নিজেকে ভাল করে তৈরী করা। কিসের যেন টিঠি
তোমার শাবনুর নামটা ভাল হয়নি। আমার একদম চয়েজ হয় না। একটা মানুষের অনেক নাম থাকতে পারে, তোমারও না হয় কয়েকটা থাকলো। এই ধরো, পাখি, ফুল, নদী ইত্যাদি ইত্যাদি।
লতা নামটা তোমার কেমন লাগে? আমার কিন্তু ভালই লাগে। মনে কর আছ থেকে তোমার নাম লতা।
এই লতা কেমন আছ?
আমি ভাল আছি। শুধু কোমড়টা একটু একটু ব্যাথা করে। আচ্ছা তোমার কি কখনো কোমড় ব্যাথা করেছে না করলেই ভাল।
কোমড় ব্যাথাটা খুব খারাপ। এই যে তোমাকে চিঠি লিখছি এর মধ্যেই কোমড় ধরে গেছে।
চিঠির শুরুতে কোন ভাল সম্বোধন করলাম না বলে রাগ করনিতো? ওসব আমার পছন্দের না। এরপর থেকে তুমিও ওভাবে লিখবেনা। সোজাসুজি কথা শুরু করে দিবে।
শোন আমি যে টাকায় ঠিকানা লিখছি তাতে আমাকে বাজে ছেলে মনে করনি? টাকায় ঠিকানা লেখাতো ভাল মাইষের কাজ না। আচ্ছা তুমি যে আমাকে চিঠি লিখছ এটা কি বাসায় কেউ দেছেছে? যদি না দেখে থাকে তবে কেন দেখাওনি? তুমিতো শুধু বন্ধুত্ব করতে চেয়েছ, তাই না? দেখ লেখার একদম কিছু খুজে পাচ্ছিনা আবল তাবল লিখছি বলে কিছু মনে নিওনা। সত্যি করে বলোতো আমাকে তোমার কেমন মনে হয়, ফালতু, অগা- বোকা যেটা হয় সেটায় ঠিক দাও।
আমি কিন্তু দেখতে মোটেই ভাল না।
ইতি তোমার
................
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।