চাচা চৌধুরীর মগজ কম্পুটারের চেয়েও প্রখর আজকের বিজয়ের মূল কারিগর, বাবার বাবা, শানে খাজা, হুজুরে বলদ, ডিম পড়া হুজুর দেওয়ানবাগীর অবিশ্বাস্য কেরামতি কাজ করেছে সেটা সবাই বিজয়ের আনন্দে ভুলতে বসেছে। ঘটনা সুত্রে জানা যায় আজ খেলার আগে সকালে মুশফিক সহ দলের অন্য খেলোয়াড় বাবার দরবারে হাজির হয়।...
আজ তুমি অন্যের...........প্রীতি! জেগে আছি বন্ধু (গণজাগরণ মঞ্চের বন্ধু লাকীকে উৎস্বর্গ করে) ছবিঃ- ইন্টারনেট। বিজয়ের পথে বন্ধু বিজয়ের পথে অগ্নিকন্যা লাকী আছে সাথে পাশে প্রজন্ম চত্বর গণজাগরণ মঞ্চ। স্বাক্ষী আবাল-বৃদ্ধ বনিতা নুতুন সূর্যদ্বয়ে, জয়বাংলা স্লোগানে শত্রুর আত্মা...
Good things come to those who wait ডিসেম্বর মাস শুরু হলেই চারিদিকে বিজয়ের সুবাস ছড়িয়ে পড়ে। বিগত কয়েক বছর এটাই দেখে এসেছি। এই মাসের ১ তারিখ থেকেই পত্রিকায় নিয়মিত তারিখ ধরে ধরে ঘটনা লিখতে থাকে। ১৯৭১ এর ১ তারিখে এই হয়েছে, ২ তারিখে এই হয়েছে... মোটামুটি ভাবে ১৬ই ডিসেম্বর পর্যন্ত চলে। প্রতি...
পথ হারাবো বলেই এবার পথে নেমেছি। জাতি আরো একটি বিজয় দিবস উদযাপনের প্রস্তুতিতে ব্যস্ত। এরই প্রাক্কালে উপলব্ধি করলাম মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে আমার জ্ঞান কত সীমিত। বাবা-মা'র মুখে শোনা সেই সময়ের কিছু গল্প আর বই-পত্র থেকেই অল্প যা কিছু জেনেছি। এখন খবরের কাগজগুলোতেও কিছুটা লেখালেখি হয় যার সিংহভাগ...
বিজয়ের এই মাসে সবাইকে বিজয়ের শুভেচ্ছা জানালাম। অনেক ত্যাগ তিতীক্ষা ও জীবনের বিনিময়ে আজ স্বাধীনতা পেলেও স্বাধীনতার প্রকৃত সুফল আজো দেশের মানুষ পায়নি।সবাই যাতে স্বাধীনতার সুফল ভোগ করতে পারে এই শুভ কামনায়।
অতি সাধারণ....প্রধানমন্ত্রী হলে দেশটারে সাজাইতাম কাল থেক মহান বিজয় এর মাস শুরু। সবাইকে বিজয়ের মাস ডিসেম্বরের শুভেচ্ছা। অন্তত এই একটা মাস আমরা সবাই ব্যাক্তিগত/রাজণৈতিক আক্রোশ ভুলে এক কাতারে দেশকে ভালোবাসি। আমাদের এই বাংলাদেশ খুব দুখী। আর না জ্বালাই...
সামুতে বারবার ইসলাম ধর্মকে অবমাননা করলেও কর্তৃপক্ষের নিশ্চুপ থাকার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ হিসাবে ব্লগিং বন্ধ করলাম এখানে। ধিক্কার সামুর কর্তৃপক্ষকে ছবি কৃতজ্ঞতাঃ সুশান্ত দা-র ফেসবুক
এটা আমার জন্য অনেক সুখকর যে, আমি এখন ব্লগ ও ফেইসবুক থেকে নিজেকে আসক্তিমুক্ত রাখতে পারছি। পরিবার ও পেশাগত জীবনের কর্মব্যস্ততা অনেক আনন্দের।... ব্লগে মনোযোগ দিতে পারছি না; লিখবার ধৈর্য্য নেই, পড়তে বিরক্ত লাগে। 'বিজয়ফুল' আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধ বিজয়ের প্রতীক। নব্বই দশকে কবি শামীম আজাদ...
আবারও বাংলায় ডানা মেলেছে পুরোনো শকুন অস্তিত্বের ভয়ে ওরা এখন দিশাহারা তাই ভদ্র মুখোশ ছেড়ে বের হয়ে আসছে আপন চেহারায়। ওরা এখন হিংস্র-- ওদের চোখা ঠোঁট এবং তীক্ষ্ম নখ আবারও আঘাত হানতে চায় আমাদের অস্তিত্ব। সেদিন এরাই রক্তে ভাসিয়ে ছিল বাংলার পবিত্র মাটি এরাই ছিড়েছে আমার...
থাকবো নাকো বদ্ধ ঘরে, দেখবো এবার জগৎটাকে আর তাই স্মরণ করি ১৯৭১ এর মহান মুক্তিযুদ্ধের ৯ মাসের যুদ্ধকালকে আর তাই আমার মনে হয় বাংলাদেশ যেন ৯ মাসের ভূমিষ্ট এক হৃষ্টপুস্ট সন্তান। http://www.youtube.com/watch?v=CjQIxOjSzK4
এক কিশোর। তোরাব আলী। একাত্তরের কোনো এক রাতে বাবা আতর আলীকে ধরে নিয়ে যায় পাকিস্তানি হানাদাররা। ধরিয়ে দেয় রাজাকার মতি। তারপর মায়ের নিদের্শে মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে ভিড়ে যেতে চায় ও। ছোট বলে ওকে পাত্তা দেয় না মুক্তিযোদ্ধারা। কিন্তু ছোট্ট তোরাব আলীই একদিন পাল্টে দিল যুদ্ধের সকল হিসেব নিকেশ।...
স্বাধীনতার ৩৯ বছর পরও কেন আজ আমাদের বলতে হয় আমরা কি স্বাধীন????? তাঁর অনেক কারণ আছে এর জন্য যেমন আমরা নিজেরা জড়িত , সাথে সাথে সারা বিশ্বের রাজনিতি কম জড়িত নয় । আজ পর্যন্ত আমরা স্বাধীন দেশে বাস করি কিন্তু স্বাধীনতার লাল সূর্যকে ছিনিয়ে আনার পথে যারা বাঁধা হয়ে দাঁড়িয়ে ছিল তাদের বিচার আমরা...
উপরের ফটোটি জাগ্রত চৌরঙ্গির।আব্দুর রাজ্জাকের তৈরি ভাস্কর্য।ভাস্কর্যের গায়ে ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধে ১৬ তম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও ৩ নম্বর সেক্টরের শহীদ সৈন্যবৃন্দের নাম লিখা রয়েছে।শহীদ সৈন্যবৃন্দের নাম অনেকেরই হয়ত সহ্য হচ্ছে না।তাইতো এই করুণ হাল... ফটোটি ৮ ডিসেম্বর ২০০৮গাজীপুরের...
নামের সাথে কামের কিছু মিলতো থাকবোই পোষ্ট শেষ।
শুনেছি এ আমার বিজয়ের মাস........ আমি যখন হাটতে যাই রাজপথে জারি হল কারফিউ... তবুও পা বাড়াই পায়ে জড়িয়ে যায় শৃঙ্খল..... কারফিউ শেষে যদিও আমি এক সাধারণ পথচারী..... আমার পাশ দিয়ে যায় মিছিল.... অবাক হয়ে মিছিল দেখি....... এ মাসের প্রতিদিনই বের হবার কথা .. স্মৃতির বিজয়...