সরকার দলীয় চেয়ারম্যান প্রার্থী নজরুল ইসলাম খান ও ভাইসচেয়ারম্যান প্রার্থীর লোকজন রাতেই ঘাটাইল উপজেলার পাহাড়িয়া এলাকার সন্ধানপুর, ধলাপাড়া, রসুলপুর ও দেওপাড়া ইউনিয়নের পঁয়ত্রিশটি কেন্দ্র দখল করে নিয়ে ব্যালট পেপারে সিল মারার অভিযোগে আওয়ামী লীগ প্রার্থী ছাড়া বিএনপি, জাতীয়পার্টি, জামাত ও বিএনপি আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীসহ দশজন প্রার্থী নির্বাচন বর্জন করেছে।
পরে আজ সোমবার সকাল ৯টা থেকেই ঘাটাইল উপজেলা সদরে তীব্র উত্তেজনা বিরাজ করে। বিক্ষুদ্ব জনতা ঘাটাইল উপজেলা পরিষদসহ টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ মহাসড়ক প্রায় দেড় ঘন্টা অবরোধ করে রাখে।
এসময় বিক্ষোভকারীরা লাটি হাতে খন্ড খন্ড বিক্ষোভ মিছিল করে। এবং ঘাটাইল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ের সামনে অনস্থান নিতে শুরু করে।
পরে পুলিশ তাদেকে ছত্রভঙ্গ করতে ২৫ রাউন্ড টিয়ারশেল, রাবার বুলেট নিক্ষেপ ও লাটিচার্জ করে। এ সময় পুলিশের লাঠিচার্জে অন্তত ৭ জন বিএনপির নেতাকর্মী আহত হয়। এদের মধ্যে ৩ জনকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে ভর্তি করা হয়েছে।
বিএনপিসহ অন্যান্য নির্বাচন বর্জনের ঘোষনার পর সকল ভোট কেন্দ্র ভোটার শূন্য হয়ে পড়ে। ভোট কেন্দ্রেগুলিতে নির্বাচর্ন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ছাড়া আর কাউকে দেখা যায়নি।
এদিকে গোপালপুর উপজেলায় বাইসকাইল, আলিয়া মাদ্রাস, দুবাইল ও ঘান্দিলা কেন্দ্রে আওয়ামী লীগের সমর্থক ও বিএনপির সমর্থদের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এছাড়া টাঙ্গাইল সদর, মির্জাপুর ও শান্তিপূর্ণ ভোট গ্রহন চলছে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।