কোন পথে এগুচ্ছে দেশ “এ হরতাল পাল্টাপাল্টি ক্ষমতা দেখানো ও রাজনৈতিকভাবে নিজেদের ফায়দা লোটার জন্য নয়, এ হরতাল জনমানুষের কল্যাণে। ”
মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বাস্তবায়ন, একাত্তরের গণহত্যার বিচার, গার্মেন্টস শ্রমিক হত্যার বিচার, দুর্নীতি-লুটপাট বন্ধ, জাতীয় সম্পদ রক্ষা ও জন জীবনের সঙ্কট নিরসনের দাবিতে এই হরতাল।
বুঝলাম সবই বুঝলাম। শুধু এটি বুঝলাম না হরতাল ডেকে কীভাবে জনমানুষের কল্যাণ হবে? এ দাবি আদায়ের কৌশল কী হরতাল ভিন্ন অন্য কোন উপায়ে সম্ভব ছিলনা? একদিন হরতালে দেশের আর্থিক ক্ষতির পরিমাণ সিপিবি বা বাসদের নেতাদের না জানার কথা নয়। অথচ তারা অন্যকোন উপায় অবলম্ভন না করে হরতালই ডাক দিলেন।
এমন একটি ইস্যূ নিয়ে হরতাল ডাক দিলেন তাতে যদি হ্যাঁ না ভোট গ্রহণ করা হয় নিশ্চন্দেহে হ্যাঁ ই জয়ি হবে।
সিপিবির সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবু জাফর আহমদ বলেন, “কেবল রাজাকাররাই আগামীকালের হরতালে গাড়ি নামাতে ও দোকান খুলতে চেষ্টা করতে পারে। জাতীয় ইস্যুতে ডাকা এই হরতালের সপক্ষে না থেকে পারে না স্বাধীনতাপ্রিয় দেশবাসী। ”
আমিও তাদের দাবীর প্রতি সমর্থন জানাচ্ছি। কিন্তু তাই বলে হরতালকে কোন ভাবেই মেনে নিতে পারছিনা।
অথচ না মানলে যে রাজাকার হয়ে যাব। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।