সুর্য কেন তুমি জাগিয়ে তোল কেন নির্দেশ দাও তোমার তাতানো রোদের নীচে বন্দীদের কাতারে দাড়াতে কেন চোখের আলোতে দেখতে হয় নরপশুদের সেমিনার যারা প্রতিদিন মানুষ জবাইয়ের গল্প বলে। আমিও ঘুম চেয়েছিলাম তোমার তাপের থেকে দূরে এই সব সীমানা বিহীন সীমানা শেষে অনন্ত অন্ধকারের ভেতর ...
....ভালো ভাবে বাঁচতে ভালোবাসি.......... আমার শুরুটা হয়েছিলো পাখিদের গান শুনে তুলোর মত শূভ্র মেঘ গুনে আর মেঘের ফাক ফোকরে সূর্যের উকিঝুকি ওটাও আমার শুরুতে ছিলো আমি আলোকিত হয়েছিলাম রোদ আমাকে বরন করে নিয়েছিলো আমাকে পূর্ণতা দেবার আশ্বাস দিয়েছিলো দিনটিকে উপভোগ করার ...
নিঃস্বার্থ মন্তব্যকে ধন্যবাদ, সাময়িক ভাবে আমি মন্তব্যে নেই বিকেল যখন হারিয়ে যায় খুঁজতে বের হই স্মৃতির নদীটির তীরে। খুঁজছি খুঁজছি, ডাকছি লেস ফিতার মত। এখাবে দেখা হয় অন্য আরেক বিকেলের সঙ্গে। সূর্যের সঙ্গে বসি। সোনালী গুঁড়ো আকাশে ছড়িয়ে বিকেল বলল এই তো এখানেই কথার আসার কথা ছিল...
তবুও জীবন যাচ্ছে কেটে...জীবনের নিয়মে.... আমি বসে বসে বিকেলের চলে যাওয়া দেখি আমার জানলা দিয়ে আধোঘুম চোখে দু'টো কাক বসে আছে পাতাহীন ডালে জানালার পাশে মরা গাছটায় শুকনো পাতাগুলো ঝরে পড়ার অপেক্ষায়। শেষ বিকেলের ঘোলাটে রোদ পড়ছে জানলার কাঁচে আমি বসে থাকি চুপচাপ দেয়ালে পিঠ হেলান...
অনেকদিন আগে ব্লগটা খুলেছিলাম...অনেক কথা লেখার ছিল...কিন্তু লেখা হয়নি। এখন ভাবছি লিখব...আগেই লেখা উচিত ছিল! গত বছর ফেব্রুয়ারীর শেষের দিকে তোলা এই ছবি। কোন এক বুধবার বিকেলে। আমার সিপ্রিওট ফ্রেন্ড 'এম'এর সাথে কফি খেতে যাওয়ার আগে। 'এম' থাকতো অন্য শহরে। আমি থাকতাম নিকোশিয়ায়। অর জন্য ওয়েট...
শেষ বিকেলের আলোয় নারী রহস্যময়...... রিকশার টুংটাং বেল লাগে এত সুরেলা......... ভাস্কর্যগুলো নীরবে কথা কয়......... লুকোচুরি নাচে প্রান্তর ও রোদেলা............... শেষ বিকেলে ভবঘুরে খোঁজে ঠাঁই......... জমে ওঠে মাঠে শেষ ওভারের খেলা............ দিন শেষে ধরে ওড়ানো স্মৃতির...
ঈশ্বরের সাথে বোঝা-পড়ার দিন গুনছি। পরাভূত শিমুলের পাতা দেখো ধীরে ধীরে চলে প্রিয়র সান্নিধ্যে। প্রতিদিন আরো একধাপ মিশে যায় ভালোবাসার স্পর্শে। জীবনের আড্ডায় যতবার তুমুল তর্কে কন্ঠ ছুঁয়েছে আকাশ , ততবারি বিষয় হয়েছ কেবল তুমি। আমিও শেষ হচ্ছি ধীরে ধীরে তোমার হাসিতে। সাদা -কালো আরতিতে রং চুরি...
দুপুর গড়িয়ে তখন বিকেল, আকাশ, আকাশে পাখির কোলাহল সব মিলিয়ে আর দশটি দিনের বিকেলের সাথে এ বিকেলের কোনই পার্থক্য নেই কিন্তু তারপরও আলাদা এক বিকেল । রোডে গাড়ির সংখ্যা নিতান্তই কম, মানুষের সংখ্যা ও যে তেমন বেশি তাও নয়। এমন এক বিকেল, যে বিকেলে পথঘাট-দোকানপাট থেকে শুরু করে...
জীবন যেখানে থমকে দাঁড়ায় কবিতারা সেখানে উপছে পড়ে বাঁধ ভাঙা জোয়ারে.... বিকেলের বিষন্ন আলো অবচেতন মনে প্রতিবিম্ব ফেলে পুকুরের জলে, নারিকেল গাছের সারি, আম জাম বাতাবি লেবুর বুক চেরা সুগন্ধ যেন পুকুরের জলে হাবু ডুবৃ খায়। সোনালী রোদের ঝিলিক আলো ছায়া খেলে যায় বুকের ভেতর। কখনো...
নিরপেক্ষ আমি স্বতঃসিদ্ধ নিয়মেই রাত নামে পৃথিবীতে। সকাল হয়। পশ্চিমাকাশে সূর্যের হেলে পড়ার সুবাদে অবসান হয় দুপুরের। প্রতিবেশে জন্ম নেয় বিকেল। কিন্তু সব বিকেলই তো এক রকম নয়! আবহাওয়ার ভিন্নতা ছাড়াও কিছু কিছু বিকেল তো অবশ্যই সমুজ্জ্বল অনন্য মহিমায়, উদ্ভাসিত ব্যতিক্রমী দ্যোতনায়! হিমেল...
কে আমি...... ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম আসার পথে তোলা কয়েকটি ছবি(০৮-০৭-২০০৯): ভালো থাকুন।
মোর সব রোদ ছুঁয়ে যাক তোমারও বিকেল মেঘেরও পাঁজর গলে আঁছড়ে পড়ুক সুখ হোক ফেরারী বিষন্নতা বড়ই কাঁটার বনে পাপ বোধের খুনে রাঙা হয়ে ফুটুক বন্য শালুক ছন্নছাড়া প্রজাপতি... খয়েরি আত্মরতিরও ঋণে বাড়ায় ক্ষতি লাভের পাল্লায় বোবা কচ্ছপ, আজব নিরব মুখ বিমূর্ত সেই চোখেরও জলে কোলাহল...
এখন নয়, তারপর হঠাৎ, একটি অন্যরকম বিকেল তুমি এলে, অপূর্ব হাসি আর মায়াভরা চাহনি নিয়ে চোঁখের ভাষায় জানিয়েছ তোমার ভালবাসা আর হৃদয়ের সমস্ত আবেগ জড়ানো অনুভূতির কথা // আমিও পড়ে নিয়েছি সব সত্যি কি মিথ্যা আমি জানি না// লোহিত সাগরের কাল জল আর সেই জলের সূভ্র ফেনিল ...
মনের অগোছালো চিন্তাগুলো আমার মনে পচন ধরিয়ে দিয়েছে।আমার দিন কাটেতো রাত কাটেনা,রাত কাটেতো দিন কাটতে চায়না।কেনো যেনো আমার সময়গুলি ফ্রেমে আটকে আছে!আমি যেনো দিনদিন আমার মাঝেই সীমাবদ্ধ হয়ে যাচ্ছি।তুমি পারতে সবকিছুই বদলে দিতে,তবে কেনো দিলেনা!স্বার্থপর পৃথিবীটার কাছে শেষ পর্যন্ত হার মানতেই...
জলের অহং এফ এম ব্যান্ড বিকেল শব্দতরঙ্গে ভেসে আসে একরাশ আনকোরা উচ্ছ্বাস.. রকমারি প্রজাপতির দল আর গন্তব্যহীন ঘাসফড়িং এফ এম ব্যান্ডে খাবি খাচ্ছে.. এরই মাঝে অনুরোধের আসরে ঢুকে পড়েছে ক্ষ্যাপা বাউলের রিমিক্স সভ্যতার নতুন টিনটেড মোড়কে.. ...