আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

মজাদার সব জোকস

বল্টু গার্লফ্রেন্ড নিয়া ডেটিং এ গেছিলো। ডেটিং থেকে ফেরার পথে ছিনতাইকারীর খপ্পরে পড়লো। বিস্তর ধস্তাধস্তির পর ছিনতাইকারীরা বল্টুর মানিব্যাগটা কেড়ে নিল। ছিনতাইকারীঃ এই ব্যাটা, তোর মানিব্যাগে তো মাত্র দুই টাকা! এই দুই টাকার জন্য এতক্ষণ ঝামেলা করলি? ব্যাটা কঞ্জুস! > বল্টুঃ না না! আমি আসলে ভয়ে ভয়ে ছিলাম, না জানি তোমরা আমার জুতার ভেতর লুকানো দুই হাজার টাকাও কেড়ে নাও! ============================ শিক্ষক তার ছাত্রীকে অংক শেখাচ্ছে। মনে কর তোমার কাছে ৫ টা গোলাপ আছে,আমি তোমাকে আরো ৫ টা দিলাম।

তাহলে তোমার কাছে মোট গোলাপ থাকবে ১০ টি, এটা হল যোগ । - বুঝেছ? অনেক মজা না? - জ্বি। এবার ধর আমার কাছে ১০ টা চকলেট আছে, আমি তোমাকে ৮ টা দিয়ে দিলাম । আমার কাছে ২ টা থাকবে । এটা হলবিয়োগ।

- বুঝেছ? অনেক মজা, তাই না? - জ্বি। এবার মনে কর, তুমি আমায় তিনটা চুমু দিলে, আর আমি তোমায় চুমু দিলাম ১২ বার। তাহলে মোট ৪ গুণ চুমু তুমি বেশি পেলে, এটা হল গুণ। -বুঝেছ? অনেক মজা তাই না? - জ্বি। দরজার পাশে দাঁড়িয়ে ছাত্রীর বাপএতক্ষণ সব শুনছিল ।

ঘরে ঢুকে স্যারের ঘাড় ধরে দাড় করিয়ে দরজার কাছে নিয়ে গেল... > > তারপর তার পশ্চাদ্দেশে সজোরে লাথিমেরে ঘর থেকে বের করে বলে, আর এটা হল ভাগ। বুঝেছ? মজা? ================================== কর্মচারীঃ স্যার, আমার একদিনের ছুটি দরকার। > > > > > > > বসঃ বছরে ৩৬৫ দিনে প্রতি সপ্তাহে দুদিন করে ৫২ সপ্তাহে আপনি সাপ্তাহিক ছুটি পান মোট ১০৪ দিন। বাকি রইল ২৬১ দিন। প্রতিদিন ১৬ ঘণ্টা আপনি অফিসের বাইরে কাটান।

সে হিসাবে আপনি অফিসের বাইরে থাকেন মোট ১৭০ দিন। বাকি রইল ৯১ দিন। প্রতিদিন ৩০ মিনিট করে আপনাকে চা পানের বিরতি দেওয়া হয়। হিসাব অনুযায়ী, রইল বাকি ৬৮ দিন। প্রতিদিন এক ঘণ্টা করে আপনাকে দুপুরের খাবারের বিরতি দেওয়া হয়।

রইল বাকি ২২ দিন। দুদিন আপনি অসুস্থতার জন্য ছুটি কাটান। রইল ২০ দিন। বছরে ১৯ দিন থাকে সরকারি ছুটি, রইল আর ১ দিন। সেই একটা দিনও আপনি ছুটি কাটাতে চান?! ================================== বাজার করে ফিরছিলেন করম আলী।

পথে প্রতিবেশী সরফরাজ আলী খাঁর সঙ্গে দেখা। নানা আলাপের ফাঁকে_ করম আলীঃ বুঝলেন সরফরাজ ভাই, এ দেশে আর থাকা যাবে না। মানুষ যে এত অসত্‍ হতে পারে তা আগে কখনও ভাবিনি। তরকারিওয়ালা আমাকে জাল একটা ১শ টাকার নোট গছিয়ে দিয়েছে! সরফরাজ আলীঃ কই নোটটা দেখি? > > > > > > > করম আলীঃ এখন আর সঙ্গে নেই। এক মুদি দোকানে চালিয়ে দিয়ে এলাম।

============================== একবার শামসু তার বউ সোনিয়াকে একটা মেসেজ পাঠাল। কিন্তু ভুল বশত সেই মেসেজটি চলে গেলো এক বিধবা মহিলার কাছে। সেই বিধবা মহিলার স্বামী মাত্রই গতকাল মারা গিয়েছেন। যাই হোক, মহিলা মেসেজটি খুললেন, পড়লেন, এবং সাথে সাথে অজ্ঞান হয়ে মাটিতে পড়ে গেলেন!! কি লেখা ছিল সেই মেসেজে?? মেসেজে লেখা ছিল:... …... ...… > > > > > > > > "আমার প্রিয় বউ!! আমি ঠিকঠাক মতই পৌঁছেছি!! আমি জানি তুমি আমার কাছ থেকে মেসেজ আশা করনি!! এখানে আজকাল মোবাইল ফোন এসে পড়েছে!! আমি আসার সাথে সাথে তারা আমাকে একটি মোবাইল ফোন গিফট করেছে!! সেই মোবাইল থেকেই আমি তোমাকে মেসেজ পাঠালাম!! তুমি জেনে আরো খুশি হবে যে, তারা সবাই এখানে তোমার জন্য অপেক্ষা করছে!! আশা করা যায়, কাল- পরশুর মধ্যেই তুমিও চলে আসবে!! আশা করি তোমার যাত্রাও হবে আমার মত সুখের!! তোমার অপেক্ষায় রইলাম!! - ইতি, তোমার প্রিয় স্বামী! ================================== এক শিক্ষক ক্লাশে ছাত্রদের জিজ্ঞেস করেনঃ এমন একটি জিনিসের নাম বল তো, যা ভিন্নভিন্ন স্থানে ভিন্নভিন্ন নামে পরিচিত হয়। ছাত্রঃ চুল শিক্ষকঃ কিভাবে ? ছাত্রঃ মাথায় আমরা বলি চুল, চোখের উপর হলে বলি ভ্রু, ঠোঁটের উপর হলে বলি গোঁফ, গালে ও চিবুকে হলে বলি দাড়ি।

বুকে হলে বলি লোম, এবং..... > > > > > > > > শিক্ষকঃ সাবধান, বল্টু...... আর নিচে নামিস না....... ====================================== এক লোক রাস্তায় ডাকাতের হাতে ধরা পড়ল। কিন্তু তার সমস্ত শরীর খুঁজেও কিছু না পেয়ে দু- চারটা চড় দিয়ে বিদায় করল। লোকটা চলে যাচ্ছে, এ সময় ডাকাত সর্দার লোকটাকে আবার ডাকল। সর্দারঃ এই শোন… লোকটা এসে দাঁড়াতেই সর্দার তার লুঙ্গি তুলে এক টানে কয়েকটা বাল ছিঁড়ে নিল। লোকঃ এটা কি করলেন? > > > > > > > > সর্দারঃ এটা না করলে তো বাড়িতে গিয়া ভাব মারাইয়া কইবি, ডাকাত ধরছিল কিন্তু আমার বালডাও ফেলাইতে পারে নাই।

================================ প্রেমিকাঃ জানু ,আজ তো ভেলেন্টাইন্স ডে, আমাকে এমন ভাবে Propose করো যেভাবে আজ পর্যন্ত কোন ছেলে কোন মেয়ে কে করেনি > > > > > > প্রেমিকঃ হারামজাদি, কুত্তি , কলংকিনি, শয়তানের শয়তান আই লাভ ইউ চো মাচ আমাকে বিয়ে করে আমার জীবন ধ্বংশ করে দে ডাইনি... ================================ এক তরুণী মেয়ে আর এক বুড়ো দাদু গিয়েছে ওজন মাপতে। প্রথমে মেয়েটা ওজন মাপাবার যন্ত্রে উঠলো, যন্ত্রের ভিতরে কয়েন ফেলল, টিকেট বেরিয়ে এল, ওজন ৬০কেজি। এবার মেয়েটা নামলো, কাধ থেকে ব্যাগটা নামাল, আবার যন্ত্রের উপর উঠলো, যন্ত্রের ভিতরে কয়েন ফেলল, টিকেট বের হয়ে এল, ওজন ৫৯কেজি। আবার মেয়েটা নামলো, জ্যাকেটটাকে খুলল, যন্ত্রের উপর উঠলো, যন্ত্রের ভিতরে কয়েন ফেলল, টিকেট বের হয়ে এল, ওজন ৫৮কেজি। আবার মেয়েটা নামলো, জুটাটাকে খুলল, যন্ত্রের উপরে উঠলো, কয়েন শেষ।

এতক্ষণ ধরে বুড়ো দাদু সবকিছু দেখছিল। এবার সে কেশে বলল, > > > > > > "খুকী, চালিয়ে যাও। কয়েন লাগলে আমি দেব। " ================================ এইটা যদি সম্পূর্ণটা না পড়েন, কছম আল্লাহর জিবনে চরম ১টা জিনিস মিস করবেন...!! আবুল সাহেব মৃত্যুর পরে দেখিলেন উনার সামনে দুইটা লাইন, স্বর্গের আর নরকের। উনি বিশাল ভাব লইয়া গটগট কইরা স্বর্গের দরজা দিয়া ঢুকতে নিলেন।

স্বর্গের প্রহরী উনাকে গেটে আটকাইয়া ডেটাবেজ চেক কইরা কহিল, তোমার নাম নাই লিস্টে, তোমারে ঢুকতে দেয়া যাইবো না। আবুল সাহেব বত্রিশ পাটি দন্ত বিকশিত করিয়া বললেন, কি যে বলেন না আপনারা, আমার নাম থাকবে না! ভাল করে দেখেন, ... দুই দুইটা মিনিস্ট্রি চালায়া আসলাম ... প্রহরী গম্ভীর গলায় বলিল, তুমি পলিটিশিয়ান? তাইলে তুমি নরকে গিয়া খোঁজ নাও। দেখ নরকের লিস্টে হয়তো তোমার নাম আছে। আবুল সাহেব এইবার পাট নিয়া কহিলেন, আমি নরকে যাব? নেভার! আমি দৌড়ে ফার্স্ট হয়া মিনিস্টার হইছি ... গেলি, হতচ্ছাড়া.... বলিয়া স্বর্গের প্রহরী লাঠি লইয়া আবুলকে নরকের পানে খ্যাদাইয়া লইয়া গেল। জীবনের সকল পাপ কাজের কথা স্মরণ কইরা চুল ছিঁড়িতে ছিঁড়িতে আবুল সাহেব নরকের গেটে আইসা খাড়াইলেন।

তেনার নাকে নরকের তীব্র পুঁতিগন্ধ আসিয়া হানিল। নরকের প্রহরী আবুলকে দেখিয়া এটিএম শামসুজ্জামান স্টাইলে হাসিয়া কহিল, আস আবুল মিয়া, তোমারেই খুঁজতেছি ম্যালাদিন ধইরা!!! আইজকা পাইছি, বানামু তোমারে। আবুল সাহেব ক্ষীণ গলায় কহিলেন, লিস্ট চেক করবেন না? প্রহরী কয়, লিস্ট দিয়া কি হইবো? কথা বাড়াইয়ো না, সোজা নরকে ঢুইকা পড়, পরে আইসা লিস্টে সাইন কইরা যাইও। তোমারে আইজকা সাইজ করুম। আবুল সাহেব শেষ চেষ্টা হিসেবে ঘাড়ত্যাড়ামী করিয়া কহিলেন, সাইন না কইরা ঢুকুম না।

প্রহরী চোখ লাল কইরা খাতা খুলিয়া কহিল, খাড়া, তোরে সাইন করাইয়া লই একবার। মিনিটখানেক পরে নরকের প্রহরী লিস্ট চেক করিয়া মাথা চুলকায়া কয়, তোমার নাম তো নাই লিস্টে! খাড়াও তো কম্পিউটারে দেখি একটু। আবুল মিয়া বিশাল পাট নিয়া কহিলেন, আপনারা আসলে কোন কাজেরই না, আমাকে দেখেন, দুই দুইটা মিনিস্ট্রি চালায়া আসলাম... প্রহরী বিরক্ত মুখে কহিল, ব্যাটা আবুল, দেখতাছস না ডেটাবেজে চেক করতাছি... মিনিটখানেক পরে প্রহরী বিড়বিড় করিয়া কহিল, ডেটাবেজে গন্ডগোল নাকি? ঢুকতেছে না ক্যান? সাথে সাথে আবুল সাহেবের মুখ দিয়া কথার তুবড়ি ছুটিল। পাইছেন কি আপনেরা? স্বর্গেও ঢুকতে দিবেন না, নরকেও দিবেন না, আমি তাইলে কই থাকুম, ফুটপাতে? না, না, এসব মেনে নেয়া যাবে না। আমি চললাম ঈশ্বরের কাছে।

আপনাদের নামে কমপ্লেইন করতে হবে। কমপ্লেইনের কথা শুইনা প্রহরী ভড়কাইয়া গিয়া কহিল, খাড়াও, মনে হইতেছে সফটওয়্যারে প্রবলেম, ডেটাবেজটা চেক কইরা দেখি, অ্যাডমিনিস্ট্রেটর পাসওয়ার্ডটা যেন কি ছিল... প্রহরী পাসওয়ার্ড মনে করার চেষ্টা করিতে লাগিল। অ্যাডমিন শব্দটা কানে পৌঁছিবামাত্র আবুল সাহেব গড় গড় করিয়া বলিতে লাগিলেন, অ্যাডমিনিস্ট্রেশন? অ্যাডমিনিস্ট্রেশন কেমনে করতে হয়, আমার কাছ থেকে শিখেন আপনারা... দুই দুইটা মিনিষ্ট্রি চালাইয়া আসলাম... দৌড়ে ফার্স্ট হইলাম, আর সেই আমার নামই আসে নাই! কমপ্লেইন আমি করুমই। আই এম এ কমপ্লেইন বয়! এইদিকে চেঁচামেচি শুনিয়া উৎসুক জনতা ভিড় জমাইলো তামশা দেখিতে। দুই একটা মিডিয়ার ক্যামেরাও দেখা গেল লাইভ কাভারেজের পাঁয়তারা করিতেছে।

এতলোক সমাগম ও মিডিয়ার সাংবাদিক দেখিয়া নরকের প্রহরী নিচু গলায় বলল, শুনো আবুল মিয়া, কমপ্লেইন কইরা কি ফায়দা হইবো... তারচেয়ে আমরা একটা মিটমাটে আসি... আবুল সাহেব ক্যামেরায় পোজ দেওয়ার জন্য চুল ঠিক করিতে করিতে বলিলেন, এতক্ষণে লাইনে আইছো মামা। শুনি কি মিটমাট? প্রহরী গলার স্বর খাদে নামাইয়া বলিল, এক কাম করো, তোমারে আবার দুনিয়াতে ফেরত পাঠাইতেছি, চুপচাপ ভাইগা যাও। আবুল সাহেব চিন্তা করিয়া দেখিলেন, অফার মন্দ নহে। আগের বার পদ্মা সেতু নাহয় মিস হয়া গেছে, কিন্তু এইবার, নতুন অপটিক্যাল ফাইবারের টেন্ডার খালি একটা বাগাইতে পারলে হয় এইবার, আর মিস করা যাইবো না... আবুল সাহেব এমন ভাব দেখাইলেন যেন, নরক উনার অতি প্রিয় স্থান, দেখিতে না পারিয়া উনার হৃদয় ভগ্ন হইয়াছে। উনি মুখ ফিরাইয়া "এইবারের মত ছাইড়া দিলাম" লুক দিয়া কহিলেন, পরের বার কিন্তু আর এইসব চলবে না বলে দিচ্ছি।

প্রহরী শুধু বলিল, সেইটা পরে দেখা যাবে। তুমি যাও তো আগে। আবুল সাহবে কহিলেন, কিন্তু আমারে কেমনে দুনিয়াতে ফেরত পাঠাইবেন? প্রহরী মুচকি হাসিয়া কহিল, চোখ বন্ধ কইরা যে কোন একটা গানের প্রথম কয়েক লাইন গাও, তারপরে চোখ খুললেই দেখবা তুমি দুনিয়াতে আছ। বিজয়ীর হাসি দিয়া আবুল সাহেব খুশিমনে চোখ বন্ধ করিয়া উনার অতি প্রিয় সঙ্গীত গাহিয়া উঠিলেন... "সুঁই হয়ে ঘরে ঢুকে ফাল হয়েছে, আআআবুল মামা...." তিন সেকেন্ড পরেই তীব্র কটু গন্ধ উনার নাকে লাগিল। চোখ খুলিয়া তিনি রাগের চোটে চিৎকার করিয়া উঠিলেন।

কিন্তু বিধিবাম! উনার গলা দিয়া কক কক ছাড়া আরো কোন শব্দই বাহির হইলো না। অবাক হইয়া উনি খেয়াল করিলেন, সিস্টেমে সমস্যার কারণে উনি এইবার মানুষের বদলে মুরগী হইয়া জন্মাইয়াছেন। তাও আবার ফার্মের মুরগী। তীব্র কটু গন্ধ আর কিছুই নহে, মুরগীর বিষ্ঠার গন্ধ। আবুল সাহেব সাহেব ঘটনা বুইঝা কপাল চাপড়াইবার ব্যর্থ চেষ্টা করিলেন আর ভাবিলেন, ব্যাটা মোরগ বানাইলেও তো পারতি, বানাইলি মুরগী।

আর মুরগীই যখন বানাবি, দেশী মুরগী বানাইতি, তা না, এক্কেবারে ফার্মের মুরগী!!! তিনি মনে মনে বারংবার নরকের প্রহরীর গুষ্টির সহিত সঙ্গম করিবার ইচ্ছা পোষণ করিতে লাগিলেন। এমন সময় উনার পাশের মুরগীটা উনারে কক কক করিয়া বলিল, হায় হায়, তুই এখনো ডিম পাড়োস নাই, তাড়াতাড়ি ডিম পার, ফার্মের মালিক অলরেডি ডিম কালেক্ট করা শুরু কইরা দিছে আজকে। আবুল সাহেব রাগের চোটে কহিলেন, ডিম পারুম না, আমার ইচ্ছা! আমার ডিম আমি পারুম, যখন ইচ্ছা তখন পারুম, কার বাপের কি রে! পাশের মুরগীটা তখন মুখ ফিরায়া কহিল, ডিম না পারলে তোরে জবাই কইরা রোস্ট বানায়া খাবে ফার্মের মালিক। রোস্ট হইতে চাইলে পারিস না। কার বাপের কি! আবুল সাহেব ঢোক গিলিয়া কহিলেন, কস্কি মমিন!!! আবুল সাহেব দেখিলেন, ফার্মের মালিক তাহার পাশের খাঁচা অব্দি আসিয়া পড়িয়াছে।

জান বাঁচানো ফরজ, তাই আবুল সাহেব তার পাশের মুরগীটাকে হাতে পায়ে ধরিয়া কহিলেন, দোস্ত, ডিম যেন কেমনে পারে? একটু ক তো দোস্ত, ভুইলা গেছি, তাড়াতাড়ি, আমি রোস্ট হইতে চাই না। পাশের মুরগীটা একটু অবাক হইয়া পা ছড়াইয়া বলিল, এইভাবে কোঁৎ দে। আবুল সাহেব কোঁৎ দিয়া বলিলেন, এইভাবে? পাশের মুরগীটা বলিল, আরো জোরে... আরো জোরে... আবুল সাহেব আরো জোরে কোঁৎ দিয়া বলিলেন, ডিম আসে না ক্যান? পাশের মুরগীটা বলিল, ব্যাটা আবুল কোনহানকার, আরো জোরে দে, ডিম আসলো বইলা... ততক্ষণে ফার্মের মালিক আবুল সাহেবের সামনে আইসা পড়ছে। আবুল সাহেব শেষ চেষ্টা হিসাবে, চোখ বন্ধ কইরা দাঁতে দাঁত চাপিয়া সর্বশক্তিতে কোঁৎ দিলেন। হলো না... আবার দিলেন... হলো না... আবার.... আবার... ... : :... এক সময় প্রবল ঝাঁকুনিতে আবুল সাহেবের ঘুমটা ভেঙে গেল।

উনার মিসেস বলছেন, অ্যাই তুমি তাড়াতাড়ি উঠ তো, পুরা বিছানা তো হাইগা ভরায়া ফেলছ!! ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।