দ্বিতীয় পর্যায়ের উপজেলা নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতায় নোয়াখালীর বিভিন্ন স্থানে অন্তত ৪০ জন আহত হয়েছে।
আওয়ামী লীগ ও বিএনপির নেতাকর্মীদের মধ্যে এসব সহিংস ঘটনা ঘটে। আহতদের মধ্যে সদর উপজেলার ধর্মপুর ইউনিয়নের ভাটিরটেক চৌমুহনী বাজার এলাকার বিএনপি কর্মী মিজানুর রহমান চৌধুরী(৩৮), সাইফুল ইসলাম(৩০), মাকসুদ(২২), জাফর(২৮), জামাল উদ্দিন(৪৫), আজাদ(৫০), আবুল কাশেম(৫৫), আওয়ামী লীগ কর্মী রফিক উল্লা(৫৫), মহিউদ্দিন, আবুল কাশেম, মনির(২২), সিরাজ(৩০), মানু(৩২), অশ্বদিয়ার ইউনিয়নের বুলবুল(২৫), জাহাঙ্গীর(৪৫), রহমউল্লা ফারুক(৩৫), মো. হানিফ(৭০), জ্যাকি(২৫), মেহরাজকে(৩৫) নোয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সহ জেলা শহরের বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
বিএনপির কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মো. শাহজাহান ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদ সাংসদ একরামুল করিম চৌধুরী আহতদেরকে হাসপাতালে দেখতে যান। আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের কর্মী বাহিনী বিভিন্ন স্থানে ১৯ দলের শতাধিক নেতাকর্মীকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে আহত করে তিনি সাংবাদিকদের কাছে অভিযোগ করেন। এছাড়া দলীয় নেতাকর্মীদের বাড়িঘর ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা চলানো হলেও আইন শৃঙ্খলা বাহিনী কোন ব্যবস্থা নেয়নি বলে অভিযোগ করেন তিনি ।
পুলিশ সুপার আনিসুর রহমান জানান, নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতা এড়াতে তত্পর রয়েছে পুলিশ। বিচ্ছিন্ন সহিংসতার সাথে জড়িতদেরকে আইনের আগতায় আনার চেষ্টা চালানো হচ্ছে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।