আগের পর্বগুলো - ১ , ২ , ৩
ঘোরাঘুরির জন্য উপরেরটার মত একটা বাস পেলে মন্দ হত না। যা হোক, আগের পর্বগুলোতে ছবি দিইনি বলে অনেকেই ক্ষোভ প্রকাশ করেছিলেন। পচা ছবিগুলো দেখাতে চাইনি, কিন্তু এখন মনে হচ্ছে দিয়ে দেয়াই ভালো। এই পর্বে গত পর্বগুলোর বর্ণনায় যেসব জায়গার কথা এসেছে সেগুলোর ছবি একবারে দিয়ে দিলাম। ছবিতে অনেকগুলো ডিম আছে, ওগুলো ছবির সাথে ফ্রি।
১. হোটেল অশোকার সামনের সিঁড়িতে বসে আমরা তিন কন্যা।
২. হোটেল অশোকার রেস্টুরেন্টে বসে সন্ধ্যাবেলা লাঞ্চ করতে বসেছি।
৩. কফি হাউসে বসে কফির অপেক্ষা।
৪. কোলকাতা মেডিকেল কলেজের সিঁড়িতে।
৫. কোলকাতায় ট্রাম যাত্রা।
৬. সায়েন্স সিটিতে প্রবেশ।
৭. সায়েন্স সিটিতে ঢুকতেই একটা স্টিম ইঞ্জিনের রেপ্লিকা দেখা যায়।
৮. সায়েন্স সিটির পার্কের কোন এক অংশে।
৯. সায়েন্স সিটির মূল ভবনের ভিতরে সূর্যগ্রহণের ছবি।
১০. বৃহস্পতি গ্রহের ছবিও আছে।
১১. কেবল কার থেকে সায়েন্স সিটির দৃশ্য। মূল ভবনটা পেঁচানো সিঁড়িযুক্ত। পাশেই নভোথিয়েটার।
১২. এক কেবল কার থেকে পাশের কেবল কারের ছবি। নিচে ঝোপগাছের গোলক ধাঁধা।
১৩. সায়েন্স সিটি থেকে বের হয়ে এসে।
১৪. ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালে প্রবেশ। পিছনেই রাণী ভিক্টোরিয়ার মূর্তি।
১৫. রাণী ভিক্টোরিয়ার মূর্তির বেদীর পাশে বসার জায়গা আছে।
১৬. ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালের জাদুঘরে ছবি তোলা নিষেধ হলেও বাইরে ছবি তোলার জন্য আছে বিশাল এলাকা।
এটা পুকুরের সামনে।
১৭. জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়িতে চুরি করে তোলা ছবি।
১৮. কোলকাতার রাস্তায় মাঝে মাঝেই এমন স্থাপত্যকর্মের নিদর্শন পাওয়া যায়। এটা নেতাজী সুভাষচন্দ্র বোসের প্রতিকৃতি।
আজকের মত এটুকুই।
বাকী ছবি পরে ভ্রমণের বর্ণনা অনুযায়ী আসতে থাকবে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।