খোঁচাইলে উষ্টা দিমু .. মডু ভাই খচ করে লেখা ডিলেট মারার আগে একটু ঘিলু খাটায়া পোস্টটা পড়ে দেইখেন
সাঈদীর বিরুদ্ধে একটি হত্যাকান্ডের অভিযোগ প্রায় শোনা যায় সেটি হচ্ছে তিন লেখক হুমায়ূন আহমেদ,জাফর ইকবাল এবং আহসান হাবিবের পিতার হত্যকারী।
আমার স্মৃতি যদি আমার সাথে প্রতারণা না করে তাহলে কোন এক সাক্ষাৎকারে পড়েছিলাম এই ব্যাপারে হুমায়ন আহমেদের মা কোথাও সাঈদীর বিরুদ্ধে অভিযোগ করেনি ।
আরেকটা ব্যাপার লক্ষনীয় যে এই ব্যাপারে হুমায়ূন আহমেদ কিংবা জাফর ইকবালদের কাছ থেকেও কখন সরাসরি কোন বক্তব্য আসেনি । যদি এসে থাকে আমাকে দেখালে ভুল শুধরে নিব।
হুমায়ূন,জাফর,হাবিবদের সাথে এই একটা যায়গায় হাসিনা-খালেদার বেশ মিল মনে হয়।
হাসিনা বাপকে খালেদা স্বামীকে নিয়ে সহানূভূতি আদায়ের মতই ।
অনেকেরই মনে আছে নিশ্চয় জামাতের টিভি চ্যানেল খ্যাত দিগন্ত টিভিকে রাজাকার জামাতী টিভি হিসেবে কথা বলতে অস্বীকার করেছে রিপোর্টারের সাথে ।
সম্প্রতি বাংলানিউজ২৪ এর কলামিষ্ট ফজলুলবারী গুরুতর একটি কথা বলেছে । যেটি পড়ে একটি প্রশ্ন এসে যায় সেটি হচ্ছে হুমায়ূন আহমেদ,জাফর ইকবালরা কি কাপুরুষ ?
কি লিখেছে ফজলুল বারী চলুন তা দেখি হুমায়ূন আহমেদ, জাফর ইকবাল, কার্টুনিস্ট আহসান হাবীব ভ্রাতৃত্রয়ের পিতার হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে সরাসরি জড়িত ছিলেন আজকের কারান্তরীণ জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী। সম্ভবত ব্যক্তিগত নিরাপত্তাভঙ্গের আশংকায় প্রসিকিউশনের অনুরোধ সত্ত্বেও তাদের কেউই সাঈদীর বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুন্যালে গিয়ে সাক্ষ্য দিতে রাজি হননি।
পাঠক,ভাল করে লক্ষ্য করুন পিতার খুনী সাঈদীর বিরুদ্ধে ব্যক্তিগত নিরাপত্তাভঙ্গের আশংকায় প্রসিকিউশনের অনুরোধ সত্ত্বেও তাদের কেউই সাঈদীর বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুন্যালে গিয়ে সাক্ষ্য দিতে রাজি হননি হুমায়ূন আহমেদ, জাফর ইকবাল, কার্টুনিস্ট আহসান হাবীব
যে জাফর ইকবাল জামাতী টিভি বলে দিগন্ত টিভিকে সাক্ষাৎকার দেয়নি ,যুদ্ধাপরাধীদের বিরুদ্ধে সব সময় সোচ্ছার সে জাফর ইকবালরা নিজের পিতার খুনীর বিরুদ্ধে সাক্ষী দেননি ! এই যে সাক্ষী দিতে না যাওয়া সেটা কি কাপুরুষতার লক্ষন নয় ?এটা শুধু একজন খুনীর বিচার নয় একজন যুদ্ধাপরাধীর অভিযোগে আটককৃত বিচারও ।
এবার আসা যাক ফজলুল বারীকে নিয়ে । ব্যাক্তিগত ভাবে আমিও বাংলানিউজ ২৪ এ বেশ কিছু লেখা নামে বেনামে লিখেছি । একটা মজার ব্যাপার হচ্ছে আমার একটা লেখাকে মাত্র ১০মিনিটের মত হোমপেইজে রেখে পরে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। কারণ, ঐ লেখাটিতে আওয়ামীগের সমালোচনা ছিল একটু বেশী ছিল।
বিপরীতে একই টপিকে ফজলুল বারী একটি লেখায় বিএনপির সমালোচনা ছিল তাই পুরো একদিন ছিল ..
ফজলুল বারী লেখাগুলো পড়ে আমার একটা জিনিস মনে হয় সেটা হচ্ছে বারী একটা সবজান্তা আহম্মক
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।