তারপরও ফেইসুবক থেকে আয় কম নয় জাকারবার্গের, ২০১৩ সালে ফেইসবুক থেকে তরুণ এই বিলিওনেয়ারের আয় ছিল সাড়ে ৬ লাখ ডলারেরও বেশি।
হলিউডরিপোর্টার এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ২০১২ সালে সিইও হিসেবে জাকারবার্গের মূল বেতন ছিল ৫ লাখ ৩ হাজার ২০৫ ডলার। বছর শেষে তার আয় ছিল ২০ লাখ ডলারেরও বেশি। পরের বছরই মুল বেতন একবারে ১ ডলারে নামিয়ে আনার পর প্রতিষ্ঠানটি থেকে তার বার্ষিক আয় কমে দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৫১ হাজার ১৬৫ ডলারে।
সিইও হিসেবে ১ ডলার বেতনের চাকরি করলেও জাকারবার্গের আয় কমেনি কোনো দিক দিয়েই।
ফেইসুবক শেয়ারের মালিক হিসেবে ২০১৩ সালে মার্কিন শেয়ারবাজার থেকে জাকারবার্গ আয় করেছেন ৩৩০ কোটি ডলার। এক বছর আগে ২০১২ সালে শেয়ার বাজার থেকে জাকারবার্গের আয় ছিল ২৩০ কোটি ডলার। শেয়ার বাজার থেকে জাকারবার্গের এই আয়ের পরিমাণও উল্লেখ করা হয়েছে ফেইসবুকের ওই প্রতিবেদনে। তবে একজন কর্মী আয়ের সঙ্গে শেয়ার বাজারের আয়ের কোনো সম্পর্ক না থাকায় ফেইসবুকের সিইও হিসেবে জাকারবার্গের আয়ের সঙ্গে যোগ করা হয়নি ওই বিলিয়ন ডলার।
ফেইসবুকের ৪২.৬৩ কোটি শেয়ারের মালিক জাকারবার্গ।
ব্লুমবার্গের বিলিয়নেয়ার্স ইনডেক্সের তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বের ২২তম ধনী ব্যক্তি মার্ক জাকারবার্গের সম্পদের পরিমাণ ২ হাজার ৭শ’ কোটি ডলার।
শুধ জাকারবার্গ নয়, বেতন কমেছে ফেইসবুকের অন্যান্য শীর্ষ কর্মকর্তাদেরও।
২০১২ সালের ফেইসবুকের সিওও শেরিল স্যান্ডবার্গের বেতন ছিল ২.৬২ কোটি ডলার, যা গত বছর কমে হয়েছে ১.৬১ কোটি ডলার।
শীর্ষ সোশাল মিডিয়া সাইটটির সিএফও ডেভিড এবারসম্যানের বার্ষিক বেতন ১৭.৫ কোটি ডলার থেকে কমে নেমেছে ১০.৫ কোটি ডলারে। আর ভাইস প্রেসিডেন্ট ডেভিড ফিশারের বেতন ১.২ কোটি ডলার থেকে কমে নেমেছে ৮০ লাখ ডলারে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।