বাংলাদেশ সময় বুধবার রাত পৌনে দুইটায় আর্সেনালের এমিরেটস স্টেডিয়ামে শেষ ষোলোর প্রথম লেগের ম্যাচে খেলতে নামছে বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা।
গতবার দ্বিতীয় রাউন্ডের প্রথম লেগে ঘরের মাঠে ৩-১ গোলে হারলেও ফিরতি লেগে বায়ার্নের মাঠে ২-০ গোলে জিতেছিল আর্সেনাল। তবে গোল ব্যবধান সমান হওয়ায় প্রতিপক্ষের মাঠে বেশি গোল করার সুবাদে আর্সেনালকে পেছনে ফেলে কোয়ার্টার-ফাইনালে ওঠে বায়ার্ন।
শিরোপার হিসেবে কোনো তুলনাই চলে না দল দুটির। একদিকে বর্তমানের ইউরোপ সেরা বায়ার্ন মোট পাঁচবার এই শ্রেষ্টত্ব অর্জন করেছে, যেখানে আর্সেনালের প্রাপ্তি শূন্য।
গত ১০ বছরের হিসেবে পার্থক্যটা আরো বেশি চোখে পড়ে। এই সময়ে বায়ার্ন পাঁচবার লিগ ও একবার চ্যাম্পিয়ন্স লিগসহ জিতেছে মোট ১৭টি শিরোপা। সেখানে লন্ডনের দলটির অর্জন মাত্র দুটি- ২০০৫ সালের এফএ কাপ ও তার আগের বছরের কমিউনিটি শিল্ড।
শিষ্যদের কী যেন বোঝাচ্ছেন পেপ গার্দিওলা।
লিগের বিবেচনায় আর্সেনালও আছে ভালো অবস্থানে। অ্যাস্টন ভিলার বিপক্ষে হার দিয়ে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ শুরু করা দলটি ধারাবাহিক সাফল্যে উঠে গেছে পয়েন্ট তালিকার দ্বিতীয় স্থানে।
গত মৌসুমে শুধু ‘অ্যাওয়ে গোলে’ পার পেয়ে যাওয়া বায়ার্নের নতুন কোচ পেপ গার্দিওলা তাই এবার বেশ সতর্ক।
“(আর্সেনালের বিপক্ষে লড়াই) আমাদের জন্য ভালো একটা পরীক্ষা। এই ম্যাচ দিয়ে আমরা বুঝতে পারবো এ বছর ইউরোপের লড়াইয়ে আমদের অবস্থান কোথায়। ”
এই ম্যাচে ফেভারিটের তকমাটা থাকবে বায়ার্নের গায়েই; তবে পুরো ম্যাচে আর্সেনালের মতো দলকে যে শাসন করা সম্ভব নয়, তা মেনে নিচ্ছেন গার্দিওলা।
পেপ গার্দিওলা
আর্সেন ভেঙ্গার
মঙ্গলবার এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, "আমরা মানসিকভাবে এখন অনেক ভালো অবস্থায় আছি।
আমরা কালকের ম্যাচটি জিততে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। "
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।