আল্লাহর হুকুম মানা আর নবী (স:) এর তরিকা্য় চলা দুনিয়াতে শান্তি আখেরাতেও শান্তি
ইমাম মাহদি ও আগমনপূর্ব আলামত: সময় দ্রুত অতিবাহিত হওয়া
হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,
“ সেই সময় পর্যন্ত কেয়ামত সংঘটিত হবে না, যতক্ষণ না সময় পরস্পর খুব কাছাকাছি হয়ে যাবে। সে সময় বছর মাসের, মাস সপ্তাহের, সপ্তাহ দিনের, দিন ঘণ্টার আর ঘণ্টা খেজুরের পাতা বা ডালের প্রজ্বলন সময়ের সমান হয়ে যাবে”। (ইবনে হিব্বান খণ্ড ৫, পৃষ্ঠা ২৫৬)
এর অর্থ হল, সময়ের বরকত কমে যাবে। এ যুগে আমরা বিষয়টি হাড়ে হাড়ে অনুভব করছি যে, সময়ের বরকত অনেক কমে গেছে। সপ্তাহ, মাস ও বছর কোন ফাঁকে কিভাবে চলে যাচ্ছে, টেরই পাওয়া যাচ্ছে না।
অবশ্য দ্বীন ধর্মের সাথে সম্পর্কহীন ব্যক্তিরা প্রশ্ন তুলবে যে, সময়ের বরকত আবার কি জিনিস? আগের মত দিন এখনও তো ২৪ ঘণ্টা। সপ্তাহে এখনও পূর্বের মতো ৭ দিন হয়ে থাকে। মাসও তো পূর্বের মতো এযুগেও ত্রিশ দিনেই হয়।
কিন্তু এযুগে বাস করেও যদি কারও সময়ের বরকতের অর্থ বুঝতে বাকি থাকে, তাহলে ফজরের নামাজের পর থেকে রাতে শোওয়া পর্যন্ত সময়টুকুতে আপনি কি পরিমাণ কাজ করেছেন আর কতটুকু সময় অযথা বিনষ্ট হয়েছে তার হিসাব করুন। তাছাড়া সময়ের বরকতের মর্ম বুঝতে চাইলে আপনি সারাটা দিন যে কাজে ব্যয় করে থাকেন, সেই কাজটি ফজর নামাজের পরে আঞ্জাম দিয়ে দেখুন, এই সময়টিতে খুব অল্প সময়ে সারা দিনের সেই কাজটি সম্পন্ন হয়ে যাবে।
অল্প সময়ে অনেক কাজ হয়ে যাওয়ার নাম সময়ের বরকত আর দীর্ঘ সময় ব্যয় হয়েও তেমন কোন কাজ আঞ্জাম দিতে না পারার নাম সময়ের বরকতহীনতা।
জীবনের প্রতিটা পদে, প্রতিটা ক্ষেত্রে হিসাব করে দেখুন, আমরা সময়ের বরকতহীনতার যুগে বাস করছি কি-না।
হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,
“ সেই সময় পর্যন্ত কেয়ামত সংঘটিত হবে না, যতক্ষণ না সময় পরস্পর খুব কাছাকাছি হয়ে যাবে। সে সময় বছর মাসের, মাস সপ্তাহের, সপ্তাহ দিনের, দিন ঘণ্টার আর ঘণ্টা খেজুরের পাতা বা ডালের প্রজ্বলন সময়ের সমান হয়ে যাবে”। (ইবনে হিব্বান খণ্ড ৫, পৃষ্ঠা ২৫৬)
এর অর্থ হল, সময়ের বরকত কমে যাবে।
এ যুগে আমরা বিষয়টি হাড়ে হাড়ে অনুভব করছি যে, সময়ের বরকত অনেক কমে গেছে। সপ্তাহ, মাস ও বছর কোন ফাঁকে কিভাবে চলে যাচ্ছে, টেরই পাওয়া যাচ্ছে না। অবশ্য দ্বীন ধর্মের সাথে সম্পর্কহীন ব্যক্তিরা প্রশ্ন তুলবে যে, সময়ের বরকত আবার কি জিনিস? আগের মত দিন এখনও তো ২৪ ঘণ্টা। সপ্তাহে এখনও পূর্বের মতো ৭ দিন হয়ে থাকে। মাসও তো পূর্বের মতো এযুগেও ত্রিশ দিনেই হয়।
কিন্তু এযুগে বাস করেও যদি কারও সময়ের বরকতের অর্থ বুঝতে বাকি থাকে, তাহলে ফজরের নামাজের পর থেকে রাতে শোওয়া পর্যন্ত সময়টুকুতে আপনি কি পরিমাণ কাজ করেছেন আর কতটুকু সময় অযথা বিনষ্ট হয়েছে তার হিসাব করুন। তাছাড়া সময়ের বরকতের মর্ম বুঝতে চাইলে আপনি সারাটা দিন যে কাজে ব্যয় করে থাকেন, সেই কাজটি ফজর নামাজের পরে আঞ্জাম দিয়ে দেখুন, এই সময়টিতে খুব অল্প সময়ে সারা দিনের সেই কাজটি সম্পন্ন হয়ে যাবে।
অল্প সময়ে অনেক কাজ হয়ে যাওয়ার নাম সময়ের বরকত আর দীর্ঘ সময় ব্যয় হয়েও তেমন কোন কাজ আঞ্জাম দিতে না পারার নাম সময়ের বরকতহীনতা।
জীবনের প্রতিটা পদে, প্রতিটা ক্ষেত্রে হিসাব করে দেখুন, আমরা সময়ের বরকতহীনতার যুগে বাস করছি কি-না।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।