প্রদীপ হালদার,জাতিস্মর।
মানুষের শরীরে যে শক্তি আছে এবং ভূতের শরীরে যে শক্তি আছে তার মধ্যে তফাৎ আছে। ভূতের শরীরে শক্তি অনেক বেশী। এক শক্তি অন্য শক্তিতে রূপান্তরিত হতে পারে। শক্তি সব সময় বেশী শক্তি থেকে কম শক্তির দিকে চলাচল করে।
কম তাপ থেকে বেশী তাপের দিকে তাপ চলাচল করে না।
মানুষ কখনো ভূতের শরীরে ঢোকে না। বরং ভূত মানুষের শরীরে ঢোকে। বেশী শক্তি কম শক্তির দিকে চলাচল করে। সেজন্য ভূতের সামনে কোন মানুষ এসে পড়লে সেই মানুষের শরীরে ভূত ঢুকে যায়।
মানুষের সিস্টেম এবং ভূতের সিস্টেম আলাদা। কিন্তু সিস্টেম দুটির মধ্যে শক্তির আদান প্রদান চলে এবং সিস্টেম দুটির মধ্যে শক্তি সমান হলে মানুষটি তখন আর আগের মতোন করে কথা বলা কিংবা কাজকর্ম করতে পারে না।
মানুষের শরীর থেকে ভূত বের হয়ে গেলে মানুষটি আবার স্বাভাবিকভাবে কাজকর্ম করতে পারে। মানুষ এবং ভূতের সিস্টেম যেহেতু আলাদা,সেজন্য সিস্টেম দুটি মিশে একটি সিস্টেমে পরিণত হতে পারে না।
গর্ভবতী মায়ের শরীরে যে শিশুটি থাকে তার শক্তি ভূতের শক্তির চাইতে কম।
সেজন্য গর্ভবতী মায়ের শরীরের শিশুর মধ্যে ভূত ঢুকে যায়। শিশু এবং ভূতের মধ্যে শক্তির আদান প্রদান হয় এবং উভয়ের শক্তি সমান হলে ভূত আর বের হতে পারে না। ভূত এবং গর্ভবতী শিশুর সিস্টেম ক্লোজড্ সিস্টেম, তাই সিস্টেম দুটি মিশে একাকার হয়ে যায়। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।