আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

হযরত আহলু বাইত শরীফ ও আওলাদে রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত করা ঈমান ও জুযই ঈমান বা ঈমানের অঙ্গ।

সত্য পথে আগুয়ান মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি উম্মতদেরকে বলুন, আমি তোমাদের নিকট কোনো প্রতিদান চাইনা। তবে আমার যারা ঘনিষ্ঠজন তথা আল-আওলাদ উনাদের প্রতি তোমরা সদাচরণ করবে। ’ সাইয়্যিদুশ শুহাদা হযরত ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালাম তিনি হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের অন্যতম। হযরত আহলু বাইত শরীফ ও আওলাদে রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত করা ঈমান ও জুযই ঈমান বা ঈমানের অঙ্গ। উনাদেরকে মুহব্বত করা এবং উনাদেরকে তা’যীম-তাকরীম করা প্রত্যেক মুসলমান উনাদের জন্য ফরযে আইন।

যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সাইয়্যিদুশ শুহাদা হযরত ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালাম তিনি চতুর্থ হিজরী সনের পবিত্র শা’বান মাস উনার ৫ তারিখ পবিত্র মদীনা শরীফ উনার মধ্যে পবিত্র বিলাদত শরীফ লাভ করেন। সুবহানাল্লাহ! পবিত্র বিলাদত শরীফ লাভ করার পর নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার কান মুবারক উনার মধ্যে আযান দিয়ে দোয়া করেন। সাতদিন পর আকীক্বা মুবারক করে উনার নাম মুবারক রাখেন ‘হুসাইন’। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত আছে, ‘হাসান’ ও ‘হুসাইন’ জান্নাতী নামসমূহের মধ্য হতে দুটি নাম। এর আগে আরবের জাহিলিয়াত যুগে এ দু’ নাম মুবারক উনার প্রচলন ছিলো না।

মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, হযরত ইমাম হাসান আলাইহিস সালাম এবং হযরত ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালাম উনারা নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অত্যন্ত প্রিয়পাত্র ছিলেন। উনাদেরকে অত্যন্ত মুহব্বত করতেন। মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি একদা এমন অবস্থায় বাইরে তাশরীফ আনলেন যে, উনার এক কাঁধ মুবারক উনার উপর হযরত ইমাম হাসান আলাইহিস সালাম এবং অন্য কাঁধ মুবারক উনার উপর হযরত ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালাম উনাদেরকে বসিয়ে ছিলেন। এভাবে আমাদের সামনে তাশরীফ আনলেন এবং ইরশাদ মুবারক করলেন, ‘যে ব্যক্তি এ দু’জনকে মুহব্বত করলো, সে আমাকে মুহব্বত করলো। সুবহানাল্লাহ! আর যে উনাদের সাথে দুশমনী করলো, সে আমার সাথে দুশমনী করলো।

’ নাউযুবিল্লাহ! মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, উনাদের ফযীলত, মর্যাদা ও মর্তবা মুবারক সম্পর্কে বহু বর্ণনা পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে। মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালাম উনার সম্পর্কে কিতাবে বর্ণিত রয়েছে- রঈসুল মুহাদ্দিছীন হযরত আব্দুল্লাহ বিন উমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি হযরত ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালাম উনার সাথে চলাচল করতেন, উঠাবসা করতেন। কোনো এক প্রসঙ্গে হযরত ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালাম তিনি উনাকে বলেছিলেন, ‘গোলামের ছেলে গোলাম’। এটা শুনে তিনি বিষয়টার শরঈ ফায়সালার জন্য উনার পিতা যিনি খলীফাতুল মুসলিমীন, আমীরুল মু’মিনীন আলাইহিস সালাম উনাকে জানালেন যে, হযরত ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালাম তিনি আমাকে বলেছেন, ‘গোলামের ছেলে গোলাম’। এখন জানার বিষয় হচ্ছে- আমি কি প্রকৃতপক্ষেই গোলামের ছেলে গোলাম? খলীফাতুল মুসলিমীন, আমীরুল মু’মিনীন হযরত উমর বিন খত্তাব আলাইহিস সালাম তিনি বললেন, বেশ ভালো কথা।

এ বক্তব্যের শরঈ ফায়সালা করতে হলে মৌখিকভাবে বললে হবে না বরং লিখিত আনতে হবে, কাগজে-কলমে থাকতে হবে। হযরত আব্দুল্লাহ বিন উমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি হযরত ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালাম উনার নিকট গিয়ে বললেন, হে হযরত ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালাম! আপনি যে আমাকে বলেছেন, ‘গোলামের ছেলে গোলাম’ এটা লিখিত দিতে হবে। কারণ এ বক্তব্যের শরঈ ফায়সালার জন্য আমি খলীফাতুল মুসলিমীন আলাইহিস সালাম উনার কাছে পেশ করেছি। তিনি বললেন হ্যাঁ, আমি লিখিত দিবো। সত্যিই তিনি একটা কাগজে লিখে দিলেন, ‘গোলামের ছেলে গোলাম’।

সেটা নিয়ে পেশ করা হলো খলীফাতুল মুসলিমীন, আমীরুল মু’মিনীন, হযরত উমর বিন খত্তাব আলাইহিস সালাম উনার কাছে। তিনি বললেন, ঠিক আছে, আমি এর শরঈ ফায়ছালা দিব। বিষয়টি নিয়ে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা সকলেই চিন্তিত হলেন। উনারা চিন্তিত হলেন যে, হযরত উমর বিন খত্তাব আলাইহিস সালাম তিনি জালালী তবিয়তের, তিনি ইনছাফগার হিসেবে মশহূর, মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিশিষ্ট ছাহাবী, হযরত নবী ও রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের পরে দ্বিতীয় ব্যক্তিত্ব। একদিকে হযরত ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালাম, আরেকদিকে হযরত উমর বিন খত্তাব আলাইহিস সালাম।

সকলেই চিন্তিত হলেন, বিষয়টির শরঈ কী ফায়সালা? বা কি ফায়সালা হতে পারে” হযরত উমর বিন খত্তাব আলাইহিস সালাম তিনি তো অনেক সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম তাহক্বীক করে শরঈ ফায়সালা দিয়ে থাকেন। তিনি কী ফায়সালা দিবেন? নির্দিষ্ট স্থান, সময়, দিন, তারিখ সব ঘোষণা করা হলো। হযরত ছাহাবায়ে কিরাম, হযরত তাবিয়ীনে কিরাম যাঁরা ছিলেন সকলেই সেখানে জমা হয়ে গেলেন যে, কী ফায়সালা দেয়া হয় সেটা জানার জন্য। এদিকে হযরত ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালাম তিনি উপস্থিত হলেন। তিনি যখন উপস্থিত হলেন, হযরত উমর আলাইহিস সালাম উনাকে অত্যন্ত তা’যীম-তাকরীম করে একটা সম্মানিত স্থানে বসালেন।

আর হযরত আব্দুল্লাহ বিন উমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি যখন আসলেন, উনাকেও এক পাশে বসালেন। শরঈ ফায়সালার নিদিষ্ট সময় যখন উপস্থিত হলো, খলীফাতুল মুসলিমীন আলাইহিস সালাম তিনি উনার পকেট থেকে কাগজটা বের করে বললেন যে, একটা কাগজ আমার কাছে পৌঁছানো হয়েছে, এ কাগজের মধ্যে লিখিত রয়েছে ‘গোলামের ছেলে গোলাম’। কাগজটা দিয়েছেন আমার ছেলে হযরত আব্দুল্লাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু। উনার বক্তব্য হচ্ছে- হযরত ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালাম তিনি উনাকে বলেছেন- ‘গোলামের ছেলে গোলাম’। এ বিষয়ে সঠিক শরঈ ফায়সালার জন্য এ কাগজটা আমার নিকট পেশ করা হয়েছে।

তখন হযরত উমর আলাইহিস সালাম তিনি হযরত ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালাম উনাকে জিজ্ঞাসা করলেন, এটা কি আপনি লিখেছেন? তিনি বললেন যে, হ্যাঁ। এটা আমার লিখিত, আমি বলেছি এবং লিখেছি। যখন জিজ্ঞাসা করে উনার স্বীকৃতি মুবারক নেয়া হলো, বিষয়টা সবাইকে জানানো হলো যে, হযরত ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালাম তিনি এ কথা মুবারক বলেছেন এবং দয়া করে লিখেও দিয়েছেন। এটা সকলেই শুনলেন। তখন হযরত উমর বিন খত্তাব আলাইহিস সালাম তিনি বললেন যে, এখন এ বিষয়ে হাক্বীক্বী শরঈ ফায়সালা করা হবে।

সকলেই অত্যন্ত মনোযোগ দিয়ে শুনতে থাকলেন। মনে হয়েছে যেনো বাতাস চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে, সকলেই একদৃষ্টিতে খলীফাতুল মুসলিমীন, আমীরুল মু’মিনীন হযরত উমর বিন খত্তাব আলাইহিস সালাম তিনি উনার দিকে চেয়ে রয়েছেন। এ বিষয়টা তিনি কীভাবে ফায়সালা করেন, এবং এর কী ফায়সালা রয়েছে পবিত্র শরীয়ত উনার মধ্যে? হযরত উমর বিন খত্তাব আলাইহিস সালাম তিনি ঘোষণা করলেন, এই যে কাগজটা যার মধ্যে লিখিত রয়েছে, ‘গোলামের ছেলে গোলাম’। অর্থাৎ হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের যিনি অন্যতম ব্যক্তিত্ব হযরত ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালাম তিনি আমার ছেলেকে বলেছেন, ‘গোলামের ছেলে গোলাম’। এর অর্থ হচ্ছে- খলীফাতুল মুসলিমীন, আমীরুল মু’মিনীন তিনি হচ্ছেন গোলাম আর উনার ছেলে হচ্ছে ‘গোলামের ছেলে গোলাম’।

এর শরঈ হাক্বীক্বী ফায়সালা হচ্ছে- আপনারা সকলেই সাক্ষী থাকুন, আমি আমার যিন্দিগীর অনেক সময় অতিবাহিত করেছি, পূর্ববর্তী কুফরী যিন্দিগী বাদ দিয়েছি, আমার অতীতের স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি যা ছিলো সেটা আমি ত্যাগ করেছি, পবিত্র ইসলামী শরীয়ত উনার নির্দেশবহির্ভূত আহলিয়া ছিলো তাদেরকেও পরিত্যাগ করেছি মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সন্তুষ্টি মুবারক হাছিলের জন্য। আমার চাওয়া এবং পাওয়ার বিষয় এটাই ছিলো যে, মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি এবং মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সন্তুষ্টি। মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা যতোটুকু দিয়েছেন ততোটুকু পাওয়া হয়েছে। তবে আমার একটা লিখিত দলীল প্রয়োজন ছিলো, যে লিখিত দলীলের আমি প্রত্যাশা করেছিলাম। আজকে হযরত ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালাম তিনি এটা লিখিত দিয়েছেন।

এখন থেকে আমি নিশ্চিত হয়ে গেলাম আমি উনাদের গোলাম। সুবহানাল্লাহ! কাজেই, বর্তমানে আমার ওছীয়ত হচ্ছে আপনাদের প্রতি, আমি ইন্তিকাল করলে এই কাগজখানা আমার কাফনের ভিতরে, আমার সিনার উপর রেখে দিবেন। আমি ক্বিয়ামতের দিন মহান আল্লাহ পাক উনার এবং মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের কাছে আরজু করবো যে, ইয়া রসূলাল্লাহ, ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনার যিনি লখতে জিগার হযরত ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালাম উনি আমাকে লিখিত দিয়েছেন যে, ‘আমি গোলাম’। কাজেই, আমার আমল যা-ই রয়েছে কমপক্ষে এই দলীলের খাতিরে আমাকে গোলাম হিসেবে কবুল করুন। সুবহানাল্লাহ! উনি যখন এটা ফায়সালা করলেন, হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম এবং হযরত তাবিয়ীনে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের মধ্যে সেখানে উনারা উপস্থিত ছিলেন সকলেই হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের প্রতি হযরত উমর বিন খত্তাব আলাইহিস সালাম উনার মুহব্বত ও তা’যীম মুবারক দেখে আশ্চর্য হয়ে হাক্বীক্বী ইবরত ও নছীহত হাছিল করলেন।

মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মূলত এ ঘটনাটির মাধ্যমে যে বিষয়টি সুস্পষ্টরূপে ফুটে উঠেছে তা হলো- মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সন্তুষ্টি মুবারক লাভ করতে হলে প্রত্যেক উম্মতের জন্য দায়িত্ব হলো হযরত আহলু বাইত শরীফ এবং হযরত আওলাদে রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের প্রতি সুধারণা পোষণ করা, উনাদেরকে মুহব্বত করা ও সম্মান-ইজ্জত করা। হযরত ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালাম তিনি হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের অন্যতম। হযরত আহলু বাইত শরীফ ও হযরত আওলাদে রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত করা ঈমান ও জুযই ঈমান বা ঈমানের অঙ্গ। উনাদেরকে মুহব্বত করা এবং উনাদেরকে তা’যীম-তাকরীম করা প্রত্যেক মুসলমান উনাদের জন্য ফরযে আইন। -০-  ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১৬ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.