আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বিএনপি নেতাদের পোস্টমর্টেম.............................।

বিএনপি বৃহৎ দল। খালেদা জিয়া ইচ্ছা করলেও অনেক কাজ করতে পারে না। যেমন ভবিষ্যতে যদি বিএনপি ক্ষমতায় যায় পেট মোটা একটা বিগ সাইজ মন্ত্রী পরিষদ করবে। কারন কাকে ফেলে কাকে রাখি। প্রসঙ্গে আসি নেতাদের পোস্টমের্টম করা নিয়ে।

হাসিনা ভূল করলো যে তাড়াতাড়ি চার্জসীট দিয়ে দিলো। চার্জশীট না দিয়ে দিলে চাপাবাজদের রিমান্ডে নিয়ে পাছা দিয়ে বেম্বো ঢুকাতে পারতো পুলিশ। নেতাদের পোসমর্টেম করি- ভারবাহী মহাসচিব- সংগঠনে তেমন গুরুত্বর্পূন নয়। কথা বলে বেশী কাজে ঠন ঠন। নিজেস্ব কর্মী বাহিনী নেই।

রুট বামপন্থী থেকে। তিনি জাস্ট আজ্ঞাবাহী। ব্যক্তিগত কারিশমা নেই। সুতরাং তার দলে থাকা না থাকা স্রেফ ১ ভোটের ব্যাপার। পদ আছে বলে গুরুত্বপূর্ন পদ হারালে অপ্রয়োজনীয় মাল।

যেখানে যাই স্রেফ ছি ছি পরে গেছে। চোরের মতো পালালো কেন। দলের অফিসের সামনে থেকে গ্রেফতার হতো। জেলের ভয়ে পালিয়ে জেল থেকে বাচতে পারেনি। বরং দলকে ডুবিয়েছে।

তার পদে যাকে দিবে সেই দল চালাবে। নিজেস্ব কর্মী ক্যারিশমা বিহীন মহাসচিব স্রেফ দলের বোঝা। মির্জা আব্বাস- প্রয়োজনীয় নেতা। কিন্তু দালালদের ভীরে কোনঠাসা। হাতপা বাধা নেতা জেলে খেটে বের হলে হয়তো গায়ে জিদ ক্ষোভ আসলে দলের লাভ হবে।

হান্নান শাহ- ক্লীন ম্যান। কিন্তু ক্লীন দিয়ে কি হবে। নেতা দিয়ে তো কাপড় কেচে ক্লীন করতে হবে না। দরকার কর্মীভিত্তিক নেতা। নিজ সংসদীয় আসনে তার ভূমিকা খুবি কম।

তার দরকার নিজ সংসদীয় আসন গোছানো। জেলখেটে বের হলে দলের প্রতি সিরিয়াস হলে ভালো। তার সাহসীকতাকে কাজে লাগানো দরকার। গয়েশ্বর রায়- আগে কর্মী ভিত্তিক ছিল। পরে ধিরে ধিরে নিভু নিভু হয়ে যাচ্ছে।

ঝিমিয়ে পরেছিল। জেল খেটে বের হলে গায়ে জোয়ার আসলে ভালো। না হলে বাতিল মাল হয়ে যাবে। বাতিল মাল টেনে দলের বোঝা বাড়িয়ে লাভ কি? সংগ্রামী না হতে পারলে স্রেফ ১ ভোটের ব্যাপার। খন্দকার মোশারফ- অপ্রয়োজনীয় জিনিস।

কুমিল্লায় দলের সর্বনাশ করার হোতা। জেল খেটে বের হয়ে গায়ে সংগ্রামী জোয়ার আসলে ভালো। না হলে বাতিল মাল টেনে দলের বোঝা বাড়িয়ে লাভ কি? সংগ্রামী না হতে পারলে স্রেফ ১ ভোটের ব্যাপার। দাউদকান্দি-মেঘনা আসন রিকভারী করতে পারবে কিনা সন্দেহ। কারন তার নিচের নেতাকর্মী বাহিনী গড়ে ওঠার পথ নিজে রুদ্ধ করে দিয়েছে।

দলের ক্ষতি করেছে। স্টান্ডিং আনোয়ার- ভালো মানুষ। নিজেস্ব কর্মী বাহিনী নাই। তবে দলের জন্য গুরুত্বপূর্ন। খোকা- দূর্নীতিবাজ।

সুবিধাবাদী সংস্কারপন্থী। গতবার আন্দোলনে সফল ছিল। এবার চরম ফ্লপ। দলের কাজে তেমন ভূমিকা নেই। সংস্কারপন্থী অলী আহমেদ- নিজস্ব ক্ষুদ্র কর্মী বাহিনী আছে তাবে তা চট্রগ্রামে।

কথা বলা ছাড়া রাজনীতিতে তেমন সংঘবদ্ধ না। আমান- দূর্নীতিতে আকন্ঠ নিমজ্জিত পচা মাল। আগে যার নাম ছিল কামান বর্তমানে সে লোহালক্করের ভাঙ্গারী আমান। তারেক রহমানের হাওয়া ভবনের দূর্নীতির বিষয়ে আমান অন্যতম ক্রিমিনাল। আমান অপুর গডফাদার।

দলের সর্বনাশ করা ছাড়া আমানের বর্তমানে কোন ভূমিকা নাই। ফজলুল হক মিলন- বাদাম খেয়ে ফেলে দেয়া খোসা। ফজলুল হক মিলন আগে মোটামুটি ছাত্র রাজনীতিতে ভূমিকা ছিল। বর্তমানে শুধু টিভি ক্যামেরার সামনে দাড়ানোতে সীমাবদ্ধ। তবে যদি গাজীপুরটা গোছাতে পারতে দলের জন্য উপকার হতো।

আন্দালিব পার্থ- র্স্মাট ভাবে কথা বলতে পারা ছাড়া রাজনীতিতে বিশেষ কোন যোগ্যতা নেই। পিতার গুনে ১টি আসন লাভ করেছে। মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল- অযোগ্য অপদার্থ। নিজের সংসদীয় আসন মোহাম্মদ পুরে কর্মী বাহিনী গড়ে তুলতে পারেনি। যুবদলের কমিটি দেয়া নিয়ে টাকা খাওয়ার অভিযোগ আছে।

দলের শক্তিশালী অংশ যুবদলকে দাতহীন বাঘ বানিয়ে ফেলছে। নিবর, শরাফত সপু- রাজনীতিতে কোন বিশেষত্ব নেই। ১টা পদ দখল করে বসে আছে স্রেফ। এনি- প্রথম দিকে একটিভ ছিল। বছর খানেক আগে হরতালে ছাত্রলীগের ছেলেদের হাতে মার খেয়ে দূর্বল হয়ে গেছে।

সংসদ ভবনের মধ্য মিছিল করার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে। দুলু- ব্যাপক মাল কামিয়েছে। কিন্তু যাদের কাছে পয়সা রেখেছিল ১/১১ সময়ে তারা বেইমানী করেছে। জেলে যেতে ভয় পায় আরাম আয়েশে অভ্যস্ত হয়ে গেছে। সোহেল- ভালো ছেলে।

যথেষ্ট সাংগঠনিক। রাজনীতি করছে মন্দ নয়। প্রধান- কঠিন জাতিয়তাবাদী। কড়া কথা বলে। গোছানো সাংগঠনিক ভিত্তি না থাকলেও যথেষ্ট প্রতিবাদী, বিপ্লবী।

মাহবুব উদ্দিন খোকন- মৌদুদের চামুন্ডা। দলের সর্বনাশ কারী। মাঝখান থেকে রিজভী বীরের মতো গ্রেফতার হয়েছে। যতদুর শুনা যায় রিমান্ডে রিজভীতে তেমন কোন নির্মম নির্যাতন করা হয়নি। টুকু, আলীম, খোকনকে জেলে না নিয়ে ৪০/৫০ দিন রিমান্ডে নিলে দলের জন্য উপকার হতো।

পোস্টমর্টেম করা অধিকাংশ নেতারা স্রেফ অর্ধমৃত। হার্ট ডিজিজ, ডায়াবেটিসের রোগী। ২/১ জন ছাড়া তাদেরকে দিয়ে দলে তেমন কাজ হয় না। আন্দোলনের জন্য কর্মী দরকার। শক্তি দরকার রাজধানীতে।

যারা দলের আলো ধার করে নিজেকে পরিচয় করে তারা শুধু দল থেকে নিতে অভ্যস্ত দলকে কিছু দিতে পারেনি। তানভীর আহাম্মেদ সিদ্দিকী দলথেকে বাদ পরেছে তাতে কি দল ডুবে গেছে?? খালেদা জিয়া দলীয় বাধ্যবাধকতার কারনে অপদার্থদের বোঝা টেনে চলতে হবে। হাসিনা যদি তাদের সাজা দিয়ে দেয় তাহলে দলের জন্য উপকার করা হয়। যেমন দল বোঝা মুক্ত হলো। আবার অপদার্থগুলো দুর করতে হাসিনা যে সৈরাচারের পথ বেছে নিয়েছে তাতে লীগের প্রতি জনগন ক্ষুব্ধ হলো।

কেউ যদি ভাবে অমুক বাল ছেড়া নেতার কারনে দল অচল হয়ে থাকবে তা আহাম্মকের ভাবনা। কোন নেতা যদি নিজেকে দলের জন্য খুব আবশ্যক জাহির করে বা মনে করে তাকে ছাড়া দল অচল তাহলে সে যেন স্বতন্ত্র থেকে ইলেকশন করে দেখে তার ব্যক্তিগত মুরদ কতটুকু। কতিপয় অপদার্থ উপরের দিকে পদ দখল করে বসে আছে। ফলে অন্যরা যায়গা পায় না। কেন্দ্রীয় কার্যালয়, খালেদা জিয়ার অফিস গুটিকয়েক চামুন্ডার ব্যক্তিগত ব্যবসা সেন্টার বানিয়ে ফেলেছে।

তারা খালেদা জিয়াকে দেয়াল বন্দী রেখে পুজি বানিয়ে বানিজ্য করছে। শিমুল বিশ্বাস আর মৌদুদটা ধরা খেলে দলের উপকার হতো। লীগ তা করবে না। কারন শিমুল আর মৌদুদ লীগের হয়ে দলকে ডুবাতে সেট করা এজেন্ট। মৌদুদের লীগ কালেকশনের কারনে সাকাচৌকে জেলে ঢুকিয়ে দলের টকেটিভ লোকটাকে নিস্কৃয় করে দিয়েছে।

খালেদা জিয়াকে বাড়ীছাড়া করা সহ হেন আকাম কুকাম নেই যাতে মৌদুদের ভূমিকা নেই। খালেদা জিয়া যে বুঝে না তা নয়। তার কাছে প্রপার ইনফর্রমেশন আছে। কিন্তু সাংগঠনিক দূর্বলতার কারনে অনেক বিষয়ে মেনে নিচ্ছে। খালেদা জিয়ার নিজ মুখে বলা যে আমার নিজের ঘরে গৃহ শত্রু।

আমি কি করে সবদিক সামলাবো। তবুতো চালিয়ে নিচ্ছে জোড়াতালী দিয়ে। যারা জেলে গেছে ২/৩ জন ছাড়া বাকী সবাই দলের জন্য ১ ভোটার। বরং কিছু কিছু আছে দলের জন্য এইডস ভাইরাস। লীগ তাদের ধরে গুম করলে বরং দলের জন্য ভালো হতো।

তাদের ব্লক করা জায়গাগুলো খালি হলে নতুন নেতৃত্ব গড়ে উঠতো। খালেদা জিয়ার দরকার সাবেক সকল এমপি ঢাকার ওর্য়াড কমিশনারদেরকে ডেকে দলের সাংগঠনিক কার্যক্রমকে শক্তিশালী করা। ডায়াবেটিস, ব্লাড প্রেসারের রোগীদের টিভি ইন্টারভিউকে আন্দোলন বলে গন্য না করা। রাজপথে দলকে শক্তিশালী করা। রাজনীতি বিগ ব্যাটেল গ্রাউন্ড।

শক্তি বিহীন লড়তে আসা পরাজয়ের স্বাদ গ্রহন করতে আসা ছাড়া কিছু না। আমারা কেন মাঠে শাজাহান সিরাজ, মিনু, নাদিম মোস্তফা, বেল্টু, আঙ্গুল, পটল, মঙ্গু, শাজাহান, জামাল, সলিমুল হক, সরোয়ার, নোমান, হাবিব, মশিউর, বকুল, মিল্লাত(চোর), টুকু, আজাদ, ওসমান ফারুক, মিলন, আনোয়ার, মন্জুর, আলমগীর, রেজা, শহিদুল, কাইউম, খালেক, দুদু, আজম খান, মাজেদ, নুরুল ইসলাম, মোশারফ, সাত্তার, জাহিদ, আফজাল এইডস খান(ময়মনসিংহ বিএনপিতে ঝগড়া সৃষ্টির হোতা), আলতাফ, কামাল ইবনে ইউসুফ, দৌড় সালাউদ্দিন, যোগাযোগ সালাউদ্দিন, হাসেম, সাহাবুদ্দিন, গিকাচৌ, রিপন, আব্দুল হাই, আবুল কালাম, রেজোয়ান, হেলাল, বাবু সহ শত শত সাবেক এমপি সহ বিগত সময়ে পাওয়ার হাউজের সুবিধাভোগীরা ঢাকায় বসবাস করলেও রাজনীতিতে তাদের কর্ম তৎপরতা দেখি না। তারা কোন লাট সাহেব চ্যাটের বাল হয়ে গেছেন। খালেদা জিয়া রাজপথে নামে অথচ তাদের গতরে আরাম আয়েশ চলে এসেছে। গুটি কয়েক রাস্তায় থাকবে কেন?? দল ক্ষমতায় আসলে তো হালুয়া রুটির ভাগ কেউ ছাড়বে না।

খালেদা জিয়া শান্তিপূর্ন মিছিল দিলে গাড়ীর হ্যান্ডেল ধরে ঝুলার জন্য মারামারি করে ধাক্কা ধাক্কি করে। অথচ হরতাল দিলে গায়েব হয়ে যায়। শো অফের রাজনীতির বন্ধ করাতে হবে সয়ং খালেদা জিয়াকে। মোর্শেদ খান, মীর নাসির, সারোয়ারী রহমান, শামছুল ইসলাম সহ সবাইকে যার যার অবস্থান থেকে রাস্তায় নামতে নির্দেশ দিতে হবে। বুড়া মতিন চৌধুরী গতবার রাজপথে মার খেয়েছে।

বর্তমান নেতাদের রাজপথে নামতে এতো ভয় কেন?? কেউ রাজপথে নেমে মার খাবে আর কেউ কেউ ঘরে বসে টিভি দেখে আন্দোলন করবে তা হতে পারে না। শিরিনকে ধরে নিয়ে পিটুনি দিয়ে মহিলা দলটা শক্তিশালী হতো। তা না করে বার বার ধরা খায় লম্বা চওড়া বলদ খোকন। আরেকটা বিশেষ খবর হলো পুলিশের ভিতর ১টা কথা শুনা যায়। সেলিমা রহমানকে আন্দোলন করার কারনে গ্রেফতার করা হয়নি।

কারন তিনি আহামরি কোন কর্মসূচী পালন করছিলেন না। তিনি গ্রেফতার হবার জন্য আগে পুলিশের সাথে বান্ডিল বান্ডিল দিয়ে লেনদেন করেছিল বলে গ্রেফতারের নাটক মঞ্চস্থ করতে। ১ বার গ্রেফতার হলে দলে আরো গুরুত্বপূর্ন হয়ে উঠবে আবার সংস্কারে যাওয়ার দূর্গন্ধ কিছুটা হলেও কাটাতে পারবে। ত্রিলাশে পৈত্রিক বাড়ী গুলশান জোনের জনৈক বড় কর্মকর্তা মসকরা করে বলে যে আগে মানুষ বান্ডিল বান্ডিল দিতো পুলিশ যাতে গ্রেফতার না করে। যুগ পরিবর্তন হয়েছে।

এখন ছাড়ার সময় তো বান্ডিল দেয়ই। মাঝে মাঝে স্বেচ্ছায় গ্রেফতার হতে এতো বেশী দেয় যে ছাড়ানোর জন্যও তা দেয় না। আমাদের শ্রমিক নেতা নজরুল ইসলাম খান আধা বেলা করে ঘুম থেকে উঠে। হরতালে তাকে পেতে হলে হরতাল দিতে হবে বিকাল থেকে। খালেদা জিয়া কঠোর না হলে আন্দোলনও কঠোর হবে না।

কেবল মাত্র টিভি ক্যামেরার সামনে ডোরাসাপের ফোসফাস গর্জন শুনতে হবে। খালেদা জিয়াকে কুক্ষিগত রেখে দলের সর্বনাশ করছে কতিপয় লীগের এজেন্ট। রুদ্ধতার দেয়াল ভাঙ্গার এ্র্রখনই সময়। দেয়াল সৃষ্টিকারী কর্মী বিহীন মাইকবাজরা জেলে যাওয়ায় ভালো হয়েছে। হাসিনা তাদেরকে সাজা দিয়ে দিলে আরো ভালো।

আগাছা ভরে যাওয়া ধানক্ষেতে নিড়ানী দিতে হবে। আর যদি জেল খেটে বের হতে পারে তাতে নির্যাতিত হবার জ্বালায় কিছুটা তৎপর হলে দলের জন্য ভালো। টুকু আলীম পাঠা দুটাকে যদি লীগ নির্যাতন করে মেরে ফেলতো বা গুম করতো তবে সংগঠনের পদ দখল করে থাকা আদু বোঝা থেকে মুক্ত হতো। তাতো করবে না। র্নিবিষদের নিয়ে লীগের মাথা ব্যাথা নেই।

দরকারী জিনিস ইলিয়াসটাকে তুলে নিয়ে সিলেট বিভাগে বিএনপিকে পঙ্গু করে দিয়েছে। অপদার্থ গুলো জেল খেটে বের হয়ে গায়ে সংগ্রামী জোয়ার আসলে ভালো। তা না হলে বাতিল মাল, ডায়াবেটিসের, ব্লাড প্রেসারের পচা শরিরের কয়েকটা বুদাইকে দিয়ে টিভি ক্যামেরার সামনে দাড় করিয়ে কথা বলানো আর তাতে আন্দোলন হয়ে যাওয়া স্রেফ দলের ক্ষতি করা। অনেক সময় শাপে বর হয়ে যায়। তেমনি ধানগাছ নষ্ট হয়ে যায় কিনা সে ভয়ে খালেদা জিয়া আগাছা বাছতে পারছিল না।

ধানক্ষেত আগাছায় ভরে গেছে। সৌভাগ্য যে হাসিনা নিড়ানী দিয়ে দিচ্ছে। রাজনীতি হলে বিগ ব্যাটেল ফিল্ড। ব্যাটল গ্রাউন্ডে দরকার দক্ষ সেনাপতি, গুড সোলজার ১ ভোটের ভোটার নয়। দুষ্ট গরুর চেয়ে শুন্য গোয়াল ভাল।

(তথ্যসূএঃFB) ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.