ধরুন আপনি অসুস্থ। আপনার কোন বন্ধু আপানাকে দেখতে আসল। সে আপনার পাশে এক মিনিট নীরবে দাড়িয়ে থেকে চলে গেল। এখন আপনার প্রতিক্রিয়া কি হবে? আপনি কি ভাববেন, আহা আমার বন্ধুটি আমাকে কত ভালবাসে! নাকি মনে মনে বলবেন, তোরে এখানে আসতে বলেছিল কে? তুই না আসলে আমি আরও ভালো থাকতাম! অসুস্থ ব্যক্তির জন্য তো দরকার ছিল ঔষধ ও সেবা।
আমরা অনেকে মৃত ব্যক্তিকে দেখতে যায়।
তার কবরের পাশে এক মিনিট নীরবতা পালন করে চলে আসি। এতে ঐ মৃত ব্যক্তিটির কি কোন উপকার হয়? মৃত ব্যক্তিদের যদি কথা বলার ক্ষমতা থাকতো তবে তারা আমাদের এই নীরবতা দেখে নিশ্চয় নিজেরা নীরব থাকতে পারত না। তারা আমাদেরকে গাল মন্দ করে সেখান থেকে তাড়িয়ে দিত। বলত, তোদের মত লোক আমার এখানে না আসলেই আমরা ভাল থাকি।
নীরবতা পালন করা ইসলামে জায়েজ নয়।
হাদীসে হক ও সত্য থেকে নীরবতা পালনকারীকে বোবা শয়তান বলা হয়েছে। মৃত ব্যক্তির দরকার দোয়া। তাই আমাদের মৃত ব্যক্তির কবরে গেলে তাদের জন্য দোয়া করা উচিত। নীরবে দাড়িয়ে থাকার মধ্যে তাদের জন্য কোন কল্যাণ নেই।
আল্লাহ্ আমাদেরকে ভিন্ন মতের অনুসরণ থেকে হেফাজত করুন।
আমিন।
[সংগৃহীত] ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।