এ দেশের রাষ্ট্রীয় কোষাগার, ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান সহ সকল সরকারী সংস্থার একমাত্র বৈধ মালিকানার দাবিদার জনগনের মেন্ডেটপ্রাপ্ত মন্ত্রী, সাংসদ ও যখন যে সরকার সেই সরকার দলীয় নেতা, কর্মী ও অনুসারীবৃন্দ। আর সরকারী আমলা, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা হচ্ছেন তাঁদের পরিকল্পনা, ইচ্ছা ও দিকনির্দেশনা বাস্তবায়নকারী। একে মোঘল বা ব্রিটিশ রাজদের প্রচলিত জমিদারী প্রথার আধুনিক অন্য অর্থে ডিজিটাল সংস্করন বললে অত্যুক্তি হবেনা। অতএব, এইসব মেন্ডেটপ্রাপ্ত মালিক বা জমিদারগন তাঁদের রাজকর্মচারীদের সহযোগিতায় স্ব স্ব ক্ষেত্র, অঞ্চল প্রকারান্তরে প্রতিষ্ঠান বা সংস্থার উৎসে সকল আয় কিংবা সঞ্চয়ের যথাক্রমে প্রকৃত মালিক ও হেফাজতকারী। এক্ষেত্রে রাজকর্মচারীরাও সকল আয় ও সঞ্চয়ের একটা নির্দিষ্ট হিস্যার ন্যায্য বা বৈধ দাবীদার বটে! অতঃপর উপসংহারে এই সিদ্ধান্তে উপনিত হওয়া যায় যে রাজন্যবর্গ, সভাসদ, ভক্তকূল এবং রাজকর্মচারীগনের আয় ও বণ্টনকে যারা লুটপাট ও ভাগবাটোয়ারা বলে আখ্যায়িত করতে চান তারাই বরং অবৈধ!
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।