আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ষড়যন্ত্রের গন্ধো পাই!!!!!!!!

সিরাতুল মুস্তাকিম চাই, সে সমস্ত লোকের পথ, যাদেরকে আল্লাহ নেয়ামত দান করেছেন, তাদের পথ নয়, যাদের প্রতি আল্লাহের গজব নাযিল হয়েছে এবং যারা পথভ্রষ্ট হয়েছে **** দ্বীনের ব্যাপারে কোন জবরদস্তি বা বাধ্য-বাধকতা নেই। নিঃসন্দেহে হেদায়াত গোমরাহী থেকে পৃথক হয়েগেছে বিসমিল্লাহির রাহমানের রাহিম সেন্টমার্টিন সপ্তম নৌ-বহর রাখাইনপ্রদেশ টেকনাফ রাজনীতি হিলারির বাংলা সফরের কিছুদিন পর খবর এলো, মুক্তিযুদ্ধের সময়কার কুখ্যাত মার্কিন সপ্তম নৌ-বহর ঘাটি গাড়বে বাংলারই মাটিতে। কিছুদিন গুঞ্জন, বাংলার জনগনের বিভিন্ন ধরনের প্রতিবাদ, মোজিনার প্রকাশ্য জনগনিয় প্যাচাল, তারপর সব চুপচাপ। এই তো কিছুদিন হলো, সুচিকে ব্যাক্তিগত ও রাজনৈতিক স্বাধীনতা দিয়ে মায়ানমার সরকারর গায়ে লাগছে পশ্চীমের সুবাতাস। সুচি তার পুড়ানো নবেল নুতন করে নিতে যখন পশ্চীমের পথে……… তখনই এই কিছুদিনেই শুরু হল, রাখাইন প্রদেশে তথাকথিত মুসলমান নিধন?? বৌদ্ধ নিধন?!!? ফলে এইতো কিছুদিন থেকেই শুরু হয়েছে মায়ানমারের নাগরিকদের জোড় পূর্বক বাংলায় প্রবেশ !!! কিছুদিন থেকেই শুরু হলো, মায়ানমারের সমস্যা নিয়ে বাংলাদেশের অভ্যান্তরে রাজনৈতিক দোষারোপের খেলা!!!!! মানুষকে বিশ্বাস করতে বাধ্য করা হচ্ছে যে, বাংলাদেশের অভ্যন্তরিন রাজনৈতিক সমস্যার কারনেই রাখাইন প্রদেশের এই সমস্যা।

এই দিকে শান্তিতে নবেল মাথায় যার, সেই সুচির নাই কোন মাথাব্যাথা, নাই এই সম্পর্কে তেমন কোন মতামত। অথচ সাত সমুদ্র তের নদী দূরে, হিলারি ঘটনা শুরুর পড়দিনই দিয়েছেন তার বিশেষজ্ঞ মতামত। বাংলার মানুষকে, বার্মিজ বোঝা ঘাড়ে তুলতে বাদ্য করতে চাইছে, তথাকথিত বিশ্ব বিবেক। এবং আমাদের প্রধানমন্ত্রীকে দেয়া হচ্ছে অনৈতিক চাপ। অথচ, মায়ানমারের সামরিক জান্তাদের উপর বিশ্ব বিবেকের কোন চাপ দেখতে পাচ্ছি না??!!!! আমাদের রাজনৈতিক নেতাদের বিদেশী বাবারা বুঝতে পেড়েছে, বাংলায় এখন শান্তি, কারন রাজনৈতিক দল গুলো যতই চাক জনগন ঠিক করেছে তারা আর নিজেদের মধ্যে লড়বে না।

আওয়ামীলিগ, বিএনপি(কদু আর লাউ) চেনা হয়ে গেছে তাদের। মায়ানমারও অনেকদিন পড় শান্তির পথেই ছিলো। আর এতো শান্তির মধ্যে সপ্তম নৌ-বহর কি কচু কাটবে সেন্ট-মার্টিনে এসে??!! তাইতো একটু অশান্তি দরকার, অশান্তি। ষড়যন্ত্রের গন্ধো পাই!!!!!!!! ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.