আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

খালেদার ভারত মধু পান ও মুনতাসির মামুনদের মতো দুধওয়ালা আবালদের কথা…

সৌদী আরবে হজ্জ্বের কায় কায়বার শেষ করে আমাদের সুন্দরী নেত্রী খালেদা জিয়া গেছেন দিল্লীতে লক্ষী মার দোয়া আনতে। তিনি সৌদীতে গিয়ে বোঝে এসেছেন, শুধু সৌদী রাজতন্ত্রের দোয়ায় কাজ হবে না ক্ষমতায় আসতে হলে দিল্লীর দোয়াও লাগবে। বেগম জিয়া তাই এবার মন মোহনের নৌকায় উঠেছেন। মজার ব্যাপার হচ্ছে খালেদার এমন ভারত প্রেম দেখে গায়ে জ্বালা ধরে গেছে মুনতাসির মামুনদের মতো শিক্ষিত বেহায়াদের। ও কিন্তু একটা ইতিহাস চোর।

কাটপেস্টর মামুন। শিাহরিয়ার কবির, মতিউর রহমান, সোহরাব হাসান, সুলতানা চক্রবর্তী, আবেদ খান, গোলাম সারওয়ার এরা ভারতী খাস বান্ধা। বাংলাদেশে ‌‌’র’ এর নিয়োগপ্রাপ্ত লবিস্ট। এখন খালেদা যদি সরাসরি ‘র’ এর শিষ্যত্ব গ্রহণ করেন তবে এসব লবিস্টদের আর কোন দাম থাকে না। তাই তারা নানা ধরণের কান্না কাঁদছেন।

সবেচেয়ে বেশি মায়া লাগে এতিম মুনতাসির মামুনটাকে দেখলে। ভারতীয় দুধে তার পেট-পুটলি সব ভরপুর। শাহরিয়ার কবীর দুই দিন পর পর ভারতে গিয়ে লক্ষী মার দোয়া নিয়ে আসেন। এখন বেগম জিয়া দোয়ার জন্য ভারতে হাজির। ভারতও তার পারফরমেন্সে ব্যাপক খুশি।

তার মানে হচ্ছে আগামীতে ক্ষমতায় আসছে বেগম জিয়ার পুতুল সরকার। আর আমরা হাম্বা মার্কা জনগণ সব সময় সুন্দরী জিয়া ও অশভ্য হাসিনার তামাশা দেখছি। আসলে, আওয়ামী লীগ জন্মগতভাবে ভারতের দালালি করে। বিএনপি এতদিন গোপনে করত এখন থেকে প্রকাশ্যে বিএনপিও দালালে পরিণত হলো। বেচারা জামাত হলো দুনিয়ার এতিম।

তার যেন ঘরে বাইরে কোন বন্ধু নেই। দেখা যাক এবার দোয়া আনতে কবে ভারত দৌড় দেয় জামাতীরা। আমি মনে করি – ওরা আওয়ামী লীগ-বিএনপি শুধু ক্ষমতায় গিয়ে লুটেপুটে খাওয়ার জন্য গত ৪০ বছরে এ দেশটাকে ধ্বংশের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গেছে। ওদের সহযোগী হিসেবে কাজ করেছে জামাত, জাতীয় পার্টি বাম-রাম হাবাগুবার দল। আসলে পরিবর্তন চাইলে এদের বিকল্প তৈরি করতে হবে।

এর জন্য এগিয়ে আসতে হবে তরুণদের। আমরা ভারত ও পাকিস্তানের দালালমুক্ত একটি দেশ চাই। দেশপ্রেমিক সরকার চাই। কোন দালালকে আর ক্ষমতায় দেখতে চাই না। এ দেশের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে চাইলে আামদের জাতীয় জীবন ও রাজনীতিতে ভারতের প্রভাব অবশ্যই অবশ্যই দূর করতে হবে।

নইলে অচিরেই বাংলাদেশ ভুটনের মতো নখদর্পহীন দেশে পরিণত হবে। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।