আমরা বিভিন্ন সরকারের বিভিন্ন সময় দেখেছি মন্ত্রি সংযোজন বিয়োজন পরিবর্তন, এগুলো কোন সমাধান নয় । আর এগুলো কোন সরকারকে বাঁচাতেও পারেনা। আসল জায়গায় কেও হাত দেয় না আর হাত দেওয়ার সাহসও পায়না। যার ফলে কোন সরকার দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায়ও আসেনা । ক্ষমতায় আসার জন্য তারা যেধরনের চেস্ঠা তারা করে তা কখনই তাদের সরকার বাঁচাতে পারে না ।
২০০৬ সালে বি. এন.পি. যে ভূল করে ছিল আওমী লিগ তার ব্যতিক্রম নয়, সে সময় যদি বি. এন.পি. নির্বাচন নিয়ে এধরনের নাটোক না করতো তাহলে তাদের এত কূ-কির্তি সাধারণ জনগোণ তা জানতে পারতো না এবং তাদের এত বড় ভরাডুবিও হতো না বলে আমার ও অনেকের তাই বিশ্বাস, সেই সাথে ১১-১২ সালে আবারও নিবার্চন হলে পুনরায় তারা ক্ষমতায় চলে আসতে পারতো বলেই বিশ্বাস করি,অর্থাৎ বর্তমানে তারা ক্ষমতায় থাকতে পার তো এই ভূলটা বি. এন.পি. নিজেই করেছিল । তাদের জাত ভাই আওমী লিগ একই ভূল পথ বেছে নিয়েছে । কারন নিবার্চনের ফলাফল তারা ক্ষমতায় থাকতেই বুঝে ফেলে । শেষ মূহূর্তের এসে এসব নাটোক তাদের ক্ষমতায় পূনরায় না আসার জন্য তারাই পাকাপুক্ত করে যায় । মাননীয় প্রধান মন্ত্রী যদি সঠিক বিষয় টা বুঝতে পারতেন তাহলে মন্ত্রী পরিষদ বড় না করে কিছু কূলাঙ্গার কে তার মন্ত্রীপরিষদ থেকে সরিয়ে দিলেই পারতেন এবং জনগোণের কাছে ব্যর্থতা স্বীকার করলেই পারতেন ।
আমরা জনগোণ এটা বুঝি যে এত ছোট দেশে এত জনসংখ্যা নিয়ে কোন সরকারই সত ভাগ সফল হতে পারবে না । এ সাহস আমাদের সরকাররা দেখায়নি কোন দিন । কোন দিন হয়তো দেখাবেও না, নিজের দলের অপকর্ম শক্ত হাতে কখনো দমনও করবে না, আর সেই সাথে হয়তো কখনো দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায়ও আসবে না । আর সাধারন মানুষের দুঃখও হতো যাবে না । ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।