধীনতার পর থেকেই এই সোনা চোরাচালান চলে আসছে,এই ব্যাপারে চট্টগ্রামের এক সাংসদ যার নাম সোনা ....... নামে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেন। যিনি প্রশাসনকে মানেজ করে এই কম্মটি করে আসছিলেন সব সরকারের আমলেই, তবে বছর দুই আগে উক্ত সাংসদের মৃত্যুর পর তা আর একক ভাবে কেও নিয়ন্ত্রণ করে না এবং বর্তমানে একটি সিন্ডিকেটের মাধ্যমে বিমান ও বিমানবন্দরকর্মীদের সহায়তায় এই বন্দর ব্যবহার করে তাঁরা মধ্যপ্রাচ্য থেকে অবৈধভাবে সোনা আনছেন এবং বাংলাদেশ হয়ে তা পাশের দেশে চলে যাচ্ছে।
সোনা পাচারে জড়িত থাকার অভিযোগে বিমানবন্দরের এক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ইতিমধ্যে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

তবে মূল হোতারা এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে। পাশের দেশ ভারতে সোনার আমদানি শুল্ক বৃদ্ধি এবং বিমানবন্দর নিরাপদ রুট বিবেচনাসহ নানা কারণে সোনার চোরাকারবার সম্প্রতি বেড়েছে বলে ধারনা করা হচ্ছে।
জানা গেছে, গত এক বছরে চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সোনার বারের ১৪টি বড় চালান ধরা পড়ে। প্রায় ৮০ কেজি ওজনের এসব সোনার আনুমানিক মূল্য ৩৬ কোটি ৫০ লাখ টাকা। এর মধ্যে নভেম্বরে ছয়টি চালানে মোট ৩৯ কেজি সোনা ধরা পড়ে (সুত্রঃ বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকা)
বিভিন্ন সময় বড় বড় সোনার চালান ধরা পড়লেও মুল হোতাদের কখনো আটক করা সম্ভব হয়নি কি এক আজ্ঞাত কারনে,যাদের আটক করা হয়েছে তারা চুনুপুিট ছাড়া কিছুই নয়।


তেমনই একজন চুনুপুিটর সাথে আমার পরিচয় হয় যিনি মধ্যপ্রাচ্য থাকেন এবং ইদানীং সিন্ডিকেটের সাথে যুক্ত হয়েছেন,কথা হয় গত সাপ্তাহে আটক হওয়া দেশের ইতিহাসে সর্ব বৃহৎ চালান যা ছিল, ৪২০টি সোনার বার ওজন ৪৮ কেজি এবং আনুমানিক মূল্য ২২ কোটি টাকা।
তিনি দাবী করেন কাস্টমসের পক্ষ থেকে যা ঘোষণা দেওয়া হয়েছে তা সত্য নয়, আসলে সোনার বার ছিল প্রায় দিগুণ ৮০০ পিছ যা দুইটি আলাদা আলাদা স্থানে রাখা হয়, ওদের ‘মানুষ’ এসে নিয়ে যাবে বলে।
কিন্তু বিধিবাম একজন ক্রু তা দেখে ফেলে এবং কাস্টম কর্মকর্তাকে বলে দেয় কমিশনের লোভে।
এই চুনুপুিটর কথা যদি সত্যি হয় তাহলে প্রশ্ন আসে বাকি বার গুলি কোথায় গেলো?
এমন নাকি হর হামেশাই হচ্ছে যা আটক করা হয় তার চেয়ে কম ঘোষণা করা হয় এবং পরে তা ওপর থেকে নিচ পর্যন্ত ভাগাভাগি হয়।
এই ভাগাভাগির ব্যাপারে তারা এতই ‘সৎ’ যার খবর খুব একটা লিক হয় না।





অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।